সম্পর্কে সংক্ষেপে প্রায় সকল ধারণা - (A থেকে Y)
*মানুষ সর্বপ্রথম যে দুটি ধাতু আবিষ্কার করে, তার নাম তামা ও সোনা।
● *এক আউন্স স্বর্ণকে টেনে প্রায় ৫০০ মাইল লম্বা তার বানানো যাবে। তারটির ব্যাস হবে পাঁচ মাইক্রোন।
● *স্বর্ণ এক হাজার ৬৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় গলে এবং দুই হাজার ৮০৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ফুটতে শুরু করে।
● *স্বর্ণ তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
● *এক কিউবিক ফুট স্বর্ণের ওজন প্রায় আধা টন।
●* স্বর্ণকে পিটিয়ে এতটাই পাতলা করা সম্ভব যে এর মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারবে!!!
●* খাঁটি স্বর্ণ আসলে বেশ নরম। স্বর্ণকে শক্ত ও ব্যবহারের উপযোগী করতে এর সঙ্গে অন্য ধাতুর খাদ মেশানো হয়।
●* খাঁটি সোনায় কখনো মরিচা পড়বে না এবং এটি মানবশরীরের জন্য কখনো বিষাক্ত নয়।
● *ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণের বাজার।
● *বিজ্ঞানীরা সাগরের পানিতে স্বর্ণের অস্তিত্ব পেয়েছেন। কিন্তু সেটি আহরণের উপায় এখনো উদ্ভাবিত হয়নি।
● *প্রাচীনকালের সকল জাতিতেই স্বর্ণের ব্যবহার ছিল।
● *সোনার সাথে পৃথিবীর অনেক বেদনা বিধুর ও ভয়ংকর কাহিনী জড়িত। সোনা অধিকারের লক্ষ্যে জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ হয়েছে, প্রাণ হারিয়েছে অগণিত মানুষ।
আবার সোনার মালিক হয়েও কেউ শান্তি পায়নি। কারণ পাওয়ার পরই এসে যেতো সোনা হারানোর ভয়।
●* ১৬০০ সালে রাশিয়ার খনি থেকে সোনা উত্তোলন শুরু হয়। তবে এর পরিমাণ খুব বেশি ছিল না। ১৯০০ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে সেখানে সোনা উত্তোলনের পরিমাণ অনেকগুণ বেড়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।