আমি পেশায় একজন স্পীচ থেরাপিষ্ট কিন্তু ব্লগ পড়া আমার নেশা। আর একটা নেশা আছে সেটা হল মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস প্রতিটা মানুষের কাছে পৌছে দেয়া। আমি সে চেষ্টা এখনও চালিয়ে যাচ্ছি। আমি কোন ভালো লেখক নই কিন্তু আমি একজন ভালো পাঠক। খাওয়ার সমস্যার জন্য করণীয়:
# খাওয়ার সময় সোজা হয়ে বসতে হবে।
# মাথা পিছনে হেলানো অবস্থায় খাওয়ানো যাবে না।
# শোয়ানো অবস্থায় কখনই খাওয়ানো হবে না।
# অল্প অল্প করে খাবার মুখে দিতে হবে।
# মুখে খাবার থাকা অবস্থাতেই আরেকবার মুখে খাবার দেওয়া যাবে না।
# মুখে একবার দেওয়া খাবার শেষ হবার পরেই আবার খাবার দিবেন।
# দিনে তিনবার খাবার দেওয়ার পরিবর্তে, অল্প করে খাবা বেশি বারে দিবেন।
# জোর করে খাওয়ানো যাবে না।
# খাওয়া শেষ হবার পর মুখ পরিস্কার কওে দিন যেন মুখে খাবারের অবশিষ্টাংশ না থাকে।
# শক্ত খাবার (যেমন- বিস্কুট, মাংস, চিপস ইত্যাদি), যেসব খাবারের উপওে শক্ত কিন্তু ভিতরে নরম (যেমন- সিঙ্গারা, সমুচা ইত্যাদি), এরিয়ে চলুন। এসবের পরিবর্তে নরম খাবার খেতে দিন (যেমন- ভাত, সবজি, মাছ ইত্যাদি)।
# খাওয়ার সময় বা পরে নিম্নলিখিত চিহ্ন দেখলে বুঝতে হবে খাবার শ্বাসনালীতে ঢুকছে যা বিপদজনক-
কাশি
চোখে পানি চলে আসা
মুখের রং পরিবর্তন
ক্লান্ত হয়ে যাওয়া
খাবার নাকে মুখে চলে আসা
খাবার খেতে না চাওয়া
গলার স্বর ফ্যাসফ্যাসে হয়ে যাওয়া
দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।