স্যাম্পল, কি টেস্টার! জীববিজ্ঞান, কি বিজ্ঞাপন! ভাঙা আয়না অথবা আয়না ভাঙার গল্প "দেখা হয় তবু, এমনই কপাল! মনের আড়াল যায় না। দু'জনার মাঝে কাচের দেয়াল- ব্যবধান এক আয়না" বেশ ছোট্টটি থাকতে, মনের চোখ-কান ঠিকমতো ফুটে ওঠার আগেই এই গীতিকাব্যের দেখা পেয়েছিল রাজন, একটা টিভি...

প্রেমিকাও ঈশ্বর হয়ে উঠে তার সমস্ত অস্পষ্ট্তা নিয়ে জলের গভীরে খসে পড়া চাঁদের রূপালী পানিতে ডুবে যাবার আকাঙ্কার পরিপার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় ডুব দেয়া নাটকে এযে বড্ড করুণ অভিনয়। বৃষ্টির ফোঁটায় সে রূপ হারিয়ে গেছে চোখের জল তবু আলাদা সত্তা আবার কখনো যদি ফিরে চাও চোখে চোখ...

শুকরেরও অধম....... আমি নরকের কীট মাঝে মাঝেই ভাবি হৃৎপিন্ডটা আয়নার মত হয় না কেন? হলে ভালই হত। তাহলে হৃদয়ে যাকে রাখব, তার প্রতিফলনটা অন্তত দেখতে পেতাম। হিয়ার মাঝে লুকিয়ে থাকা মেয়েটাকে হৃদ-আয়নায় দেখে সেই আয়নায় পড়া ছায়াটার লজ্জিত চোখের দিকে তাকিয়ে নির্লজ্জ গলায় ভিলেনের হাসি হেসে বলতে পারতাম:...

জন্ম আমার ধন্য হল আয়নায় ওই মুখ দেখবে যখন কপালে চোখ তোমার উঠবে তখন ভয় পেয়ে কাপবে হাত-পা এ যেন আরো কেউ তুমি না চোখটা নেই যেন চোখে চমকাবে নিজেকে দেখে কানটা এসে গেছে নাকে ভয় নেই নাক আছে চুলেরই ফাকে চুলটাই আছে শুধু জায়গামতো সুন্দর চেহারাটা পালটাবে কতো বেড়ে গেলো...

আয়নায় চোখে চোখ— কেমন অচেনা লাগে! ভেতরে গিজগিজ করে কীট— মন চায় আছাড় মেরে পদদলিত করি দেহের উপর ভর করে থাকা মাথা! ধীরপদে আনমনে জানালায়— ঘুরপাক খাচ্ছে চোখ দিবারাত্রির আবহে! (কবিতাটি অনেক আগের, আমার এখনকার কবিতা একেবারেই এমন নয়)

_________________সেলাই গাছের কারখানা _______________________________________ সৈ য় দ আ ফ সা র আয়না নিজের সৌন্দর্য যাচাই করতে শিখায় আয়না নিজেকে জানতে, জানাতে শুদ্ধির পথ দেখায় এবিশ্বাসে সংকোচ ছাড়াই আলোড়িত! বিলোড়িত কল্পনা মর্মগ্রহনতা তোমার চোখে... চোখ রেখে যদি বলি--- ...

আয়নায় চোখে চোখ— কেমন অচেনা লাগে! ভেতরে গিজগিজ করে কীট— মন চায় আছাড় মেরে পদদলিত করি দেহের উপর ভর করে থাকা মাথা! ধীরপদে আনমনে জানালায়— ঘুরপাক খাচ্ছে চোখ দিবারাত্রির আবহে! (অনেক দিন পরে আসলাম। অনেককেই হয়েতা ভুলে গিয়েছি আমি, অনেকে হয়তো আমাকে। জীবেনর সর্বত্রই এই তো আমরা। আশা করিছ...

সত্য সব সময় জনপ্রিয় হয় না , জনপ্রিয়ও সবসময় সত্য নয় । (১) আমার সামনে এখন যে ছেলেটি বসে আছে তার নাম শুভ্র। শুভ্র চৌধুরী। দেখতে শুভ্র না হলেও ছেলেটির চেহারায় কেমন যেন শুভ্র ভাব রয়েছে। শুভ্রর বাবা-মা দুজনেই বেশ ফর্সা। কিন্তু শুভ্র হয়েছে কুচকুচে কালো। এ নিয়ে শুভ্রর খালাদের চিন্তার শেষ...

যুদ্ধাপরাধী, বিভ্রতি,বাজেদল বিচার জলদি হোক। বি এনপি নেতারা সারাদিন মনে হয় আয়নার সামনে থাকেন, আয়নায় নিজের চেহারা দেখে ডরে যায়, নিজেরা যা যা করেছে তাই দেখে এই সরকারও হয়তো তাই করচে ভেবে জাতীকে বিভ্রান্ত করছে, খালেদা বলে সরকার ২৪ ঘন্টা দুরনীতি করে এখন দেলোয়ার বলে সরকার নিজের লোক...

এটা আমার জন্য অনেক সুখকর যে, আমি এখন ব্লগ ও ফেইসবুক থেকে নিজেকে আসক্তিমুক্ত রাখতে পারছি। পরিবার ও পেশাগত জীবনের কর্মব্যস্ততা অনেক আনন্দের।... ব্লগে মনোযোগ দিতে পারছি না; লিখবার ধৈর্য্য নেই, পড়তে বিরক্ত লাগে। রাত দশটা। দোহার চান্দের বাজার থেকে রিক্সা করে আমরা যাচ্ছি নারিশা পশ্চিম চরে।...

গাঢ় ভয় জড় হয় এই শূণ্য আয়না মহলে বাদী শরীর, বিবাদী মন আর বিচারক আমি সকলেই উপস্হিত নিজ নিজ আসনে একটি সুষ্ঠ বিচারের অপেক্ষায়। অথচ বিচারকের গম্ভীর থমথমে মুখে ধীরে ধীরে খিপ্র অপরাধীর হাসি ফুটে ওঠে। এখন প্রত্যেকের হাতেই স্পষ্ট ভ্রাতৃনাশী তপ্ত তলোয়ার আর তারা সতর্ক শ্যেণ...

স্বাধীন বাংলা স্বপ্নে এক বার আয়নায় দেখেছি তোমায় আছো দূরে .... আমাকে ভুলে। কেন দূরে থাকা বলো না আমায় আরেক বার দেখা দিয়ে আয়নায়।

১ রাহেলার ব্য়স চার। থাকে স্বপ্নপূর নামে একটি গ্রামে।আজ সে তার বাবাকে দুধ দোয়াতে সাহায্য করছে।তার বাবা বাছুরটিকে গাভীর সামনে রেখে দুধ দোহন করছেন।ওলান থেকে দুধ পড়ছে বালতিতে।রাহেলা বাবার দুধ দোহন দেখতে এক সময় একটু অন্য মনস্ক হয়ে পড়ে।স্‌যোগ পেয়ে...

এটা আমার জন্য অনেক সুখকর যে, আমি এখন ব্লগ ও ফেইসবুক থেকে নিজেকে আসক্তিমুক্ত রাখতে পারছি। পরিবার ও পেশাগত জীবনের কর্মব্যস্ততা অনেক আনন্দের।... ব্লগে মনোযোগ দিতে পারছি না; লিখবার ধৈর্য্য নেই, পড়তে বিরক্ত লাগে। রাত দশটা। দোহার চান্দের বাজার থেকে রিক্সা করে আমরা যাচ্ছি নারিশা পশ্চিম চরে।...

পরিবর্তনের জন্য লেখালেখি প্রিয় বান্ধবীর শিশুটিকে বুকে করে বসে আছি । সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে , বেশ আগলে ধরে , বুকের ওমের ভিতরে চেপে বসে আছি । একদিন মাত্র বয়স। ওর গরম লাগছে না ঠান্ডা , বুঝতে পারি না । আমার কোন বাচচা নেই । বান্ধবীর আছে । স্বামীও আছে। আমি যে ঘরের বারান্দায় বসে আছি , সেই...