সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল মার্কিন ঘাটির পরিণাম, বাংলা হবে ভিয়েতনামঃ
নিঃসন্দেহে এটিই এখন টক অফ দা টাউন। পক্ষ্যে বিপক্ষ্যে নানা মত আছে। তবে সমস্যা যত হাসিনার। শ্যাম রাখি না কুল রাখি। কেননা ঘরে পাশে ভারতের দাদাগিরিতে নাক গলাবে, এটি হাসিনার প্রভুরা মেনে নিতে পারবে না।
অন্যদিকে দেশ পরিচালনার নামে মাৎসন্যায় ঘটানোর কারণে হাসিনার বার্গেনিং পাওয়ার শুন্যের খাতায়।
ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়ে জিরোকে হিরো বানানোর সব চেস্টা ভন্ডুল হয়ে গিয়েছ। যুদ্ধপরাধী বিচারের জন্য যে প্রসিকিউশন কিংবা তদন্তকারি নিয়োগ দেয়া হয়েছে, এদের মেধা আদালত পাড়ার দালালদের চেয়েও কম। তাইই পদে পদে হোচট খেয়ে পুরা ব্যাপারটিকেই কাচিয়ে ফেলেছে।
অন্যদিকে আওয়ামি নেতাদের এক একজন এমন সব বক্তব্য দিচ্ছেন যে বাংলা সিনেমার ভাড়ের অভাব পুরণ হয়ে গিয়েছে।
চুরি, দুর্ণীতি খুন গুম দখলবাজি, নামকরণের মহামারি সাথে বোনাস হিসাবে যুক্ত হয়েছ সংবাদপত্র কর্মীদের উপর নির্যাতন।
এই অবস্থায় গণপিটুনি থেকে রক্ষা পেতে একটা বড় খুটি চাই। আর সেই খুটি হলো আমেরিকা। । মার্কিনিরা সেটা ভালো করে জানে বলেই ঝোপ বুঝে কোপ মেরেছে।
পিচাশ হোক কিংবা দেবতা, পৃথিবিতে ওই একটাই আছে। তাই পিঠ বাচাতে যদি হাসিনা এই প্রস্তাবে রাজিও হয়, তা হলেও প্রতিবাদ করার মত কেউ নেই। সিপিবি হয়তো বাংলা হবে ভিয়েতনাম বলে ফাকা আওয়াজ করলেও করতে পারে। জনগণ কিছুই বলবে না। কেন বলবে না, সেটা খুলে বলতে হবে?
ইভটিজিং ইস্যুতে ইউল্যাবের ইউটার্ণ
সহবগ্লার ফিউশন ফাইভের অনুসন্ধানি প্রতিবেদনে এমন সব তথ্য উঠে এসেছে, যার আশংকা অনেকে আগেই করেছিলেন।
শেখ রেহানার ঘনিস্ট বাবু সুশান্ত এবং হাসিনাভক্ত হনুমান চটি ইমামের স্নেহধন্য পিয়াল, চেতনার আড়ালে এতদিন অন্তর্জালে আওয়ামি ইতিহাস ছড়িয়ে দেবার মহান কার্যে লিপ্ত ছিলেন।
অন্তত তাররা চেতনার মহত্ম্যের শ্রাদ্ধ ঘটাবেন না বলে অনেকেই বিশ্বাস করতেন। কিন্তু সেই বিশ্বাসের ঘোর অমর্যাদা করে তারা ইউল্যাবে চাকরি করা এক উভয় লিঙ্গের ষড়যন্ত্রতত্ত্বকে রীতিমত প্রতিষ্ঠিত করার চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছেন। সেটাই ফিফার ওই পোস্টে প্রমানিত হয়েছে। সাথে অবশ্য সামুর উপর পুরানো ঝাল তুলতে তারা দ্বিধা করেননি।
তাদের এহেন আচরন অনেকেই আহত করলেও আমাকে বিন্দুমাত্র অবাক করেনি। কারণ ইভ টিজিং, ধর্ষন এগুলির পাওনিয়ারই তো ছিলো শেখ কামাল। তারই আদর্শে গড়ে ছাত্রলীগ কি করে এগুলি থেকে দূরে থাকতে পারে, বলুন?
অনেক সুশিল আবার আমাকে পছন্দ করেন না। কেন? কেননা আমি ক্যান্সার নিরাময়ে শৈলচিকিৎসায় বিশ্বাসি। আর ইভ টিজিং বা ধর্ষন আমার কাছে ক্যান্সারের মতই।
আগেই যদি পাব্লিক এদের পিটিয়ে লাশ ফেলে দিতো, তাহলে আজকাল কোন জাউরার সাধ্য কি ছিলো যে ধর্ষন বা ইভিটিজিং এর চিন্তা করে? যেহেতু আমরা সুশিল লুতুপুতে বিশ্বাসি, তাহএল আর কি ! মা বোনদের অপমান দেখে যান, আর ব্লগে এসে বিবৃতিবাজদের মত প্রতিবাদ লিখেই প্রশান্তি অনুভব করুন।
খালেদা জিয়ার সতিনের সন্ধান লাভঃ
গত ৩০শে মে ছিল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকি। এ নিয়ে সবচেয়ে তথ্যবহুল ব্লগটি লিখেছিলেন দাসত্ব।
কিন্তু না। সাধারণ ব্লগারদের ক্রমাগত গদাম খেয়েও নির্লজ্জ আত্মসম্মানবোধহীন দুই একটা আওয়ামি প্রাণির সেটা সহ্য হলো না।
মুজিবকে এক মাত্র মহান বানানোর প্রতিযোগিতায় তারা হাসিনার মতই কুৎসা রটনা শুরু করলো।
জিয়া সামরিক শাসক, দেশকে পাকিস্থান বানিয়েছে, দেশের ১২টা বাজিয়েছে, এমন কত কাহিনী। এদের মধ্যে একটা ক্যানাডিয়ান বলদের ভুমিকাই মুখ্য। সে নাকি আবার ৮২ সালে বুয়েট থেকে পাশ করা। আর এই লোকটা তার বুয়েটের শিক্ষকের অন্ধ অনুরাগি যে বেজন্মাটা মনে করতো যে ভারত আর বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত তুলে দেয়া হোক।
এহেন লোকের মুখে চেতনার কথা শুনলে জুতা দিয়া পিটিয়ে কুকুরের মত লম্বা করে দেবার ইচ্ছা হয় কি না?
তাও না হয় কথা ছিল। কোথাকার কোন নেড়ি কুকুর, শহীদ জিয়া নিয়ে কি বললো, কে কেয়ার করে?
কিন্তু না। কাহিনীর টুইস্ট অন্য যায়গায়। রু আ নামে মাল্টিনিকধারি "আমি নতুন" হেন তেন বলে মহা এক ইতিহাস আবিস্কার করলো।
কি সেই ইতিহাস?
অধ্যক্ষ হামিদা আলির সাথে নাকি জিয়ার গোপণ প্রণয় ছিল।
সেই নতুন বোতলে পুরানো মদটা অবশ্য বলেছে এই খবরের কোন তথ্যসুত্র সে দিতে পারবে না।
তথ্যসুত্র দিতে পারুক বা না পারুক, সেটা বড় কথা না। কানাডিয়ান বলদটার দরকার ছিল জিয়ার নামে কুৎসা ছড়ানোর। তাই রু আ এর কথা সে লুফে নিয়েছিল। খুশিতে দুই পাক নেচে নিলেও অবাক করার কিছু নেই।
যে মানুষটির অসততা নিয়ে হাসিনাও কোন কিছু আবিস্কার করতে ব্যার্থ, সেখানে নেহায়েতই চামচিকার এমন চমকপ্রদ আবিস্কারে বোধবুদ্ধি সম্পন্ন যে কোন মানুষ অবিশ্বাসি হবে।
আমি এই কথাটা বিশ্বাস করতে পারি। যদি রু আ, প্রকাশ্যে স্বীকার করে যে, এই হামিদা আলি তার জন্মদাত্রি।
আর কানাডিয়ান বলদকে বলি, এই ধরণের মন্তব্য মুছে ফেলার জন্য। তা না হলে, যদি পরে তথ্য সুত্রবিহীন খবরে তার ঘরের মা বোন ঝির ইজ্জত নিলামে উঠে, সেটির দায়ভার কিন্তু তার উপরেই বর্তাবে।
পৃথিবী হারিয়ে গেলো মরু সাহারায়...
মরু মানেই হাহাকার। সবকিছুই শুধু নেই। আর এক বিখ্যাত মরুর নামে মেয়ের নাম রাখার জন্য আমাদের স্বরাস্ট্রমন্ত্রির পিতা মাতা বোধ করি অনেক অনুশোচনা ভোগ করেছেন।
তারা তো মেয়ে বড় করেই খালাস। আর তার দায় ভোগ করেছে বাংলাদেশের আপামর জনতা।
কিন্তু দেশের মানুষের সেই সৌভাগ্য কই যে এক নেই নেইতেই জীবন কাটাবে? "বিশিস্ট মুক্তিযোদ্ধা" এবং ধনকুবেরের আপন বেয়াই, ভারত থেকে আরেক সাহারাকে নিয়ে এসেছিল।
এই বেয়াই সাহেব আবার আমাদের বঙ্গ আপার অনেক "সুকীর্তির" কথা অতিতে ফাস করে দিয়েছিল। এই তো বেশিদিন আগের কথা তো না। আজম আলি না কি , চেক ঘুষ ইত্যাদি নিয়েও বলেছিল। ভাগ্য ভাল বলেই রাজাকার চান্দিছিলা বটতলার উকিলকে দিয়ে সেই সব চাপা দেয়া হয়েছে।
তাই ইন্ডিয়া থেকে আরেক মরু এনে দেশকে যে মরুময় করার চেস্টতা চলছে , সেটা দিব্যি বুঝা যায়।
নইলে যে ব্যাটার বিরুদ্দে ইন্ডিয়াতেই এত এত দুর্নীতি আর কুকর্মের কথা প্রকাশিত হয়েছে, সে ব্যাটার সাথে কোন কারণে এত পীরিতি সেটা কি আমরা বুঝি না?
আরে ইন্ডিয়ার মরু ব্যাটা, তোর দেশে কোটি কোটি লোকের হাগাখানাও নাই। বাসস্থানের কথা তো নাই বললাম। আমাদের মগা বানিয়ে মেগাসিটি বানানোর আগে তোদেরনিজের হাগাখানা ঠিক কর গিয়ে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।