আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এনিম রিভিউঃ Black Lagoon - অন্ধকার জগতের গল্প

Wit beyond measure is man's greatest treasure. অনেক দিন থেকেই ভাবছিলাম এনিম নিয়ে একটা পোস্ট দেব। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে সময়ই করে উঠতে পারি না। অবশেষে ঈদের ছুটিতে মার্কেটিং করা বাদ দিয়ে রিভিউ লিখতে বসলাম। অন্ধকার জগতের খুনে গুন্ডা পাণ্ডাদের নিয়েই এই ব্ল্যাক লেগুন রিভিউতে যাওয়ার আগে একটু ভূমিকা দিতে চাচ্ছি। আমি একজন অত্যন্ত কুটিল প্রকৃতির খারাপ মন মানসিকতার মানুষ।

আমার পছন্দও হয়ে থাকে সেই রকমেরই। আমার অল টাইম ফেভারিট লিস্টে অবশ্যই থাকবে ডেথ নোট লাইট ইয়াগামির একজন হার্ডকোর ফ্যান আমি। পুরোপুরি পারফেক্ট এভিল। কোড গিয়াসও আমার অত্যন্ত পছন্দের। তবে লেলুশকে কিন্তু আমি একদমই দেখতে পারি না।

আমার পছন্দ শ্নাইজেল এল ব্রিট্যানিয়া- সেকেন্ড প্রিন্স। ভয়ংকর এক ভিলেন। evil minded. puppet master. (অপ্রাসঙ্গিক হলেও বলি, জাপানিজ এনিম গুলোয় ভিলেনদের দিকে বিশেষভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়। হলিউডের কি এখান থেকে শিক্ষণীয় কিছু আছে? ) সাইকোলজিক্যাল এনিম হিসেবে মনস্টার আমার অত্যন্ত প্রিয়। মনস্টারের ভিলেন সবারই টপ ভিলেন লিস্টে থাকেই।

কিন্তু আমার তাকে খুব একটা ভাল লাগে নাই। সে আগের দুইজনের মতো পারফেক্ট এভিল না। আমি ওইধরনের খারাপ এনিম খুঁজার অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু পাই নাই। বাচ্চা মেয়েদের ধরে ধরে অ্যাসাসিন বানানো হয় গানস্লিঙ্গার গার্লে হার্ট টাচিং একটা এনিম।

কিন্তু না, সেখানেও আমার পছন্দের কোন সাক্ষাৎ শয়তান পাই নাই। আবার হেল গার্ল কিংবা এলফিন লেইড এগুলোও অনেক পছন্দ হয়েছে। কিন্তু আমার যেই চাহিদা, খারাপ কিছু, সেটাই আমি পাচ্ছি না। ভালোমানুষি ব্যাপারটাই আমার সহ্য হয় না। মনস্টার থেকে এলফিন লেইড সবগুলোতেই সেটাই আমার আপত্তির একটা বড় কারণ।

সেখানে পারফেক্ট এভিল তো নেইই, বরং ভাল কিছুর কথাই বলা হয়েছে। ভূমিকা অংশটা মোটামুটি শেষ। এরকম একটা প্যারাগ্রাফ আসলে লেখার কোন দরকার ছিল না, আজকের এই রিভিউটার জন্য। আমি এসব কথা বললাম, ব্ল্যাক লেগুন দেখার আগে আমি কিরকম মানসিক অবস্থায় ছিলাম, সেটা বুঝানোর জন্য। এনিমটা আমার অত্যন্ত পছন্দ হয়েছে।

আর কাউকে এখনো পাই নাই, যার ব্ল্যাক লেগুন এতো পছন্দ হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে ব্ল্যাক লেগুন এরকম আহামরি কোন এনিমও না। যদি ৮০ - ৯০ দশকের এনিম হত, তাহলে এটা আরও জনপ্রিয় হত। লেগুন কোম্পানি হচ্ছে মূলত একটি জলদস্যু গ্যাং। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় সমুদ্রপথে স্মাগলিং করাই তাদের মূল কাজ।

দলের সদস্য মাত্র তিনজন। লিডার ডাচ, শুটার রেভি, টেকনোলোজি গিক বেনি। লেগুন কোম্পানির বেস ক্যাম্প রোয়েনাপারে। সিটি অফ গডের কথা মনে আছে? সেরকম একটা শহর হচ্ছে থাইল্যান্ডের বন্দরশহর রোয়েনাপার। শহরে সক্রিয় বিভিন্ন মাফিয়া দল।

তাদের প্রায় সবার সঙ্গেই সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলে ডাচ। বিভিন্ন মাফিয়া সংগঠনের হয়ে, মাঝে মাঝেই বিভিন্ন মিশনেও যায় সে। সবচেয়ে প্রভাবশালী দুটি মাফিয়া গ্যাং হচ্ছে, রাশিয়ান ক্রাইম সিন্ডিকেটঃ হোটেল মস্কো এবং চাইনিজ হংকং ট্রেইড। ডাচের সঙ্গে অত্যন্ত ভাল সম্পর্ক হোটেল মস্কোর প্রধান কাপিতান বেলালাইকার। কাহিনীর দিকে যাওয়ার আগে রোয়েনাপারের একটা ছবি মনের মধ্যে এঁকে নিন।

অস্ত্র, রক্ত, খুন, মাদক, পতিতাবৃত্তি এগুলোই রোয়েনাপারের দৈনন্দিন চিত্র। এনিমটা দুই সিজনের। প্রতিটা সিজনে ১২ টা করে এপিসোড। প্রতিটা এপিসোডের লেংথ ২০ মিনিটের মতো। প্রতি ২ - ৩ এপিসোডে একটা করে ছোট ছোট কাহিনী।

এভাবেই এই অপরাধ নগরের সাথে পরিচিত হয়ে ওঠা। আমি সবগুলো কাহিনী বলে আপনাদের মজা নষ্ট করতে চাই না। শুধু প্রথম গল্পের শুরুটা বলি। রোকারো ওকাজিমা একজন জাপানিজ বিজনেসম্যান। তার জীবনের গল্পটা শুনে নিন, তার নিজের মুখেই।

Graduating from a National University, I somehow managed to get my way into corporate world. This is a businessman's town.I get my ass kicked by my boss all day. But in the same time I hope to be in his place someday. It's the only way to maintain your sanity here. This is the city of winter. একদিন একটা বিশেষ কনফিডেনসিয়াল ডিস্ক নিয়ে সে যাচ্ছিল একটি বিজনেস ট্রিপে। তাকে কিডন্যাপ করে লেগুন কোম্পানির ক্রুরা। বেলালাইকা তাদের হায়ার করেছে, ওই ডিস্কের জন্য। ওকাজিমাকে হয়তো মেরেই ফেলত তারা। কিন্তু রেভির মাথায় বুদ্ধি এলো, ওকাজিমাকে কিডন্যাপ করে মুক্তিপণ আদায় করার।

কিন্তু ওকাজিমার মালিকপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে হতাশই হতে হল রেভিদের। তারা জানিয়ে দিল, তারা ঘোষণা করে দিয়েছে রোকারো ওকাজিমা মারা গিয়েছে। ভাল কথা, ততক্ষণে কিন্তু তার নাম বদলে গেছে; লেগুন কোম্পানির ক্রুরা তাকে রক বলে ডাকছে। যাই হোক, ডাচের মনে হলো, তার ক্রুতে একজন বিজনেসম্যান থাকা দরকার। এভাবে লেগুন কোম্পানিতে যোগদান রকের।

আর এখান থেকেই ব্ল্যাক লেগুনের যাত্রা শুরু। আমি চাচ্ছি, ব্ল্যাক লেগুনের তিনটা ক্যারেকটার সম্পর্কে কিছু লিখতে লিখতে। (মানে আপনাদের ব্ল্যাক লেগুনের ব্যাপারে ইন্টারেস্টেড করা আর কি! কাহিনীটা খুব জোরালো কিছু না, আমি নিজেও স্বীকার করি। কিন্তু ক্যারেকটারগুলো অছাম। ) জানি না, ক্যারেকটার গুলো কিরকম লাগবে আপনাদের।

আমি এখানে তিনজনের কথা বলব। একত্রে এই তিনজনকে বলা হয়, Three most terrifying women of the world. এরকম আরও অনেক ক্যারেকটারই আছে সিরিজটায়। আমার ভাল লেগেছে, প্রতিটা ক্যারেকটারের পেছনের গল্পগুলো। আজকে তারা অন্ধকার জগতের মানুষ। কিন্তু তারা অতীতে এরকম ছিল না।

What happened to them, created them monster. আর ক্যারেকটার গুলোর অতীত আমরা সেভাবে দেখতেও পাই না। ছাড়া ছাড়া ভাবে মাঝে মাঝে দেখানো হয় আরকি। ভাল কথা, এনিমটা কিন্তু TV-MA রেটিং প্রাপ্ত। এবং সেটার প্রধানতম কারণ ভাষা। সেটা মাথায় রাখতে হবে।

আমার অবশ্য খুব একটা খারাপ লাগে নাই ব্যাপারটা। অন্ধকার জগতের মানুষদের ভাষা আর কিই বা হবে? আরেকটা কথা না বললেই নয়, সিরিজের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ ক্যারেকটারই মেয়ে। শুনে আবার হতাশ হয়ে যাবেন না। কেউই লুতুপুতু টাইপের মেয়ে না। পারফেক্ট ক্রিমিনাল।

যাই হোক, চলুন পরিচিত হয়ে আসি, বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ানক তিন মহিলার সাথে। রোসারিতা সিস্নেরোসঃ প্রথম জীবনে সে ছিল একজন দুর্ধর্ষ প্রশিক্ষিত অ্যাসাসিন। কিউবার গেরিলা সংগঠন FARC এর সদস্য। সে পরিচিত Bloodhound Of Florencia নামে। তাকে আরও অনেক নামেই ডাকা হয়।

Hardcore Terrorist Killer Robot From The Future কিউবান মাফিয়া বিপ্লবী দলের সদস্য হিসেবে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে তার নামে ওয়ারেন্ট ইস্যু করা হয়েছে। কিন্তু একসময় সে বুঝতে পারে, সে কোন বিপ্লবী হতে পারে নি। সে একটি Watch Dog এ পরিণত হয়েছে। যার কাজ হচ্ছে মাফিয়াদের কোকো ক্ষেত পাহারা দেওয়া। সে তখন চাইলো, এই জীবন থেকে পালিয়ে যেতে।

ভেনিজুয়েলার বিখ্যাত লাভলেস ফ্যামিলির প্রধান ডিয়েগো লাভলেস তাকে নিজের দেশে নিয়ে এলো। ব্লাডহাউন্ডের দায়িত্ব ৮-১০ বছরের Garcia কে দেখাশোনা করা। সেই ব্লাডহাউন্ড এখন হাউজমেইড। ব্লাডহাউন্ডের নাম এখন Roberta. প্রথম সিজনে Young Master Garcia কে অপহরণ করে কলম্বিয়ান একটি মাফিয়া দল। তখন নিজের পুরাতন পরিচয় আবার জাগিয়ে তুলে রোসারিতা।

লাভলেস ফ্যামিলিই তাকে কুকুরের জীবন থেকে উদ্ধার করে একটি মানুষের জীবন দিয়েছিল। তার প্রতিদান দিতে তুলকালাম শুরু করে দেয় সে অপরাধনগর রোয়েনাপারে। ব্লাডহাউন্ডের যুদ্ধ শুরু করার স্টাইলটা আপনাদের পছন্দ হবেই। In the name of Santa Maria, a hammer blow of righteousness to all injustice. এরকম একটা হাউজমেইড থাকলে চরমই হত। ব্লাডহাউন্ড নিঃসন্দেহে এই সিরিজের বেস্ট অফ দা বেস্টস ফাইটার।

তবে তার সম্পর্কে সমালোচনা করতে গেলে বলতে হবে, সে কথা কম। কাজ বেশি। এই পলিসিতে বিশ্বাসী। এদিক দিয়ে সে রেভির থেকে পিছিয়ে আছে। প্রথম সিজনেই শুধু পাওয়া যায় ব্লাডহাউন্ডকে।

তাও মাত্র অল্প কয়েক পর্বের জন্য। ভ্লাডিলেনাঃ রাশিয়ান ক্রাইম সিন্ডিকেট হোটেল মস্কোর প্রধান। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়ন মিলিটারির একজন ক্যাপ্টেন। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সময় তাকে অনৈতিকভাবে ডিসচার্জ করা হয় মিলিটারি থেকে। তিনি চলে যাওয়ার সাথে সাথে তার কম্যান্ডে থাকা দুর্ধর্ষ প্রশিক্ষিত বিশেষ স্কোয়াডের কমান্ডো সোভিয়েত সেনারাও তার সঙ্গে চলে যায়।

রোয়েনাপারে নিজের পরবর্তী গন্তব্য ঠিক করেন বেলালাইকা। বেলালাইকা নামের আড়ালে তার আসল নামটা সবাই ভুলেই যায়। বেলালাইকা একটা রাশিয়ান স্নাইপার রাইফেল। নিন্দুকেরা তাকে Fry Face বলে সম্বোধন করে। আফগান যুদ্ধে তার মুখের অর্ধেক পুড়ে গিয়েছিল।

হোটেল মস্কো হচ্ছে রোয়েনাপারের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মাফিয়া দল। শহরে খুন খারাপি কোন ব্যাপারই না। কিন্তু কেউই হোটেল মস্কোর সাথে সম্পৃক্ত কারো দিকে ফুলের পাপড়ি দিয়েও আঘাত করার কথা ভাবতেই পারে না। নিজের জীবন রক্ষা করার জন্য ডাচ ও লেগুন কোম্পানির প্রতি বেলালাইকা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। সিজন টুতে হোটেল মস্কোর উপর একের পর এক আক্রমণ শুরু হয়।

যেরকম কঠোর ভাবে বেলালাইকা ব্যাপারটার প্রতিশোধ নেয়, তাতে পুরোই তার প্রেমে পরে যাই। বেলালাইকা পারতপক্ষে তার কম্যান্ডে থাকা সেই রাশিয়ান কমান্ডো সেনাদের ব্যবহার করে না। হোটেল মস্কোর বিশেষ অপারেশনেই কেবল মাঠে নামে Desantniki তাদের মুখে শুধু একটা কথাই শোনা যায়। কাপিতান। এই কাপিতানের জন্য, যে কোন কাজ করতেই তারা বদ্ধপরিকর।

বেলালাইকা একজন এক্স মিলিটারি। তাই মাফিয়া সংগঠন হলেও, তার কাজের স্টাইল মিলিটারির মতো। রোয়েনাপার শহরে প্রবেশ করার পর তৎকালীন প্রধান মাফিয়া বস মি চ্যাং (চাইনিজ হংকং ট্রেইড) এর সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। পরে ডাচের হস্তক্ষেপে মিউচুয়ালি কো এক্সিস্ট করার সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে বেলালাইকাই শহরের প্রধান মাফিয়া বস হয়ে উঠে।

বুঝতেই পারছেন, কি রকম মাস্টার মাইন্ড লিডার এই কাপিতান। রেভিঃ আসল নাম রেবেকা (রেভেকা), বেশিরভাগ সময় রেভি বলেই সম্বোধন করা হয়। তার নিক হচ্ছে, Two Hand. একসাথে দুই হাতে শুটিং করায় পারদর্শী বলে। লেগুন কোম্পানির বেশিরভাগ অপারেশন সেই চালায়। সে একজন জাপানিজ আমেরিকান।

জন্ম চায়নাটাউনে। তার অতীত সে খুব বেশি বলে না। কিন্তু ছাড়া ছাড়া ভাবে যা বলে, তাতেই বোঝা যায়, আজকের এই Two Hand সে একদিনে হয় নি। সেটার পেছনে আছে একটা বিশাল গল্প। হাসতে হাসতে মানুষ খুন করে রেভি।

একটু কপি পেস্ট করতে চাচ্ছি। Revy is one of the deadliest fighters in the series, whose skill with firearms and ability to dodge bullets is almost superhuman and unparalleled—there are only a few other characters, such as Roberta and Ginji, that can hold their ground against her in combat. নিজেকে রেভি সম্বোধন করে, Best Shooter In The East হিসেবে। সে অত্যন্ত বদরাগী, চেইন স্মোকার। সব কিছুর সমাধান সে করতে চায় বুলেটের মাধ্যমে। এই ব্যাপারটা নিয়েই রকের সাথে তার মাঝে মাঝেই ঝগড়া লেগে যায়।

রকের অনেক কিছুই সহ্য করে না রেভি। রেভি বলতে চায়, রক লেগুন কোম্পানিতে আছে পিকনিকের জন্য। যখন তার মনে হবে পিকনিক শেষ, তখনই সে চলে যাবে। যদিও পরে রকের ব্যাপারে তার ধারণা চেঞ্জ হয়। রেভির মুখ সম্পর্কে আলাদা করে বলতেই হবে! একথা বলাই যায় , এনিমটা TV MA রেটিং পেয়েছে শুধু রেভির জন্যই! মুখে কথা বলেই রেভি যুদ্ধ জিতে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।

আর অস্ত্রের কথা বলার দরকার কি? শুধু শুধু কি আর Two Hand নিক অর্জন করেছে। রেভিকে আমার পছন্দ একই সাথে মুখে কথা বলা আর কাজ করে দেখানর জন্য। রেভি এরকম মেজাজি ক্যারেকটার হলেও সে রেসপেক্ট করে বেলালাইকাকে। এতেই বুঝা যায়, বেলালাইকা কি জিনিস! ডাচের কামান হচ্ছে রেভি। This is showtime revy, can you make them dance? এরকম আরও অনেক ক্যারেকটার আছে।

ডাচ, মি চ্যাং, সেনহুয়া, গিনজি এবং আরও অনেকে। সিরিজটার সমালোচনা করতে হলে বলব, এখানে গোলাগুলি ব্যাপারটা খুব সহজভাবে দেখান হয়েছে। আর এখানে কাহিনীর মারপ্যাচ কম। আশা করবো, আপনারা Bourne সিরিজ টাইপের কিছু দেখার ইচ্ছা নিয়ে বসবেন না। আমি সিজন থ্রিকে রিভিউ থেকে বাদ দিয়ে দিলাম।

সিজন ১ আর ২ ডাউনলোড করতে পারেন। Click This Link ঈদের ছুটিতে দেখে ফেলুন ব্ল্যাক লেগুন। সিরিজটা কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না। সবাইকে ঈদের আগাম শুভেচ্ছা। পাদটীকাঃ কথা প্রসঙ্গে আমি দুইজনকে বলেছিলাম ব্ল্যাক লেগুন নিয়ে কোন পোস্ট দেওয়ার কথা।

তাদের গুঁতাগুঁতিতেই মূলত লেখাটা পোস্ট করা হলো। সেই দুইজনকেই লেখাটা উৎসর্গ করলাম। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.