এ লড়াইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আমার যুদ্ধাপরাধ ডোরেমনের কাছেতো পাখার লাইসেন্স নাই। তো এখন কি করবে সে। জেল-জরিমানাসহ নানা ধরনের হয়রানির হুমকি দেয়া শুরু করলো ট্রাফিক সার্জেন্ট। এক কনস্টেবল পাশে ডেকে নিয়ে গেলো ডোরেমনকে। বলল, ১ হাজার টাকা দিয়ে মানে মানে কেটে পড়তে।
ডোরেমন জিজ্ঞাসা করল, তোমরা কি যার-তার কাছ থেকে টাকা নাও! এটাতো অবৈধ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা ট্রাফিক সাজেন্ট ইংরেজিতে বলে উঠলেন, মানি হ্যাজ নো কালার। কিন্তু সাদা বা কালো, কোনও ধরনের টাকাইতো নেই ডোরেমনের কাছে। কিছুক্ষণ ভেবে ডোরেমন বলল, তোমাদের আমি এমন একটা গ্যাজেট দিতে পারি, যা দিয়ে তোমরা বড়লোক হয়ে যাবে। কারো কাছে টাকা চাওয়া লাগবে না।
সবাই এমনিতেই টাকা দিয়ে যাবে। ট্রাফিক সার্জেন্ট আর দুই কনস্টেবল পরষ্পর মুখ চাওয়া-চাওয়ি করলো। বিজ্ঞ সার্জেন্ট বলল, বেশ! তবে কিন্তু গ্যাজেটের সফলতা পরীক্ষার পর তোমাকে ছাড়া হবে। একটু হেসে পেটে হাত ডুবিয়ে ডেরেমন বের করলো বিশেষ গ্যাজেট এ্যান্টি-বেগিং মেডেল! ইউনিফর্মে রূপালি মেডেলটি পড়িয়ে দিয়ে ডোরেমন বলল, যতক্ষণ ডিউটি, ততক্ষণ এই মেডেল পড়ে থাকবে। তোমাদেরকে টাকা দিতে বাধ্য থাকবে জনগণ, ভিক্ষা করতে হবে না।
ছাড়া পেয়ে মাথায় পাখা লাগিয়ে শাহবাগের দিকে উড়াল দিলো ডোরেমন। (চলবে)
আগের পর্ব: Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।