হাদীস শরীফে রোজার অনেক সওয়াব বর্নিত হইয়াছে । আল্লাহ তায়ালার নিকট রোজার মর্তবা অতি বড় । রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরমাইসেন । যে ব্যক্তি রমজান শরীফের রোজা ঈমানের সাথে আল্লাহর সন্তুস্টি এবং আখেরাতের সওয়াব লাভের আশায় রাখিবে তাহার পুর্ববর্তী সমস্ত (ছগীরা) গোনাহ্ মাফ হইয়া যাইবে । হাদীস শরীফে আছে ঃ রোজাদারের মুখের বদবু আল্লাহ্র নিকট মেশ্কের খোশবু অপেক্ষা অধিক প্রিয় ।
কিয়ামতের দিন রোজার অসীম সওয়াব পাইবে। হাদীস শরীফে আছে ঃ কিয়ামতের দিন অন্যান্য লোক যখন হিসাব -নিকাশের কঠোরতায় আবদ্ব থাকিবে , তখন রোযাদারের জন্য আরশের ছায়ায় দস্তরখান বিছান হইবে । তাহারা সানন্দে পানাহার করিতে থাকিবে। তখন অন্যান্য লোক আশ্চর্যান্বিত হইয়া বলিবে , এ কি ব্যাপার । তাহারা সানন্দে পানাহার করিতেছে , আর আমরা এখন ও হিসাবের দায়ে আবদ্ধ আছি ! উত্তরে বলা হইবে ঃ দুনিয়াতে তোমরা সানন্দে পানাহার করিয়াছিলে ,তখন তাহারা আল্লাহর উদ্দেশ্যে রোজা রাখিয়া ক্ষুৎ পিপাসার কষ্ট সহ্য করিয়াছিল ।
রোযা ইসলামের বড় একটি রোকন । যে রোযা না রাখিবে , সে মহাপাপী হইবে এবং তাহার ঈমান কমজোর হইয়া যাইবে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।