আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিউজিল্যান্ডের খনি শ্রমিকরা বেঁচে নেই :-


নিউজিল্যান্ডের পাইক রিভার কয়লাখনিতে পাঁচদিন ধরে আটকে থাকা ২৯ শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হযে়ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খনির অভ্যন্তরে দ্বিতীয় দফা বিস্ফোরণের ফলে তাদের আর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলে বুধবার পুলিশ জানিযে়ছে। গ্রেমাউথের পুলিশ কমান্ডার সুপারিনটেনডেন্ট গ্যারি নোলেস সাংবাদিকদের বলেন, "খনির ভেতরে আটকে পডা় কেউ আর বেঁচে নেই, সবাই মারা গেছেন বলে আমাদের ধারণা। একজন পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে এটি আমার জীবনের সবচেযে় মর্মান্তিক ঘটনা। " গত শুক্রবার রাতে বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হওযা়র কারণে নিউজিল্যান্ডের পাইক রিভার কয়লাখনি বিস্ফোরণ ঘটে।

এতে খনির অভ্যন্তরে আটকা পডে়ন ২৯ শ্রমিক। শ্রমিকদের উত্তেজিত স্বজনেরা চেযে়ছিল উদ্ধারকারী দল খনির ভেতরে ঢুকে তাদের স্বামী-সন্তানদের খোঁজ করুক, কিন্তু বিষাক্ত গ্যাস নির্গমণ অব্যাহত থাকায় এবং আরো বিস্ফোরণের আশঙ্কায় খনির ভেতরে উদ্ধার তৎপরতা চালানো সম্ভব হয়নি। শ্রমিকদের সবারই বয়স ১৭ থেকে ৬২ বছরের মধ্যে। উদ্ধারকারীরা খনির ভেতরে রোবট পাঠিযে় কেউ বেঁচে আছে কি না তা জানার চেষ্টা করে। তবে এর মাধ্যমে কারো জীবিত থাকার কোনো আভাস পাওযা় যায়নি।

বুধবার সকালে উদ্ধারকারীরা জানান, এখনো পর্যন্ত কোরো বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এরপরও তারা আশা প্রকাশ করেন, বিষাক্ত গ্যাসের মাত্রা কমে আসবে এবং উদ্ধারকারীরা ভেতরে ঢুকতে সক্ষম হবেন। কিন্তু তার কযে়ক ঘণ্টা পরই খনির অভ্যন্তরে দ্বিতীয় দফা বিস্ফোরণ ঘটে। গ্রেমাউথ শহরের মেয়র টনি ককসহর্ন বলেন, "প্রথম বিস্ফোরণ থেকে দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি আরো ব্যাপক ও ভযা়বহ। আর এ কারণেই সবার নিশ্চিতভাবেই মৃত্যু হযে়ছে।

" পাইক রিভার কয়লা খনির প্রধান নির্বাহী পিটার হুইটাল জানান, উদ্ধারকারীরা দ্বিতীয় এই বিস্ফোরণের আশঙ্কাই করছিলেন। অশ্র"সিক্ত হুইটাল আরো জানান, "ওরা কেউই আর জীবিত ফিরে আসবে না। " গত প্রায় ছয়দিনে খনির ভেতরে বিষাক্ত জমে যায়। আর এর কারণেই বিস্ফোরণ ঘটেছে। শ্রমিকদের মধ্যে ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিযা়র বেশ কযে়কজন নাগরিকও রযে়ছেন।

বিস্ফোরণের পর খনির অভ্যন্তর হতে পাঁচজন বের হযে় আসতে সক্ষম হলেও বাকি ২৯ জন আটকা পডে়ন। এর আগে ১৯৬৭ সালে নিউজিল্যান্ডের একই অঞ্চলে ভযা়বহ খনি বিস্ফোরণে ১৯ শ্রমিক নিহত হয়। তারও আগে ১৮৯৬ সালে এই অঞ্চলের এক কয়লা খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণে ৬৫ জনের মৃত্যু হয় বলে বিবিসিসূত্রে জানা গেছে। গুরুত্বপূর্ণ কয়লা উৎপাদক এ অঞ্চলে চলতি বছরই এই কয়লা খনিটি চালু হযে়ছে। নিউজিল্যান্ডের পাইক রিভার কয়লাখনিতে পাঁচদিন ধরে আটকে থাকা ২৯ শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হযে়ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

খনির অভ্যন্তরে দ্বিতীয় দফা বিস্ফোরণের ফলে তাদের আর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলে বুধবার পুলিশ জানিযে়ছে। গ্রেমাউথের পুলিশ কমান্ডার সুপারিনটেনডেন্ট গ্যারি নোলেস সাংবাদিকদের বলেন, "খনির ভেতরে আটকে পডা় কেউ আর বেঁচে নেই, সবাই মারা গেছেন বলে আমাদের ধারণা। একজন পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে এটি আমার জীবনের সবচেযে় মর্মান্তিক ঘটনা। " গত শুক্রবার রাতে বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হওযা়র কারণে নিউজিল্যান্ডের পাইক রিভার কয়লাখনি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে খনির অভ্যন্তরে আটকা পডে়ন ২৯ শ্রমিক।

শ্রমিকদের উত্তেজিত স্বজনেরা চেযে়ছিল উদ্ধারকারী দল খনির ভেতরে ঢুকে তাদের স্বামী-সন্তানদের খোঁজ করুক, কিন্তু বিষাক্ত গ্যাস নির্গমণ অব্যাহত থাকায় এবং আরো বিস্ফোরণের আশঙ্কায় খনির ভেতরে উদ্ধার তৎপরতা চালানো সম্ভব হয়নি। শ্রমিকদের সবারই বয়স ১৭ থেকে ৬২ বছরের মধ্যে। উদ্ধারকারীরা খনির ভেতরে রোবট পাঠিযে় কেউ বেঁচে আছে কি না তা জানার চেষ্টা করে। তবে এর মাধ্যমে কারো জীবিত থাকার কোনো আভাস পাওযা় যায়নি। বুধবার সকালে উদ্ধারকারীরা জানান, এখনো পর্যন্ত কোরো বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

এরপরও তারা আশা প্রকাশ করেন, বিষাক্ত গ্যাসের মাত্রা কমে আসবে এবং উদ্ধারকারীরা ভেতরে ঢুকতে সক্ষম হবেন। কিন্তু তার কযে়ক ঘণ্টা পরই খনির অভ্যন্তরে দ্বিতীয় দফা বিস্ফোরণ ঘটে। গ্রেমাউথ শহরের মেয়র টনি ককসহর্ন বলেন, "প্রথম বিস্ফোরণ থেকে দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি আরো ব্যাপক ও ভযা়বহ। আর এ কারণেই সবার নিশ্চিতভাবেই মৃত্যু হযে়ছে। " পাইক রিভার কয়লা খনির প্রধান নির্বাহী পিটার হুইটাল জানান, উদ্ধারকারীরা দ্বিতীয় এই বিস্ফোরণের আশঙ্কাই করছিলেন।

অশ্র"সিক্ত হুইটাল আরো জানান, "ওরা কেউই আর জীবিত ফিরে আসবে না। " গত প্রায় ছয়দিনে খনির ভেতরে বিষাক্ত জমে যায়। আর এর কারণেই বিস্ফোরণ ঘটেছে। শ্রমিকদের মধ্যে ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিযা়র বেশ কযে়কজন নাগরিকও রযে়ছেন। বিস্ফোরণের পর খনির অভ্যন্তর হতে পাঁচজন বের হযে় আসতে সক্ষম হলেও বাকি ২৯ জন আটকা পডে়ন।

এর আগে ১৯৬৭ সালে নিউজিল্যান্ডের একই অঞ্চলে ভযা়বহ খনি বিস্ফোরণে ১৯ শ্রমিক নিহত হয়। তারও আগে ১৮৯৬ সালে এই অঞ্চলের এক কয়লা খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণে ৬৫ জনের মৃত্যু হয় বলে বিবিসিসূত্রে জানা গেছে। গুরুত্বপূর্ণ কয়লা উৎপাদক এ অঞ্চলে চলতি বছরই এই কয়লা খনিটি চালু হযে়ছে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.