নিপুণ লেখনীর শানিত গর্জন / লিখব আজ নিপুণ কথন ধর্ম,বর্ণ সকল ভেদাভেদ ভুলে বিপদগ্রস্ত এবং অসহায়দের সাহায্য করা সকলের ই উচিৎ বলে আমি মনে করি ,তবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে বলতে গেলে একটু ফ্ল্যাশব্যাকে যাওয়া লাগে ২০০৬ সালে আল্লাহ্র রহমতে আমার ওমরাহ্ হজ করার সৌভাগ্য হয়,সামান্য সময়ের অবস্থানে কিছু ব্যাপার আমি নিশ্চিত হয়েছি এই যে , বাংলাদেশের মধ্যপ্রাচ্চের শ্রমবাজার নষ্ট হওয়ার সবচেয়ে বড় কারন হচ্ছে রোহিঙ্গারা ,যত খানি না এরাবিয়ানদের থেকে নির্যাতিত হয় আমাদের শ্রমিকরা তার চেয়ে অনেক খারাপ ভাবে হয় এই রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে!অবৈধ বাংলাদেশীদের টাকার জন্য পুলিশের কাছে ধরিয়া দেওয়া থেকে শুরু করে মোটামুটি কমবেশী সব অপরাধ ই এরা করে থাকে ,ধরা পরলে অবৈধ বাংলাদেশী হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়ে ফ্রি বিমান টিকেট নিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে, আর ধরা না পরলে এই রোহিঙ্গারাই বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে মধ্যপ্রাচ্চে গিয়ে পাসপোর্ট ফেলে দিয়ে সৌদি পতাকা বলে সম্ভবত একটা আইডি কার্ড নিয়ে বাংলাদেশীদের উপর "আনা সৌদি!" (আমি সৌদি ) বলে চড়াও হয় ,তখন কিন্তু এদের সৌদি আগমনের পেছনে কাদের সহযোগিতা সেটা তারা সেই আইডি কার্ড পেয়ে বেমালুম ভুলে যায়!আর আমাদের এই পাসপোর্ট পাইয়ে দেওয়ার উদারতার কারনে উল্টো বড় গলায় বলতে শুনেছি, "মাগনা আসি নাই!! চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট বানিয়ে পুলিশ আর সবাইকে ডবল টাকা দিয়া পাসপোর্ট করে এখানে এসেছি!! তোরা বাংলাদেশীরা তো শালা সব চোর!" আর ভুক্তভুগি হয় কে ?শতভাগ বাংলাদেশী আমাদের শ্রমিকরা!! রোহিঙ্গাদের আমরা আগেও সহযোগিতা করেছি তার ফল আজ ও ভোগ করা লাগছে সংবাদ সম্মেলনে অভিভাবকের আমার সন্তান কে ইয়াবার হাত থেকে বাচান বলে কান্নাকাটির মাধ্যমে। এদের সহযোগিতা করা অনেকটা পাশের বাড়ির ভদ্রলোককে তার কিটি পার্টি টাইপ বউ এর হাত থেকে বাচাতে আমার বাড়িতে এনে বার বার পরকীয়া করার সুযোগ করে দেওয়ার মতো,উনারা আসবে কান্না গলায় ,আমরা থালি ভরে ভোজন করাবো, তারপর উনারা একটু আরাম আয়েশে বসে আমার বউ এর সাথে প্রেম করবে,সব শেষে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে কিছু পয়সা পাতি সাহায্য নিয়ে চলে গিয়ে আমাকেই বলবে শালা তুই নষ্টের মূল!তুই ঘরে ঢুকতে না দিলে কি আমি এতো কিছু করতে পারতাম নাকি ! শুনতে খারাপ লাগলেও রোহিঙ্গাদের অতীত কিন্তু তাই বলে!সুঁই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হয়েছে বার বার । আর সৌদির ব্যাপার গুলো সত্যি কিনা কেউ চাইলে কোন সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশী থেকে নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন । written by: Mizan Bhai (тнэ ояigiидl вндi оf Bаnglаdesh) 20 বছরের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা 1.ককসবাজারের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক জীবনে রোহিঙ্গাদের বৈরী প্রভাব 2.স্তানীয় শ্রম বাজারে ধস যেমন বাঙ্গালি শ্রমিকরা যে কাজ 150 টাকা দিয়ে করে রোহিঙ্গার 50 টাকা দিয়ে করে দেয় 3.যেখানে সেখানে তাবু তৈরি করে রোহিঙ্গারা স্থানীয় প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট করে যেমন পাহাড় দখল 4.ককসবাজারের সকল প্রকার অপরাধের সাথে রোহিঙ্গারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত যেমন চুরি, ডাকাতি , পর্যটকদের ছিনতাই, ইত্যাদি 5.রোহিঙগারা মাদক যেমন ইয়াবা পাচারে বিশ্বস্ত মাধ্যম 6. স্তানীয় বেশ্যাবৃওিতে রোহিঙ্গারা পথ প্রদর্শক 7.ককসবাজারের অধিকাংশ রোহিঙগা বাংলাদেশী ভোটার 8.অধিকাংশ রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবিরের বাইরে বসবাস করে এবং স্তানীয় জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে. 9.স্তানীয় জীব বৈচিএ্যতা নষ্ট করে 10.মৌলবাদী কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত 11. ককসবাজারে গিয়ে নিজেই একবার খোজ খবর নিন. মায়ানমারের জাতিগত দাঙ্গার প্রতি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং দ্রুত সমাধান আশা করছি. দাসত্বের প্রতিক জাতিসঙ্ঘের পশ্চাতদেশে লাথি মারি ....ওরা নিজেরা সংঙ্ঘাতময় এলাকা থেকে আগে পালাবে পরে বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাবে শরনার্থীদের আশ্রয় দেবার জন্য কিন্তু এত বছর আগে আশ্রয় নেয়া বর্তমান শরনার্থীদের ব্যাপারে কোন সমাধান দিবে না ......হালা এটা কি মামার বাড়ি নাকি. আর বাঙ্গালি মুসলিম ব্রাদার হুড়ের অনুসারীরা সারা জীবন রোহিঙ্গা বলে মানুষকে গালি গালাজ করে আর এখন ভাই ভাই টান উতলায় পড়তেছে. আমিও চাই রোহিঙ্গা শরনার্থীদের মানবিক আশ্রয় দেয়া হোক তবে তা হবে বর্তমান ও আসন্ন শরনার্থীদের নিজ দেশে ব্যাক করার কঠোর শর্ত পালন করে. তবে এটা ঠিক যে রোহিঙ্গাদের অত্যাচার কোন লেভেলে গেছে তা ককসবাজারবাসী ছাড়া কেউ বুঝবে না....... - LITON LITU COMRADE দারুন পোসট: Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।