মডারেসন প্যানেল আমাকে ব্যান করায় আমি পোস্ট দিতে পারছিনা। জানিনা এরা কবে আমাকে লিখতে দিবে। প্রথম আলোতে রিপোর্ট আসছে শাহজালাল ভার্সিটিতে ছেলে মেয়ে একসাথে বসতে না দিয়ে এক দলকে বামে আরেক দলকে ডানে বসতে বলেছে টিচার ....এতে প্রথম আলো হেব্বি কষ্ট পাইছে
প্রথম আলোর সাংবাদিকদের সন্তানদের একজনের কোলে আরেকজনকে বসাইয়া ক্লাস করানো উচিত তাহলে দেশ আউগাইয়া যাইবো .........কইষ্যা একটা মারতে পারতাম
"ক্লাসেছাত্রছাত্রীরা পাশাপাশি বসতে পারবেন না। ছাত্রীরা ডানপাশে এবং ছাত্ররা বসবেন বামপাশে। শিক্ষার্থীদের প্রতি এমন নির্দেশ জারি করেছেন সিলেটের শাহজালালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের এক জামায়াতপন্থী শিক্ষক।
নির্দেশ অমান্য করায় ক্লাস থেকে দুই শিক্ষার্থীকে বের করে দিয়েছেন ওই শিক্ষক। শিক্ষার্থীরা বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালককে জানালে উল্টো বিভিন্নভাবে তাঁদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় সেমিস্টারের ‘বিএনজি ১২১’ শিরোনামের একটি কোর্স নিচ্ছেন সহকারী অধ্যাপক ফয়জুল হক। প্রথম ক্লাসেই তিনি সবাইকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘একই পাশে ছাত্রছাত্রীদের একসঙ্গে বসা আমি পছন্দ করি না। এতে শালীনতা বিনষ্ট হয়...।
’ আজ মঙ্গলবার বেলা দুইটায় তাঁর ক্লাস ছিল। তিনি ক্লাসে আসেন আড়াইটায়। এ সময় নির্দেশ অমান্য করায় আল আমীন ও স্বপন দেবনাথ নামের দুই শিক্ষার্থীকে ক্লাস থেকে বের করে দেন তিনি। বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে ওই দুই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলামকে জানান।
এ ব্যাপারে ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘আমি ওই শিক্ষককে বলেছি, এটা বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল কিংবা মাদ্রাসা নয়।
এখানে সবাই প্রাপ্তবয়স্ক। ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের পছন্দমতো জায়গায় বসবে। আপনি নিজের মতো করে ক্লাস নেবেন। কিন্তু কে কোথায় বসবে, তা নির্ধারণ করে দেওয়ার দায়িত্ব আপনার নয়। ’
এ ঘটনায় শিক্ষার্থীদের রাতে বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়েছেন ফয়জুল হক।
হুমকির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ন্যূনতম ক্ষতি হলে দায়দায়িত্ব ওই শিক্ষককে নিতে হবে।
এদিকে শিক্ষক ফয়জুল হক প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘আসলে ক্লাসে একেকজন শিক্ষক একেকভাবে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। আমি এভাবেই (ছেলেমেয়ে আলাদাভাবে বসায়) স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। বিষয়টি জটিল কিছু নয়। আজকের এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার আগে আমার কখনোই মনে হয়নি বিষয়টি জটিল।
’ খবরের লিংক ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।