১. হে ঈমানদারগণ তোমাদের উপর রোজা ফরজ করে দেয়া হয়েছে, যেমনি তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপরও ফরজ করা হয়েছিল। আশা করা যায় যে এতে তোমরা তাকওয়ার নীতি অবলম্বন করতে পারবে। সূরা বাকারা-১৮৩ ২. রমযান মাস যাতে কুরআন নাজিল করা হয়েছে,যাহা মানুষের জন্য হেদায়াত বা দিক নির্দেশনা এবং সুস্পষ্ট প্রমান সুতরাং তোমাদের মথ্যকার যে ব্যক্তিই এ মাসটি লাভ করবে, সে অবশ্যই এ মাসে রোজা পালন করবে। সূরা বাকারা-১৮৫ ৩. হযরত আবু হুরাইরা (রা থেকে বর্ণিত, নবী (স বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও ইহতেসাবের সাথে রোজা আদায় করবে তার পূর্ববতী সমস্ত ছোট অপরাধ মাফ করে দেয়া হবে। বুখারী-১৭৬৬ ৪.ছাহাল বিন সায়াদ (রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন নবী (স বলেছেন, নিশ্চয়ই বেহেস্তে রাইয়ান নামক একটি দরজা রয়েছে কিয়ামতের দিন তা দিয়ে শুধুমাত্র রোজাদারগণই প্রবেশ করবে। বুখারী-১৭৬১ ৫. আবু হুরাইরা (রা বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (স বলেছেন, যে ব্যক্তি রোজা রেখে মিথ্যা বলা ও খারাপ কাজ করা থেকে বিরত থাকে না, তার পানাহার ত্যাগ করা আল্লাহর কোন প্রয়োজন নাই। বুখারী-১৭৬৮
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।