আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সমস্যাটি মামুলি কিন্তু ধকল বেশি

১০০, ৫০০ বা ১০০০ টাকার কাগজি নোট ভাংতি করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন না এমন লোক খুব কমই আছেন। তবে পরিচিত মহলেও এ ব্যাপারে যে ভালো সাড়া পাওয়া যায় তাও বলা যাবে না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কোনো বিক্রেতাকে ১০/২০ টাকা দিতে গিয়ে কেউ ৫০০ টাকার নোট বের করলে অনেকে ভাংতি নাই বলে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেন। এজন্য টাকা ভাঙানোর প্রয়োজনে অনিচ্ছাসত্ত্বেও খরচের অঙ্ক বাড়াতে হয়। এভাবে টাকা ভাংতির উপায়টি যারা মানতে নারাজ তাদের জন্য হয়তো আরো তিক্তকর অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করে।

মোটকথা দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় এই সমস্যাটি ভুক্তভোগীদের জন্য অত্যন্ত পীড়াদায়ক। এ অবস্থায় অনন্যোপায় হয়ে কেউ কাছের কোনো ব্যাংক কাউন্টারের শরণাপন্ন হলে সেখান থেকে সহজ জবাব আসে। । ‘ব্যাংক টাকা ভাঙানোর জায়গা না’। ওদিকে লোকাল যানবাহনে চড়লে সেখানেও বড় বড় অক্ষরে লেখা থাকে।

। ১০০, ৫০০ বা ১০০০ টাকার ভাংতি নাই। এরকম হলে ভাংতি প্রার্থীরা যাবে কোথায়? চলার পথে সতর্ক থাকা সত্ত্বেও ওই প্রকারের কাগজি নোট ভাংতির প্রয়োজন অনাকাঙিক্ষতভাবেই ঘটে। অত্যন্ত মামুলি ধরনের এহেন সমস্যাটির সহজ সমাধান হয় তখনই, যখন অপরের অসুবিধাটুকু নিজে হৃদয়ঙ্গম করে কেউ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। একইভাবে যে কোনো ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টার তাদের দায়িত্বের অংশ হিসেবে এ ধরনের নোট ভাঙিয়ে দেয়ার সহজ কাজটুকু যদি হাতে নেয়।

আশাকরি, সাধারণের এই সমস্যাটি লাঘব করার জন্য ব্যক্তি পর্যায়ের পাশাপাশি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান থেকেও উদ্যোগী ভূমিকা থাকবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।