মডারেসন প্যানেল আমাকে ব্যান করায় আমি পোস্ট দিতে পারছিনা। জানিনা এরা কবে আমাকে লিখতে দিবে। বাংলাদেশ আর রেহিঙ্গাদের চায়নাঃ দিপু ফনি!!!!!!
দেশটা কি ওদের একার নাকি যে, এই মালাউন এই ধরনের সিন্ধান্ত নিচ্ছে কিভাবে??
জাতিসংগ অনুরোধ করার পরও তার কেন এই অবস্থান???? কলকাতার কিছু হইলে তো দেশের লোক বিদেশ পাঠাইয়া হলেও সে কলকাতার মানুষদের জায়গা দিত?
খবরঃ
মিয়ানমারে সম্প্রতি সৃষ্ট উত্তেজনা নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ‘আমাদের সীমান্তে বিজিবি, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসনকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে। ’
আজ বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে জনগণের ক্ষমতায়নের মডেলের ওপর বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন সম্পর্কে এক পরামর্শ সভার উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
দীপু মনি বলেন, ‘সীমান্তের ওপারে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
আমরা আশা করি, মিয়ানমারের বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার জনগণের জানমাল রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সমর্থ হবে। সেখানে তাদের সমস্যা নিরসন করতে পারবে। আমাদের দিক থেকে যতটুকু সতর্ক অবস্থায় থাকা দরকার, সরকার তা করছে। ’
বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে গত কয়েক দিনে রোহিঙ্গা মুসলিম ও বৌদ্ধদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় প্রায় ২৫ জন নিহত হয়েছে। এরপর গত সোমবার সীমান্তবর্তী নাফ নদী ও কক্সবাজারের টেকনাফের কাছে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করে কয়েক শ রোহিঙ্গা।
তবে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ড রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা রুখে দেয়।
রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার প্রসঙ্গে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করেনি বলে জানান দীপু মনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইউএনএইচসিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলাদেশে আসবেন। ১৯ জুন তাঁর সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা। তবে এটি পূর্বনির্ধারিত।
মিয়ানমারের সাম্প্রতিক উত্তেজনার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশ চায় না, মিয়ানমার থেকে নতুন করে রোহিঙ্গারা আসুক।
এ পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়ার জন্য গতকাল সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় ইউএনএইচসিআর। বাংলাদেশে সংস্থার আবাসিক প্রতিনিধি ক্রেইগ স্যান্ডার্স বিবিসিকে বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ, তারা যেন সীমান্ত প্রহরা শিথিল রাখে এবং শরণার্থীদের ঢুকতে দেয়, বিশেষ করে সহিংসতায় যারা আহত হয়েছে।
খবরের সূত্রঃ লিংক ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।