আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খালেদার তোপের মুখে বৃটিশ হাই কমিশনার গিবসন

হুংগা............হুংগা............

বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার মহিলা আমীর ও জাতীয়তাবাদী শক্তির মালিক আপোষহীন দেশনেত্রী মাদারে গনতন্ত্র বেগম খালেদা জিয়া জেএসসির তোপের মুখে পড়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার রবাট গিবসন।

আজ সন্ধায় বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবনে দেখা করতে গিয়ে এ তোপের মুখে পড়েন গিবসন।

বিএনপি শাখার ভাইস চেয়ারমেন শমশের মবিন চৌধুরী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মতিকণ্ঠকে বলেন, রবাটকে মেডাম অনেক বকা দিয়েছেন।

শমশের মবিনের সংগে মুঠোফোনের আলাপে মাদারে গনতন্ত্রের সংগে রবাট গিবসনের আলাপচারিতার বিস্তারিত তথ্য উঠে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শমশের মবিন বলেন, গতকাল বাড়ি হতে বাইর হতে না পেরে মেডাম অত্যান্ত ক্ষুব্ধ হয়েছেন।

আজ সন্ধায় রবাট গিবসন এক পেকেট দই ও এক কেজি আংগুর নিয়ে তার সংগে দেখা করতে এলে মেডাম তার কাছে লনডনের রানী দ্বীতিয় এলিজাবেথকে উদ্দেশ করে লিখা একটি ইংরাজী চিঠি হস্তান্তর করেন। সে চিঠিতে তিনি রানীকে অতি সত্বর সপ্তম নৌবহর পাঠানর জন্য অনুরধ করেন। মেডাম একই সংগে রবাট গিবসনকে অনুরধ করেন, তিনি যেন রানীকে এ বেপারে রাজী করান। রাজী করাতে পারলে তিনি হাই কমিশনারকে হাই রেটে কমিশন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও বেক্ত করেন। কিন্তু রবাট এই অনুরধে অপারগতা প্রকাশ করলে মেডাম ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে চপ বেয়াদব বলে থামিয়ে দেন।



আবেগঘন কণ্ঠে শমশের মবিন বলেন, রবাট গিবসন আসলেই বেয়াদব। সে বার বার মাদারে গনতন্ত্রের মুখে মুখে কথা বলার চেস্টা করছিল। তখন মেডাম রাগ করে বলেন, ভাবছ কি, লনডন দেশটা কি তুমার একলার পিতৃক সম্পত্তি? আরে আমার বড় গনতন্ত্র তারেক জিয়া লনডনের বেংকে যে বিশ হাজার কুটি টেকা জমা রাখছে, তা দিয়া বেবসা বানিজ্য করিয়াই ত তুমরা দুটু খাইতেছ পরতেছ। আর নৌবহর চাইলেই বেয়াদবি কর।

হাসতে হাসতে শমশের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এ সময় রবাট গিবসন লনডনের অর্থনীতী নিয়া লেকচার দিতে গেলে মেডাম রাগ করে বলেন, রবাট তুমার বাড়ি কই? লনডন? লনডনের নাম পাল্টাইয়া দিব সালা ঘোচু।

কয়দিন হইছে চাকরি পাইছ যে এত কথা বল? চপ বেয়াদব।

এ বেপারে হাই কমিশনার রবাট গিবসনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কাদতে কাদতে বলেন, এ কুইক ব্রাউন ফক্স জাম্পড ওভার দি লেজি ডগ।

দৈনিক মতিকণ্ঠ

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।