গনজাগরনের মাধ্যেমে পরিবর্তন সম্ভব....মানুষের চিন্তার পরিবর্তন করাটা জরুরি ....বুদ্ধিবৃত্তিক পুনরজাগরনে বিশ্বাসী সেই স্পেনের মতই মুসলমানদের মসজিদে ঢুকিয়ে পোড়ানো হচ্ছে । পশুর মতই গলা কেটে জবাই করা হচ্ছে আমার ভাইকে। মায়ের সামনে তার মেয়েকে ধরে ধর্ষন করা হচ্ছে । সন্তানের সামনে তার মাকে উলংগ করে উন্মাদ নৃত্যে মেতে উঠেছে রাখাইন বোদ্ধরা । হাজার হাজার মুসলমান কে হত্যা করে পানিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে ।
নদীগুলো এই অন্যায় আর চাপা দিয়ে রাখতে পারছে না ভাসিয়ে দিচ্ছে লাশ গুলো। রক্তে রঙ্গিন হয়ে উঠেছে মায়ানমারের মাটি এ যেন কারবালার প্রান্তর । নাসাকা বাহিনী ও পিছিয়ে থাকবে কেন দাঙ্গা থামানোর নাম করে সক্রীয়ভাবে অংশগ্রহন করছে এই মহা হত্যাযজ্ঞে । আমাদের কে উপহার দিচ্ছে এক একটি ভাইয়ের লাশ আমার বোনের সম্ভ্রম হানি । আমার মায়ের চোখ থেকে গড়িয়ে পড়া জল খানি চিৎকার দিয়ে বলছে আমায় তোরা কাপুরূষ ।
তোরা কাপুরূষ ।
রোহিঙ্গা যার পরিচয় শুধুই মুসলমান বলেই কি এতো আপত্তি???
গত কয়েকদিন ধরে ফেসবুক এ কিছু সু-শীল আর নাস্তিক (আসলে মুসলিম বিদ্বেষী) কিবোর্ডে ঝড় তুলছেন এই বলে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিলে তারা দেশে সন্ত্রাস মাদকের রাজত্ব কায়েম করবে।
আসুন একটি বিপরীত চিত্র কল্পনা করি। আরাকানের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মুসলমানদের কাছে মার খেয়ে হাজার হাজার বৌদ্ধ রাখাইন নাফ নদী পার হয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করতে চাইছে আর বিজিবি তাদের পুশ ব্যাক করে জানোয়ার মুসলমানদের কাছে মৃত্যুর মুখে ফেরত পাঠাচ্ছে। তখন আমাদের এই সব তথাকথিত সু-শীল আর নাস্তিক ভাইদের ফেসবুক এর ভাষাটা কেমন হবে জানতে খুব ইচ্ছা করছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।