সামাজিক কাজে অংশ গ্রহন করতে চাই।
আমি আজ আপনাদেরকে একটি সত্যি ঘটনা জানাতে চাই। সেদিন আমি চট্রগ্রামের অক্সিজেন থেকে চান্দগাঁও আবাসিক যাওয়ার জন্য সি এন জি টেক্সি ভারা করার জন্য যাই, কিন্তু উক্ত ড্রাইভারকে মিটারে যেতে অনুরোধ জানালে সে যেতে অস্বীকৃতি জানায়, যেহেতু চট্রগ্রামের পুলিশ বিভাগ চট্রগ্রামে সি এন জি বাহনে মিটারের কা্র্যক্রম প্রতিষ্ঠায় বধ্য পরিকর সেহেতু তাহারা এই ধরনের কোন অসহযোগিতা পেলে তৎখনাত অভিযোগের জন্য বলেছেন তাই আমি চট্রগ্রাম এর ডিসি মহোদোয় কে ফোন করে অভি্যোগ জানাই, তিনি আমাকে পাচঁ মিনিটের মধ্যে একশন নিচ্ছেন বলে আশ্বস্থ করেছেন।কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্যি যে, আমি দেখলাম , মাত্র দু থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই একজন পুলিশ সার্জন এসে উক্ত টেক্সি ড্রাইভারকে জিগ্ঘাষাবাদ করলেন, এবং তার বিরুদ্বে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করলেন।যদিও আগেই উক্ত ডিসি মহোদোয় আমার কাছ থেকে টেক্সির অবস্থান জেনে নিয়েছিলে. আমি চট্রগ্রাম পুলিশ বিভাগের এই ধরনের সহযোগিতাই আনন্দিত হলাম এবং ভাবতে লাগলাম এও কি সম্ভব তাও আবার বাংলাদেশে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সত্যি আমাদের পুলিশ বিভাগে যে পরিবর্তনের ছোয়া লেগেছে উপরোক্ত ঘঠনা তারই প্রমান।বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগের জয় হউক।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।