আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আসমানী কিতাব

শুন আমার ভাই বোনেরা আমি একজন প্রেমের মরা আমার একটা অনুরোধ আমার লেখা গুলো কেউ দয়া করে গান হিসেবে নিবেন না ভাবলে বড় ভূল হবে। আর একটা কথা সবাই ভাববেন যে জ্বিন ও মানবের হেদায়েতের জন্য বিভিন্ন যুগে নবী-রাসূলদের প্রতি আল্লাহ তাআলা মোট ১০৪ খানা কিতাব নাযিল করেছেন। মানুষের পথনির্দেশের জন্য আল্লাহর তরফ হতে রাসূলের প্রতি অবতারিত বিধিবিধানের সমষ্টিকেই পরিভাষায় কিতাব বলা হয়। মুসলমান হওয়ার জন্য নবী-রাসূলদের সকলের প্রতি ঈমান আনা যেমন জরুরী, তেমনি সকল কিতাবের প্রতি ও ঈমান আনা জরুরী। কোরআন শরীফ নাযিল হওয়ার আগে যে সব আসমানী কিতাব নাযিল হয়েছে, সে সব কিতাবের বিধি-বিধান আদেশ-নির্দেশ কোরআন নাযিল হওয়ার পর বাতিল হয়ে গেছে।

কাজেই কোরআন শরীফের পূর্বেকার আসমানী কিতাবগুলোর আদেশ-নিষেধ এখন আর মেনে চলার নির্দেশ নেই। পূর্ববর্তী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান কেবল সেগুলোর সত্যতা স্বীকারর সীমানা পর্যন্তই। বিশ্বাস পোষন করতে হবে যে, সে সব কিতাব ও আল্লাহর তরফ থেকে এসেছিল এবং যে উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কোরআন নাযিল হয়েছে, সেই একই উদ্দেশ্যে সে সব কিতাব ও নাযিল হয়েছে। কোরআন আল্লাহর বিশুদ্ব কালাম, সত্যের বাহন, এর প্রতিটি শব্দ সুরক্ষিত, প্রতিটি উক্তি সত্যি, এর প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মেনে নেয়া ফরয। এক কথায়, কোরআন হল মানবের পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান, কোরআন শাশ্বত, সর্বকালে দেশকাল-পাত্রভেদে মানুষের কল্যান ও মুক্তির একমাত্র দিশারী-কোরআনের উপর এরুপ ঈমান রাখা ফরয।

 ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।