হতাশা আর দু;খ ব্যাথা যাদের দেখে থমকে দাঁড়ায় আজকে তাদের খুব প্রয়োজন, বিশ্ব এসে দু হাত বাড়ায়।
যেদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন তার সরকার দ্রব্যমুল্য অর্ধেকে নামিয়ে এনেছেন সেদিন বাজারে চিনি ৫৮ টাকা কেজি, আলু ৩০ টাকা কেজি, ডিম ৩০ টাকা হালি দামে বিক্রি হয়েছে যা সম্প্রতিক সময়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কথাটা বলে তৃপ্তি পেলেও মানুষ বাজারে যেয়ে তৃপ্তি পাবার কথা নয়। তবে সাধারন মানুষের ভোগান্তিই তো রাজনীতির অনুসংগ। তাই বিরোধীদল এটি নিয়ে হরতাল করবে, বিবৃতি দিবে, নির্বাচনের আগে দশ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর মেনিফেস্টো দিবেন।
আর সরকার দলীয় লোকজন দশ মুখে বলবেন জিনিসপত্রের দাম কমছে, মানুশের পারচেজিং পাওয়ার বেড়েছে ইত্যাদি। বাজারে যেয়ে যাই দেখিনা কেন আমরা ধরেই নিব দাম কমেছে, কারন আমাদের নির্বাচিত জন প্রতিনিধি গন তো আর আমাদের সাথে মিথ্যাচার করবেন না। আরো দশ টি নতুন চ্যানেল দেয়া হচ্ছে যারা দশ মুখে জিনিসপত্রে দাম কমিয়ে ফেলবেন। সম্ভবত দশ টাকা কেজি চাল আসতে আর বেশী দেরী নেই। কারন বাজারে দশ টাকা কেজি চাল পাওয়া তো জরূরী নয়, দরকার শুধু জায়গা মত ঘোষনা দেয়া।
যা আপনারা বলবেন তাই সত্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।