আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিদেশ থাইকা বাড়ীত আইয়া যে বিড়ম্বনা!



ওই আমরার বাড়ী। ''মাতা-পিতামহ-ক্রমে'' যেখানে বসতি। ইন আমরা জন্ম নিছি ৮ ভাই ৮ বইন। ইন আমরার হগলের নাড়ী গাড়া। আমরা যে জিন থাহি না কেনে বছর দুই বছরে হগলেই একবার একবার আই।

বাড়ীত আইলে মনটা আনন্দে বইরা যায়। কিন্তু দেশের আত্মীয় স্বজনরা বেশী বেশী সুবিধাবাদী। আমরার দেশর নেতারার মত হেরাও আছে খালি মারার দান্দায়। খালি খাই খাই। আমারও ফকেট মাইরা খাইতে চায়।

আর খালি লন্ডননি নেওয়া যাইব। হেই সময় টেহার অভাব নাই। যত টেহা লাগে লন্ডনের নাম হুনলে এক কথায় রাজী। অত টেহা পায় কই? কেউরে ত তেমন কুন কাম করতে দেহি না। বাজারে গিয়া খালি চা খায় আর উজির নাজির মাইরা ফলিটিক্সের মাত মাতে।

যাই অউক আমরা অত বাই-বউন। কেউ আর দেশঅ নাই। বাড়ী ঘর দেখার মত নিজর লোক নাই। এই বার আইবার আগে বাড়ী গর ফরিস্কার করার লাগি ১০ আজার টেহা ফাটাইছলাম। আইয়া দেহি ১ আজার টেহার কামও করে নাই।

৯ আজার টেহাই মাইরা দিছে। সামনের দরজা ভাঙ্গা। কুত্তা বিলাই হাস মুরগী যখন তখন বড় দরজা দিয়া ডুইক্যা পিছ দরজা দিয়া বাইরইয়া যায়। কইছলাম বাতরুমে একটা খাড়া কমট বওযাইবার লাগি। বিদেশ থাইক্কা অব্যাশ খারাপ অইয়া গেছে।

কিন্তু আইয়া দেহি এইটাও লাগাইছে না। একটা চোয়ারের মধ্য জায়গা ছি্দ্র কইরা বাতরুমঅ রাইখ্যা দিছে। কয় এইটা দিয়া কাম সার। দেখেন এরার আক্কল! আমি আর কী করি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।