আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বলছিলাম না কেমন যেন দাড়িকাটিং লোক অলিগলিতে সকালবেলা নজরে আসছে, এই হইলো তার নমুনা !!!!!

চিগিমিকি নামের একটা বিড়াল ছানা আমি Click This Link যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় যতোই এগিয়ে আসছে জামায়াত শিবিরের কর্মসূচি ততই উগ্র হচ্ছে। এ জন্য জামায়াত-শিবিরের অনেক সদস্যকে ঢাকায় জড়ো করা হচ্ছে। তারা রাজধানীর বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিচ্ছে। এদের কেউ থাকছে মেসে, আবার কেউ থাকছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অফিসে। এদের চালচলন ও বেশভূষা আধুনিক।

এদের মধ্যে থেকে ‘অপারেশন ফাইট’ নামে কয়েকটি টিম গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি টিমে ৫০ থেকে একশ’ জন সদস্য রয়েছে। এদের কাজ হবে হঠাৎ করে কাউকে আক্রমণ করে ঘায়েল করা। সারা দেশে এ রকম ৫ হাজার সদস্য রয়েছে বলে জানিয়েছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। জামায়াতের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ে পাল্টে দিতেই জামায়াত-শিবির এখন মারমুখী অবস্থানে যাবে।

এ লক্ষ্যে শুধু রাজধানীতে ৫০ টির বেশি ফাইটিং টিম গঠন করে দেওয়া হয়েছে। যারা কমিটির নেতৃত্বে আছে তাদের ঈদের ছুটিও বাতিল করা হয়। সূত্র আরো জানায়, পরীক্ষামুলকভাবে আজ শুধু মতিঝিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। পরবর্তীতে প্রতিটি থানায়, এমনকি প্রতিটি ওয়ার্ডে এ রকম চোরাগোপ্তা হামলা চালাবে জামায়াত-শিবির। জামায়াতের কয়েকটি ওয়ার্ড সভাপতি সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে চাপ দেওয়ার পরও কেন্দ্র থেকে আজকের এই বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

তারা আরও জানায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে ফাইটিং কমিটিকে এমনভাবে রাখা হয়েছে যে, সভাপতি কে তা সেক্রেটারি জানে না, আবার কে সেক্রেটারি তা সভাপতি জানে না। এর উদ্দেশ্য হলো- কেউ গ্রেফতার হলে যাতে সে অন্য আরেকজনের নাম বলতে না পারে। জামায়াত সূত্র বলছে, মফস্বল শহরে আক্রমণের সুযোগটা কম থাকায় ঢাকাকে তারা বেছে নিয়েছে। এ জন্য বিভাগীয় ও জেলা শহর থেকে পরীক্ষিত কর্মীদের ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। গত বছর ১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, বিজয়নগরসহ ১৩টি জেলায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষের পর ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জামায়াত-শিবির।

সেই থেকে দলের বড় মগবাজার কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কার্য়ালয়সহ অনেক জেলা অফিস বন্ধ রয়েছে। জামায়াতের উদ্দেশ্য ছিল রাজধানীতে ১৯ সেপ্টেম্বরের মতো কয়েকটি ঘটনা ঘটানো। এরই অংশ হিসেবে সোমবার সকাল থেকে সংঘবদ্ধ হতে থাকে তারা। কিন্তু উপরের নেতাদের নির্দেশ না পাওয়ায় হামলায় নামেনি। তাদের উদ্দেশ্য অফিস ছুটি হলে চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করা।

জামায়াত নেতারা বলছেন, আমরা যখন চূড়ান্ত কর্মসূচিতে যাবো, তখন আর পুলিশ আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। অর্থাৎ প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কয়েকটি মিছিল করা হবে। পুলিশ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই কয়েকটি ঘটনা ঘটানো হবে। নেতারা বলছেন, এর আগে একাধিক মামলায় দলের ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদ, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমানসহ প্রথম সারির অনেক নেতা রয়েছেন আত্মগোপনে। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক ৭ শীর্ষ নেতাসহ বিভিন্ন সারির প্রায় অর্ধশত নেতা কারাগারে।

এমন প্রতিকূল অবস্থা মাথায় রেখেই মাঠে নামার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সরকারকে সতর্কবার্তা জামায়াত নেতারা বলছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ে সরকার যদি ফাঁসি বা কঠিন কোনো সাজা দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করে থাকে এর পরিণতি কি হতে পারে তা জানান দেওয়ার জন্য সোম ও মঙ্গলবারের ঘটনা। নেতৃত্বে কয়েকজন সরকারের শেষ সময় এসে আন্দোলন চাঙ্গা করতে শিবিবের সাবেক কয়েকজন সভাপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আছেন বর্তমানে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম বুলবুল, সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দিন, কর্মপরিষদ সদস্য ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, আতিকুর রহমানসহ কেন্ত্রীয় কয়েকজন নেতা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় যতোই এগিয়ে আসছে জামায়াত শিবিরের কর্মসূচি ততই উগ্র হচ্ছে।

এ জন্য জামায়াত-শিবিরের অনেক সদস্যকে ঢাকায় জড়ো করা হচ্ছে। তারা রাজধানীর বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিচ্ছে। এদের কেউ থাকছে মেসে, আবার কেউ থাকছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অফিসে। এদের চালচলন ও বেশভূষা আধুনিক। এদের মধ্যে থেকে ‘অপারেশন ফাইট’ নামে কয়েকটি টিম গঠন করা হয়েছে।

প্রতিটি টিমে ৫০ থেকে একশ’ জন সদস্য রয়েছে। এদের কাজ হবে হঠাৎ করে কাউকে আক্রমণ করে ঘায়েল করা। সারা দেশে এ রকম ৫ হাজার সদস্য রয়েছে বলে জানিয়েছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। জামায়াতের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ে পাল্টে দিতেই জামায়াত-শিবির এখন মারমুখী অবস্থানে যাবে। এ লক্ষ্যে শুধু রাজধানীতে ৫০ টির বেশি ফাইটিং টিম গঠন করে দেওয়া হয়েছে।

যারা কমিটির নেতৃত্বে আছে তাদের ঈদের ছুটিও বাতিল করা হয়। সূত্র আরো জানায়, পরীক্ষামুলকভাবে আজ শুধু মতিঝিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। পরবর্তীতে প্রতিটি থানায়, এমনকি প্রতিটি ওয়ার্ডে এ রকম চোরাগোপ্তা হামলা চালাবে জামায়াত-শিবির। জামায়াতের কয়েকটি ওয়ার্ড সভাপতি সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে চাপ দেওয়ার পরও কেন্দ্র থেকে আজকের এই বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। তারা আরও জানায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে ফাইটিং কমিটিকে এমনভাবে রাখা হয়েছে যে, সভাপতি কে তা সেক্রেটারি জানে না, আবার কে সেক্রেটারি তা সভাপতি জানে না।

এর উদ্দেশ্য হলো- কেউ গ্রেফতার হলে যাতে সে অন্য আরেকজনের নাম বলতে না পারে। জামায়াত সূত্র বলছে, মফস্বল শহরে আক্রমণের সুযোগটা কম থাকায় ঢাকাকে তারা বেছে নিয়েছে। এ জন্য বিভাগীয় ও জেলা শহর থেকে পরীক্ষিত কর্মীদের ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। গত বছর ১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, বিজয়নগরসহ ১৩টি জেলায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষের পর ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জামায়াত-শিবির। সেই থেকে দলের বড় মগবাজার কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কার্য়ালয়সহ অনেক জেলা অফিস বন্ধ রয়েছে।

জামায়াতের উদ্দেশ্য ছিল রাজধানীতে ১৯ সেপ্টেম্বরের মতো কয়েকটি ঘটনা ঘটানো। এরই অংশ হিসেবে সোমবার সকাল থেকে সংঘবদ্ধ হতে থাকে তারা। কিন্তু উপরের নেতাদের নির্দেশ না পাওয়ায় হামলায় নামেনি। তাদের উদ্দেশ্য অফিস ছুটি হলে চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করা। জামায়াত নেতারা বলছেন, আমরা যখন চূড়ান্ত কর্মসূচিতে যাবো, তখন আর পুলিশ আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।

অর্থাৎ প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কয়েকটি মিছিল করা হবে। পুলিশ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই কয়েকটি ঘটনা ঘটানো হবে। নেতারা বলছেন, এর আগে একাধিক মামলায় দলের ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদ, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমানসহ প্রথম সারির অনেক নেতা রয়েছেন আত্মগোপনে। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক ৭ শীর্ষ নেতাসহ বিভিন্ন সারির প্রায় অর্ধশত নেতা কারাগারে। এমন প্রতিকূল অবস্থা মাথায় রেখেই মাঠে নামার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

সরকারকে সতর্কবার্তা জামায়াত নেতারা বলছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ে সরকার যদি ফাঁসি বা কঠিন কোনো সাজা দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করে থাকে এর পরিণতি কি হতে পারে তা জানান দেওয়ার জন্য সোম ও মঙ্গলবারের ঘটনা। নেতৃত্বে কয়েকজন সরকারের শেষ সময় এসে আন্দোলন চাঙ্গা করতে শিবিবের সাবেক কয়েকজন সভাপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আছেন বর্তমানে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম বুলবুল, সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দিন, কর্মপরিষদ সদস্য ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, আতিকুর রহমানসহ কেন্ত্রীয় কয়েকজন নেতা। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.