তাহার সাথে আমার সম্পর্ক আকস্মিক না। তথাপি তাহারে যে কেন মনে টানিতে পারলুম না,ইহা আমার বোধগম্য হইল না। প্রথমেই একটু রাজনৈতিক নেতার মত করে বলার চেষ্টা করি___আজ আমি দ্যার্থহীন ভাবে আপনাদের মাঝে এমন একটি বিষয় উপস্থাপন করতে চাই যে...........
না না এভাবে হবে না____ নতুন ব্লগারের মত করে বলতে হবে_____
আমি তেমন গুছিয়ে ভাবতে পারি না,তাই তেমন গুছিয়ে লিখতেও পারি না। অবশ্য গুছিয়ে ভাবার বিষয়টি খুব সহজ নয়। একপাক্ষিকতা কিংবা একমাত্রিকতায় থাকা আমার জন্য খুব দুরূহ।
চিন্তা-চেতনা গুলো তেমন পরিচ্ছন্ন কিংবা পরিপাটি না। 'পরিপাটি না' কথাটি দিয়ে আমি অশ্লীল বুঝাই নি সুনিশ্চয়।
পায়ের হাঁটুর নিচটা চরম ব্যাথা করছে। অন্নেক বেশি হাঁটার কারনে সাধারনত এটি হয়ে থাকে। কিন্তু আজকে খুব অতিরিক্ত হেঁটেছি তা না।
শারীরিক সমস্যা আমার কাছে এক ধরনের প্রকট সমস্যা,যেখানে আমি মানসিক সমস্যাকেও মাঝে মাঝে প্রচ্ছন্ন হিসেবে দেখি। জিজ্ঞেস করলে বন্ধুমহলের সবাই মানসিক সমস্যার সাফাই গায়। এর ভয়াবহ গতি-প্রকৃতি উন্মোচন করে। মানসিক সমস্যার ভয়াবহতা কে অস্বীকার করার উপায় নাই। তথাপি আমি শারীরিক সমস্যার দিকে বেশি গুরুত্ব আরোপ করতে ইচ্ছুক।
মানসিক সমস্যাটা অবস্থান-পরিমান ভেদে শুধু মনকেই জ্বালায়।
কিন্তু ক্ষুদ্র শারীরিক সমস্যাও মঙ্কে বিষীয়ে তুলতে পারে। অর্থাৎ শারিরিক সমস্যার ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক উভয় সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং এটা হয়ে থাকে। যেমন খুব সিলি একটা ব্যাথার কারনে আমার মনটা এখন বিষিয়ে আছে।
এখন কোন্টাকে গুরুতর বল্বেন।
শারীরিক নাকি মনের জ্বালা বড় জ্বালা রে। ।
আমি আবারো বললাম সাহিত্যমান খোঁজার কোন দরকার নাই। প্রিভিউ দেখার ধের্য্য আমার নাই,দেখলেও যে ইহা মানার্জন করবেক তাহাও ভাবা অনর্থক। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।