ভেজাল ডিসলাইক করি। জীবনে পরথম কুনো ব্লগে লিখিবার সাধ জাগিল। তাই আর দেরি না করিলাম না। লিখিবার অজ্ঞতা তথা যোগ্যতা সম্পর্কে আমার ধারনা খুবই সীমিত । তারপরেও এই বিরল সাহস খানা করিয়া ফেলিলাম।
শিরোনাম দেখিয়া অনেকে টাসকি খাইতে পারেন। আসলে লিখিবার মত শিরোনাম খুঁজিয়া পাইতেছিলাম না। কিন্তু বর্তমান সমাজ পরিস্থিতির দিকে তাকাইলে ইহার তাৎপরয খুজিয়া পাইতে পারি। বেপক দুনিয়াতাই আউলা ঝাউলা। সেটা আমাদের বেক্তিগত, বস্তুগত ,সমাজ - সংসার সর্বক্ষেত্রেই পরিলক্ষিত।
আশলে মানবজীবন ত ব্যাপক পরিমাণ পিনিক এর ভিতর দিয়া অতিবাহিত। দেশের পরধান মন্ত্রী হইতে শুরু করিয়া ঠেলা গারিওলা ইহার অন্তর্ভুক্ত। পরধান মন্ত্রী যেমন চেয়ার নিয়া সরকার কে শশুরবারি বানাইয়া আউলা ঝাউলা করিয়া ফেলিয়াছেন, তেমনি নুনে ভাতে মানুষও পেত এর চিন্তায়ে তাহার মাথাখানা বেপক আউলাঝাউলা করিতেছেন।
আউলা করুক, ঝাউলা করুক আর বাউলা করুক, কনটাই কাম্য নয় । কিন্ত তবুও জিবনের গতিতে এই ঝাউলামই জীবন স্বাভাবিক হইয়া গিয়াছে।
মানিয়া নিয়াছি আমরা অতীব দুর্বল জনসাধারণ।
দিনবদলের সাথে সাথে আমাদের মানবিকতা, মানসিকতা, মান-অপমান সকল কিছুই বদল হইয়া গিয়াছে। কনকিছুই আর গায়ে লাগাইনা। জাহাকে বলে গায়ে এখন গণ্ডারের চামড়া । একবার থাপ্পর দিলে ৭ দিন পরে উহহ! করিয়া উঠি।
আর ৭ দিন পরে যাইয়া তাহা নিয়া এক খানা ইস্যু করিয়া ফেলি। কিন্তু তাহা শুনিবার মানুষ অতীব বিরল। হইত বাহবা দেয়ার মত ২-৪জন মানবশম্প্রদায় পাওয়া জাইবে।
যাহা হউক, বেশি কিছু লিখিয়া বোর করিতে চাই না। আউলা ঝাউলা পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাইবার আশা বেক্ত করিয়া শেষ করিতেছি।
জদিও সেই আশা কেবলি মরীচিকা ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।