আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গোপনে ইকুয়েডরে ‘পাচার’ করে দেওয়া হবে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা কর্ণধার জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে

আপনার সম্পর্কে কিছু লিখুন-এভবে আসলে বলা যায় না। মানুষ ত আর যন্ত্র না যে সব সময়ই একরকম। আসলে আমরা নিজেরাই প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষন করি আমরা কি রকম। রটেন থেকে নাকি গোপনে ইকুয়েডরে ‘পাচার’ করে দেওয়া হবে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা কর্ণধার জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে। তার জন্য নাকি ব্যবস্থা করা হচ্ছে বিশেষ ‘ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ’।

ব্রিটেনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে অ্যাসাঞ্জকে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে দু’দেশের মধ্যে রাজনৈতিক চাপানউতোর প্রকাশ্যে আসে গত কালই। সুইডেনে যৌন নির্যাতনের মামলায় অভিযুক্ত অ্যাসাঞ্জ। তাঁকে সুইডেনের হাতে তুলে দিতে উদ্যোগী হয়েছে ব্রিটিশ সরকার। প্রত্যর্পণ এড়াতে লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নেন অ্যাসাঞ্জ। অ্যাসাঞ্জ যে ইকুয়েডরে পালাতে পারেন, সে কথা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না কূটনৈতিক-বিশষজ্ঞরাও।

‘ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ’ই বা কী? বিশেষ সুটকেস কিংবা কাঠের পেটি, যাতে করে গোপন কূটনৈতিক খবর দেশে পাঠানো হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, “লন্ডনের বুকে এ রকম একটা জিনিস দূতাবাসের মধ্যে নিয়ে গিয়ে অ্যাসাঞ্জকে বের করে আনা হবে! ভাবা যায় না। কিন্তু একেবারে অসম্ভবও নয়। ” নিরাপত্তা এড়িয়ে সম্ভবই বা কী ভাবে? আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনেই এ সব ক্ষেত্রে দূতাবাসের কাজে বিশেষ মাথা ঘামায় না কোনও দেশের সরকার। পরীক্ষা করে দেখা হয় না কী পাঠানো হচ্ছে।

তবে, অ্যাসাঞ্জের ঘটনায় ব্রিটেনে ব্যতিক্রমী কিছু ঘটতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। অস্ট্রেলিয়ার তরফেও আজ জানানো হয়েছে, তারা অ্যাসাঞ্জের পাশেই রয়েছে। সম্প্রতি অ্যাসাঞ্জ অভিযোগ করেন, নিজের দেশই তাঁর পাশে দাঁড়ায়নি। সে প্রসঙ্গে আজ অস্ট্রেলিয়ার এক মন্ত্রী বলেন, “অ্যাসাঞ্জ এখনও আমাদের দেশেরই নাগরিক... তিনি চাইলে দূতাবাসের তরফে তাঁকে সব রকম সহযোগিতা করা হবে। ” ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।