আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এ লাইট হ্যাস গন আউট অফ আস- 3

সবকিছুই তো থাকছে............... তবে অবশ্যই পবিত্রতার স্বার্থে এই ব্লগ একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও তাদের উত্তরসুরী-সমর্থকদের জন্য নিষিদ্ধ.......এটি শুধুতাদের জন্যই উন্মুক্ত যারা সুস্থ চিন্তার অধিকারী মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ......

তার বেড়ে উঠার মধ্যেই ভীষনভাবে গ্রথিত ছিলো একটি আধুনিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, একটি স্পষ্ট ও টেকসই রাজনৈতিক ভাবনা যা আক্ষরিক অর্থেই শোষনহীন ও মুক্তিভিশারী। স্কুল পড়ুয়া শেখ মুজিব তেজোদ্দীপ্ত নেতৃত্বের কারনে কারাবরন করেছেন কৈশোরেই। দেশপ্রেমের অন্তর্গত প্রবল অনুভুতি নিয়ে তিনি ধারাক্রমে একটি রাষ্ট্রের স্রষ্টা হলেন, বাঙ্গালীর সুনির্দিষ্ট জাতীয়তাবাদের ঠিকানা খুজে দিলেন, দিলেন পতাকা, সংবিধান, ভূ-খন্ত এবং সবের্াপরী সার্বভৌমত্ব। 1955 সালের 15 জুলাই মারীতে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যেখানে সংবিধানের পাঁচটি ভিত্তি নির্ধারন করা হয়। ততদিনে বাংলার প্রমিথিউস মুজিব।

1956 সালের কাগমারী সম্মেলনের পর থেকেই বঙ্গবন্ধুর ভাবনা চিন্তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের মাধ্যমে প্রতিফলিত হতে শুরু করে। যদিও তার আগে 55 সালেই সংসদে দেয়া এক ভাষনে বঙ্গবন্ধুকৌশলে আঞ্চলিক স্বাধীনতার প্রসঙ্গটি সামনে নিয়ে আসেন। পশ্চিমা শাসকদের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধ ুছিলেন একজন অগি্নপুরুষ। সে কারনেই তৎকালীণ গবর্ণর ইষ্কান্দর মীর্জা গোলাম মোহাম্মদের কাছে প্রেরিত এক পত্রে মন্তব্য করেন- শেখ মুজিব হ্যাস বিন ইন প্রিজন সেভারেল টাইমস। ইজ আ রিমার্কেবলী গুড অর্গানাইজার।

হ্যাস গাটস। হোলডস এক্সট্রিম ভিউজ ইন পলিটিকস। ইজ এন এক্সপিরিয়েনসড এজিটেটর। এ ডেঞ্জারাস জেন্টলম্যান হু ইজ বেস্ট ইন জেল। পাকিস্তানীরা ভয় পেতো বলেই কি আজো পাকিস্তানীদের প্রেতাত্মারা বঙ্গবন্ধুকে এতো ভয় পায় ?


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।