আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রিজার্ভ ফের ১৯ বিলিয়ন ডলার

বুধবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১৯ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ১৯ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। পরে ৫ মার্চ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মেয়াদের ৯৬ কোটি ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৯ বিলিয়ন ডলারের নীচে নেমে আসে।
গত কয়েক দিনে রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারার কারণে রিজার্ভ আবারো ১৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান।

বুধবার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহ পর‌্যন্ত আকুর বিল পরিশোধ করতে হবে না।

এর আগ পর‌্যন্ত রিজার্ভ ১৯ বিলিয়ন ডলারের উপরেই অবস্থান করবে। ”

খাদ্য আমদানি না হওয়ায় তা রিজার্ভ বাড়াতে অবদান রেখেছে বলে জানান ছাইদুর রহমান।
২০০৯ সালের ১০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১০ বিলিয়ন ডলার। গত বছরের ৭ মে তা ১৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। আর গত ১৯ ডিসেম্বর প্রথমবারের মত বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় ১৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়।


বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান রিজার্ভ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভারতের রিজার্ভ ৩০০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি; আর পাকিস্তানের ১০ বিলিয়ন ডলারের মত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে প্রবাসীরা ১১৬ কোটি ডলারের বেশি রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের হাতে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়।
প্রতি দুই মাস পর পর আকুর বিল পরিশোধ করতে হয়।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.