তথাকথিত আশেকে রাসুল, ভন্ড সুফী সম্রাট দেওয়ানবাগী। গালি গালাজ নয়, চাই সচেতনতা।
মন্তব্য১# সে নাকি স্বপ্নে দেখেছে রাসুল সা. রওজায়ে আতহারে ময়লা আবর্জনায় শুয়ে আছেন (নাউজুবিল্লাহ) তারপরে সে নাকি তা পরিচ্ছন্ন করে দিয়েছে।
##রাসূলুল্লাহ সা. কে কেউ স্বপ্নে খারাপ অবস্থায় দেখলে বুঝতে হবে তার ঈমান নষ্ট হয়ে গেছে।
মন্তব্য২# তাকে জিজ্ঞাসা করা হল আপনার উপর তো হজ্জ ফরজ, তো আপনি হজ্জ করেন না কেন? সে বলল: জিবরাঈল আমার ঘরে কা'বা শরীফ নিয়ে আসে এবং আমি ঘরে বসেই হজ্জ করি।
** এমনকি রাসুল সা. মদীনা থেকে মক্কায় গিয়ে হজ্জ করেছেন আর তিনি ঘরে বসেই হজ্জ করে ফেলেন।
**ঢাকার কাঁচপুরে দেওয়ানবাগের যখন আস্তানা ছিল আজ থেকে ১০-১২ বছর আগে তখন তাদের কিছু নারী ছিল যারা এলাকায় গিয়ে এলাকার নারীদের নিয়ে গার্স্থ-এ/আলোচনায় বসত। একদিন তারা বলল যে- সূরা কাফিরুন ও সূরা লাহাব দিয়ে নামায পড়লে নামায হবে না।
......এই কথাটি আমার আম্মুর কাছ থেকে শোনা। তিনি একদিন ওই আলোচনাতে উপস্থিত ছিলেন।
কিন্তু এই ধরনের কথা শোনার পর উনি আর কখনও সেখানে উপস্থিত হননি।
# # আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) যেখানে কখনও এই ধরনের কথা বলেননি সেখানে এই ভন্ড পীরের কি করে সাহস হয় পবিত্র কোরআন ও নামায নিয়ে এই ধরনের কথা বলার।
***এসব নিয়ে হৈচৈ হলে সাধারণ জনগণ বিরক্ত হন, কিন্তু বলুন এসব ব্যাপার কি সহ্য করা যায়?
***আল্লাহ জানেন এই অপরাধের কী শাস্তি হতে পারে, ইসলামের নাম বিক্রি করে তারা তাদের পেট চালাচ্ছে। একবার ওরশ হলে ৩০/৪০ লাখ উঠে যায়।
***আমরা সাধারণ জনগণ ইসলামের বেসিক জিনিসগুলো কেন জানি না? যাতে কোন ধর্ম ব্যবসায়ী আমাদের সরল বিশ্বাস নিয়ে কোন ব্যবসা করতে না পারে।
***আমি ঢালাওভাবে সবাইকে ভন্ড বলি না, শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী শিরক, বিদআ'ত পা্ওয়া গেলে তাকে অবশ্যই বর্জন করতে হবে। শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী কারো মাঝে শিরক বিদআ'ত না পাওয়া গেলে শুধু জেদের বশে তাকে ভন্ড বলা উচিত নয়। ইসলাম সবসময় ঠান্ডা মাথা ও সুস্থ চিন্তার পক্ষে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।