শুকনো চোখে জল আসে না/ বুকটা শুধু কাঁপে/ জমাট বাঁধা হিম প্রবাহ/ জমছে খাপে খাপে/ উষ্ণ ঈষৎ উতাল হাওয়া/ হাত বাড়াবে যদি/ মাটির শরীর ভেঙে চুরে/ বইবে সাগর নদী। একটা বই। শ্রেষ্ঠ ফেলুদা। বিকেলের পর একটু ঢেকেঢুকেই বইটা নিয়ে এলাকায় ঢুকলাম। কারণ, আর যাই হোক- ফেলুদার সাথে বয়সটা ঠিক যায় না।
এর মধ্যেই আল মাহমুদের ভাষায় ‘সবুজ পিরহান’ ছাই হয়ে উড়ে গেছে। কিন্তু গোয়েন্দা গল্পের নেশাটা পিছু ছাড়ল না। ক’দিন ধরেই মনে হচ্ছিল, অন্তত ধরা ছোঁয়ার মধ্যের সবগুলো গোয়েন্দা চরিত্রই ঘেঁটে দেখা হয়েছে। কাকাবাবু পড়লাম। তিন গোয়েন্দা পড়লাম নাওয়া খাওয়া ভুলে।
শার্লক হোমসও পড়া হয়েছে যথেষ্ট। কিন্তু ফেলুদা ÑÑÑ-বাংলা সাহিত্যের একটি শ্রেষ্ঠ গোয়েন্দা চরিত্র- তেমনভাবে পড়া হল না। বছর চারেক আগে, সত্যজিতের একটা গল্প সংকলন হাতে পেয়েছিলাম। নাম বাছাই বার। ওখানে ফেলুদার একটা গল্প ছিল।
এটাকে ঠিক ‘পড়া’ বলা চলে না। তো কাল বিকেলে বইটা হঠাৎ হাতের নাগালে পেয়ে গেলাম। আর ছাড়াছাড়ি কেন? বইটা এখনো পড়া শুরু করিনি। সযত্নে লুকিয়ে রাখা হয়েছ। আপনারা যারা ফেলুদা পড়েছেন কেমন লেগেছে? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।