ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে মুহিবুর রহমানের জিজ্ঞাসা
ইলিয়াস যাদেরকে হত্যা, গুম করেছেন সেসব ঘটনার বিচার হবে কি?
-- উত্তরপূর্ব প্রতিবেদন
বিশ্বনাথ উপজেলার নাগরিক বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক ২৩ দিন ধরে নিখোঁজ হওয়ার পর সরকারি এজেন্সিগুলোকে নির্বিঘেœ তদন্তপূর্বক নিখোঁজ রহস্য উদঘাটনে কোনো সুযোগ না দিয়েই বিএনপি সারা দেশে হত্যাযজ্ঞ ও সরকারি বেসরকারি সম্পদ ধ্বংস খেলায় মেতে উঠে। সর্বাধিক ক্ষতিসাধন হয় বিশ্বনাথ উপজেলায়। এখানে নিহিত রয়েছে ইলিয়াছ আলী নিখোঁজ ও গুম হওয়ার প্রকৃত রহস্য। গতকাল ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মুহিবুর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথাগুলো বলেন। ইলিয়াছ আলী নিখোঁজ গঠনা ও তার বিভিন্ন কর্মকান্ডের উপর লিখিত বক্তব্যে মুহিবুর রহমান বলেন, “বিশ্বনাথ উপজেলার নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব, কর্তব্য ও সর্বোপরি বিবেকের তাড়নায় আপনাদের মাধ্যমে দেশ ও জাতীর বিবেচনার জন্য কিছু বক্তব্য তুলে ধরতে চাই।
আজ ২৩ দিন আমার উপজেলার নাগরিক মরহুম ওয়াছিব উল্যা সাহেবের ছেলে ইলিয়াছ আলী নিখোঁজ রয়েছেন। তার নিখোঁজ রহস্য অদ্যাবদি উদঘাটন না হলেও বিশ্বনাথ সহ সারা বাংলাদেশে ঘটে গেছে এক তান্ডবলীলা। আমার উপজেলার তিন তিনটি নিরপরাধ ছেলেকে দিতে হয়েছে তাজা প্রাণ, পুঁড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে গাড়ী চালক বদর আলীকে, ভাংচুর হয়েছে আমার উপজেলার সকল দপ্তরের অফিসসমূহ। হরতাল ও লাগাতার হরতালের কারণে দেশের ব্যবসায়ীদেরকে দিতে হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকার লোকসান। ভাংচুর হয়েছে নিরপরাধ জনগোষ্ঠীর হাজার হাজার কোটি টাকার যানবাহন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এসবই হয়েছে ইলিয়াছ আলী নিখোঁজ হওয়ার প্রেক্ষিতে। দেশের একজন নাগরিক নিখোঁজ বা আক্রান্ত হলে চিরাচরিত বা আইনী নিয়মে সরকারের সংশ্লিষ্ট এজেন্সী কর্তৃক তদন্ত হবে এবং তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের মাধ্যমে আইনী প্রতিকার পাওয়ার সাংবিধানিক সুযোগ আছে। কিন্তু এক্ষেত্রে সরকারি এজেন্সীগুলোকে নির্বিঘেœ তদন্তপূর্বক নিখোঁজ রহস্য উদঘাটনে কোন সুযোগ না দিয়েই বিএনপি সারাদেশে হত্যাযজ্ঞ, সরকারি ও বেসরকারি সম্পদ ধ্বংসের হুলিখেলায় মেতে উঠে। সর্বাধিক ক্ষতিসাধন করেছে আমার উপজেলা বিশ্বনাথে। এখানেই নিহিত রয়েছে ইলিয়াছ আলী নিখোঁজ বা গুম হওয়ার প্রকৃত রহস্য।
গুম রহস্য উন্মোচনে ইলিয়াছের যেমন রয়েছে সাংবিধানিক অধিকার তেমনি কালীঘাটের নিখোঁজ ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমানের ও সমান অধিকার। অথচ আজ নয় বৎসর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও হাবিবুর রহমানের গুম রহস্য উদঘাটন হয়নি। তূলনামূলকভাবে হাবিবুর রহমান ছিলেন একজন শুল্ক প্রদানকারি। সুনামের সহিত ব্যবসা করে উর্পাজন করেছেন, দেশকেও দিয়েছেন প্রচুর। অপরদিকে ইলিয়াছ আলী খুন, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী ও সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ করে হয়েছেন শত শত কোটি টাকার মালিক।
অথচ ১৯৮৫ ইং সনে তার ঘরের চাউনি ও ঠিকমত ছিল না।
১৯৮৫ ইং সনে আমি যখন উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই তখন ইলিয়াছ আলী জাতীয় ছাত্র সমাজ করতেন। সে হিসেবে আমার নির্বাচনে তাহার গ্রামের বাড়ীর কাছের ভোট কেন্দ্র অলংকারীতে ৫টি বুথের মধ্যে একটি বুথে আমার নিয়োজিত এজেন্ট ছিলেন। আমি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হলেও আমার বিজয়কে ম্লান করে দেন ইলিয়াছ আলী। তিনি তাহারই রামধানা গ্রামের প্রবীণ মুরব্বি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ছফা মিয়াকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মারধর করেন।
আমি তাকে এ ব্যাপারে শাসালে তিনি আমার প্রতিও ক্ষেপে যান। এখানেই তাহার হিংস্র স্বভাবের বহি:প্রকাশ ঘটে এবং আমি তাকে কামরা থেকে বের করে দেই। পরবর্তীতে ইলিয়াছ আলী সিলেট এমসি কলেজে ছাত্রলীগে যোগদান করেন এবং সেখান থেকেও বিতাড়িত হলে ছাত্রদলে যোগদান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপ্রবেশ ঘটান। যেহেতু তিনি ছোট বেলা থেকেই হিংস্র প্রকৃতির ছিলেন, তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার পর পরই সন্ত্রাস ও বন্দুক যুদ্ধে পারদর্শী হয়ে উঠেন। এ সময়ে “অভি,নিরু, ইলিয়াছ দেশে আনল সন্ত্রাস” স্লোগান এখনও মা-বাবাদের মনে শিহরণ জাগায়।
ইলিয়াছ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিছিলে হামলা, ভিসিকে মারপিট, সহপাটিকে গুম ও হত্যার মাধ্যমে খুনের নেশায় নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন এবং বিএনপি বা ছাত্রদলে কিলিং মিশিন হিসেবে আবির্ভূত হন। এবং তখনই আমি তাকে পিস্তল আলী বলে আখ্যায়িত করি। ১৯৯০ সনে তারই সরকারের স্বরাষ্টমন্ত্রীকে মারপিট করলে ১৯ মাস কারাগারে নিক্ষিপ্ত থাকেন। জেল থেকে মুক্ত করে খালেদা জিয়া তাকে ঢাকা থেকে সরিয়ে পবিত্র ভূমি সিলেটে পাঠিয়ে সিলেটে সন্ত্রাসী, গুম, চাঁদাবাজী ও হত্যার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বিশ্বনাথ কলেজ ছাত্রলীগ নেতা বিধানকে হত্যা করেন ইলিয়াছ।
২০০১ এর জাতীয় নির্বাচনে তাহার নিশ্চিত পরাজয় ঠেকাতে জাতীয় পাটি কর্মী হরমুজকে হত্যা করে নির্বাচনের আগের দিন লাশ নিয়ে মিছিল করে আমার উপর দোষ চাপিয়ে বিজয়ী হতে সক্ষম হন। অধিকতর ক্ষমতাশালী ইলিয়াছ শুরু করেন আমি আমার শুভাকাঙ্কী ও পরিবারের উপর নির্যাতন। আমার ৭ বছরের ছেলেকে সিলেটের স্কুল থেকে অপহরণের ও হুমকী দেন ইলিয়াছ। আমি তখন ভয়ে বিশ্বনাথের বাসায় চলে আসি এবং ইলিয়াছের ভয়ে আমার নিজের বাসার দু’তলায় কিন্ডার গার্টেন স্থাপন করে আমার ছেলে মেয়েদেরকে শিক্ষা দানের ব্যবস্থা করি। ২০০১ এ হরমুজ হত্যার মিথ্যা মামলার আসামী হিসেবে হাটকোর্টে বেইল নেওয়ার পরও বেইলে কাগজপত্র হাতে থাকাবস্থায় পুলিশের সহায়তায় তার সন্ত্রাসীরা আমাকে সিলেটের বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে এসে রাস্তা ও থানায় শারীরিক নির্যাতন করে রাত তিন ঘটিকায় ছেড়ে দেন।
হাইকোর্ট অবমাননার রুজু করতেও কোন কৌশলী সায় দেন নাই।
২০০৭ সালে ৩ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটের কর্মসূচী পালন করে ইলিয়াছ আমাকে সপরিবারে হত্যার জন্য সশস্ত্র ক্যাডার দিয়ে আমার বিশ্বনাথের বাসা আক্রমণ করে। ঐ সময় এম্বুলেন্স নিয়ে সিলেট থেকে অস্ত্র যোগান দেয়- যাহা তৎকালীন পুলিশ, র্যাব ও বিশ্বনাথের বর্তমান ইউ,এন ও (যিনি তখন এসিল্যান্ড ছিলেন) দেখেছেন। মুহু মুহু গুলি ও হাতবোমা নিক্ষেপের ফলে শান্ত উপজেলা বিশ্বনাথ অশান্ত উপজেলায় পরিণত হয়। প্রায় তিন ঘন্টাব্যাপী আমার বাসায় আক্রমণ চলে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টেলিভিশনে লাইভ খবর প্রচারিত হয়।
তাহার নিজের গুলিতে ছাত্রদল সন্ত্রাসী আনু নিহত হয়। গোটা অপারেশনে পুলিশ বা প্রশাসন দর্শকের ভূমিকা পালন করে। অবশেষে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সহায়তায় এবং র্যাব কর্মকর্তা মেজর তারেকের হস্তক্ষেপে আমরা প্রাণে বেঁচে যাই। অধিকন্তু এই ঘটনা এবং আনু হত্যার অভিযোগে আমার জীবনের ১৪টি মাস কারাগারে কাটাতে হয়। শেষ পর্যন্ত নির্দোশ প্রমাণিত হওয়ায় পুলিশ মামলার ফাইন্যাল রিপোর্ট দিলে আমি কারাগার থেকে মুক্ত হই।
ইলিয়াছ আলী জঙ্গী সংঘটনের সহিত জড়িত ছিলেন। সিলেটের গুলশানের গ্রেনেড হামলার ৫ মিনিট পর টেলিভিশনে সাক্ষাতকারে হামলার জন্য আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরিত কোন্দল করে জঙ্গীদেরকে রক্ষার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাহার মালিকানাধীন কন্সট্রাকশন কোম্পানী “আলী কন্সট্রাকশন” এর কর্মচারী বিপুল ছিলেন গুলশানের গ্রেনেড হামলা, সিলেটে কিবরিয়া হত্যা সহ অনেক জঙ্গী ঘটনার নায়ক, যাহা এখন প্রমাণিত হয়েছে। বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান ও সৈয়দা জেবুন্নেছা হক এমপি এর উপর গ্রেনেড হামলার নায়ক ছিলেন ইলিয়াছ। বিশ্বনাথ রামসুন্দর হাই স্কুলে সাবেক স্পিকার মরহুম হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীকে আক্রমণ করে আহত করেন।
সিলেটের কোর্ট পয়েন্টে মিটিং চলাকালীন সময়ে মরহুম পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুস সামাদ আজাদ, মরহুম দেওয়ান ফরিদ গাজী, সৈয়দা জেবুন্নেছা হক এমপি, মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান সহ সিলেটের অসংখ্যা আওয়ামী লীগ নেতাকে সশস্ত্র আক্রমণ করে গুরুতর আহত করেন এবং পরবর্তীতে জনতার ধাওয়ায় পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। তার দলের লোক নূর আলম ও তার হাত থেকে রক্ষা পাননি। তিনিও খুন হন। ২০০১ এর নির্বাচনকালীন সময়ে তার তৎকালীন সহচর পংকী খানের নেতৃত্বে শতাধিক অস্ত্রধারীরা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়ী বহর ওসমানীনগরের দয়ামীরে প্রায় আড়াই ঘন্টা আটকিয়ে রাখে। পরবর্তীতে সেনা বাহিনীর হস্তক্ষেপে তিনি মুক্তি পান।
আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ফিরোজ আলীর বাড়ী ঘর পুঁড়ানো হয় এবং তার জায়গা-জমি দখল করে নারী ও শিশুদেরকে মারপিট করে গুরুতর জখম করেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক রশাতর আলী বাচা ও তার পুত্র শাহ আলম খোকনকে মারধর, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সদস্য সীতার আলী ও যুক্তরাজ্য প্রবাস পৌদনাপুর গ্রামের মবশ্বির আলী সহ অসংখ্য মানুষের উপর অত্যাচার চালান। এ সবকিছু ইলিয়াছ আলীর অপকর্মের কিংদাংশ মাত্র। মোট কথা, ইলিয়াছ আলী বিএনপির কিলিং মেশিন হিসেবে পরিপূর্ণভাবে ব্যবহৃত হয়েছেন এবং যে কারণে তিনি নিখোঁজ হওয়ার সাথে সাথেই মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কান্ডজ্ঞানহীনতার সহিত হুঙ্কার দেন ইলিয়াছকে বের করে না দিলে সারা দেশে আগুন লাগিয়ে চারখার করে দেবেন। তার এই নির্দেশের পরই শুরু হয় ভাংচুর ও হত্যাযজ্ঞ।
আমার উপজেলা বিশ্বনাথের গোটা উপজেলা পরিষদ পুঁড়িয়ে দেয়া হয়। পুঁড়িয়ে দেয়া হয় ১৯টি দপ্তরের রেকর্ড পত্র । ইউএনও’র জীপ সহ অসংখ্য যানবাহন ভাংচুর ও পুঁড়িয়ে দেয়া হয়। ভাংচুর করা হয় দোকানপাট। সব মিলিয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকার ক্ষতিসাধন করা হয়।
এমতাবস্থায় গুম ইলিয়াছ বিএনপি’র আরেকটি সাজানো নাটক কিনা তাও ভেবে দেখতে হবে। নাকি সরকারকে উৎখাতের আর কোন উপায়ান্তর না পেয়ে ইলিয়াছ আলী “গুমের” অবতারনা ? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যাতে না হয় সেজন্য বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সরকারের পতন ঘটানো ?
আমি একজন যুক্তরাজ্য প্রবাসী, আমার পরিবারের সবাই যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন। শুধুমাত্র আমি দেশমাতৃকার টানে সমাজসেবায় ব্রত হয়ে ১৯৭৭ সালে এদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করি। ৫ বৎসর উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করি। জীবনে কোনদিন ঘুষ-দুর্নীতির আশ্র্রয় নেই নাই।
কাউকে খুন বা হত্যা বা সন্ত্রাসী,চাদাবাজি বা নির্যাতন করি নাই। ইলিয়াছের চক্ষুশুলের কারণে আমার জীবনে ১৪টি মাস যে হারিয়ে গেল তা কি ফেরৎ পাব ?
ইলিয়াছ আলী কর্তৃক যারা গুম বা অপহৃত হয়েছেন এবং যাদেরকে ইলিয়াছ হত্যা করেছেন তাদের ব্যাপারে তদন্ত হবে কি ?
আমার নিখোঁজ ভাগ্নি জামাই শিল্পপতি হাবিবুর রহমানের গুমের রহস্য উন্মোচন হবে কি?
বিএনপি মহা সচিব মীর্জা ফখরুল ইসলামের হুঙ্কারের কারণে হরতালে আমার উপজেলায় যে ক্ষতি সাধন হয়েছে এবং ৪ জন লোককে হত্যা করা হয়েছে তা পূরণের জন্য মীর্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে সরকার ক্রিমিন্যাল এক্ট এ মামলা রুজু করবে কি ? এসবই আজ জাতি ও বর্তমান সরকার প্রধানের নিকট আমার জিজ্ঞাসা।
আমি আশা করবো, ইলিয়াছ আলী যদি সত্যিকার অর্থে গুম হয়ে থাকেন সরকারি এজেন্সী কর্তৃক তাহা উদঘাটন করা হোক। একই সাথে শিল্পপতি হাবিবুর রহমান সহ দেশের সকল গুম হত্যার জন্য দায়ীদেরকে বিচার কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হোক।
সবশেষে বিএনপি এর প্রতি অনুরোধ থাকলো, মঙ্গলার্থেই যদি বিএনপির রাজনীতির উদ্দেশ্য হয় তাহলে কোন নোংরা ইস্যু নিয়ে নয়।
আসুন দেশের গ্রামে-গঞ্জের মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য গ্রামে গ্রামান্তরে গণতন্ত্রের ভীত মজবুত করার নিমিত্তে উপজেলা পদ্ধতিকে শক্তিশালী ও স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা হিসেবে গড়ে তোলার আন্দোলনে আত্মনিয়োগ করে সরকারকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণে বাধ্য করি। ”
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।