আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যে সমস্যাটি নির্বাচনে বড় হয়ে দেখা দেবে ......

গভীর কিছু শেখার আছে ....

এবারের নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্ত হয়ে যাবার পর প্রত্যেক প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশন ভোটারদের ছবি সহ তালিকা সম্বলিত একটি করে সিডি ৫০০ টাকার বিনিময়ে দেবে। এভারেজ প্রতিটি সিডিতে ১০ হাজার করে পৃষ্টা থাকবে। ফলে প্রত্যেক প্রার্থীকে ১০ হাজার করে পৃষ্টা পৃন্ট নিতে হবে ভোটের দিনের জন্য। সারাদেশের ৩০০ আসন থেকে গড়ে যদি কম করে হলেও ১০ জন করেও প্রার্থী নির্বাচনে দাঁড়ান, তাহলে ৩ হাজার জন প্রার্থী ১০ হাজার পৃষ্টা করে টোটাল ৩ কোটি পৃষ্টা ভোটার লিস্ট পৃন্ট করবেন। একটি পৃষ্টা পৃন্ট করতে যদি এভারেজ ৩ মিনিট করেও লাগে (যেহেতু প্রতিটি ভোটারের ইনফরমেশনের সঙ্গে তার রঙিন ফটো রয়েছে), তাহলে একজন প্রার্থীরই প্রয়োজন হবে ৩০ হাজার মিনিটের। এতে কতো দিন কত ঘন্টা হয় তা আমি হিসাব করার আর ধৈর্য পাচ্ছি না। কিন্তু এতে করে ২৪ ঘন্টাও যদি পৃন্টার চালু থাকে এবং একজন প্রার্থী লাগাতার পৃন্ট করতে থাকেন তাহলেও তার ভোটার লিস্ট পৃন্ট করতে করতে জাতীয় নির্বাচন পার হয়ে যাবে। প্রতিবার যেটা হয়, ৬ মাস আগে থেকেই প্রাইভেট ফার্মের কাছে টেন্ডারের মাধ্যমে ভোটার লিস্ট পৃন্ট করার কাজ করানো হয়। কিন্তু এবার যে কিভাবে কি হবে তা বোঝার মতোন ক্ষমতা বোধ হয় এখনও হয় নি বলেই বুঝতে পারছি না!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।