সকালের মিষ্টি রোদ পেরিয়ে আমি এখন মধ্যগগনে,

আমি শোনে আশ্চর্য হলাম যে, ভারতে অবস্থানকারী ফিলিস্তিনী রাষ্ট্রদূত ইসরাঈলের স্বার্থে কাজ করে। সে হিন্দুদের বলে তারা যেন ইসরাঈলের সাথে সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করে। বিভিন্ন আরব দেশ গুলো তে যেসব ফিলিস্তিনী দূত রয়েছে, ওরাও দেশের কথা কম ভাবে, আসলে ওদের তো উচিৎ ছিল প্রতিদিন না হলেও অন্তত সপ্তাহে অবশ্যই একদিন অবস্থানকারী দেশে প্রেস ব্রিফিং করে সে দেশের মানুষকে ফিলিস্তিনীদের অবস্থা জানানো। অতএব ফিলিস্তিনী রাস্ট্রদূতরা একাজটি যেহেত করছেনা, তাই উজ্জীবিত প্রত্যেক মুসলমানদের নিজ নিজ দেশে একাজটি করতে পারেন। বর্তমান তথ্য যুদ্ধের যুগে প্রচারণার কাজটি খুবই গুরূত্বপূর্ণ।

যাদের হাতে মিডিয়া আছে তারা এ কাজে অর্থবহ ভূমিকা রাখতে পারেন। আমার মনে হয়, ফিলিস্তিনীরা শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে, শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত জিহাদ চালিয়ে যাবে। আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছাও হয়তো জিহাদী তত্পতার পক্ষে। কেনান, বর্তমান বিশ্বে একমাত্র ফিলিস্তিনেই ছেলে শিশু জন্মহার সবচেয়ে বেশী। তাতে বুঝা যায়, আল্লাহ তা'আলা জিহাদকে অব্যহত রাখতেই পুরূস্কার স্বরূপ মায়ের গর্ভে এদের পাঠাচ্ছেন।

আল্লাহ তা'আলা সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিন।
।