আমার লেখা পড়ে.................. বাতাসের গান তুমি শোন না আজ আর, তবুও বেহায়া বাতাস নেচে নেচে তোমার কাছে আসে, শীতল করে ফুলেরা শীত বা গ্রীষ্মে শীত নিদ্রায় গেলে প্রজাপতিরা মরে যায় তুমি নিজের ভিতর ঘুমিয়ে থেকে ফুলেল বারান্দা খোজ পরের ঘুমে! দু’চোখ জাগিয়ে রাখ অক্লান্ত, সম্মূখে এক সবুজ শহরের অপেক্ষায় রঙ্গিন চশমায় ঢাকা দু’চোখ পাশাপাশি থেকেও পায়না পরষ্পরের দেখা । গাছেরা স্থবির দাড়িয়ে থাকে অথচ নাচানাচি করে ক্রমাগত- সজীব রৃষি, বাতাস এসে চুমু খায়, বাতাস এসে লুটিয়ে পড়ে - গাছেরা জানে জীবণ বাতাস গান শুনায় তোমাকেও, চুমু খায়, উড়ায় তোমার চলাচল অথচ তুমি বাতাস চেন না, সিলিং-এর পাখায় তোমার জীবনের স্বার্থকতা। জীবণের বয়স কত? অথবা বয়স কত তারাদের? যারা মৃত বহুকাল জীবনের সাথে গাছেরা খেলতে আসে নিঃস্বার্থ সবুজ ছোয়াতে তথাপি বুদ্ধিমান মানুষ গাছ কেটে পালংক বানায়- জীবণতো স্বজনদেরই- হায় তবে স্বজনদের জীবণ কার ? নিজেকে পিষে নিজেকে বাচাতে চায় জ্ঞাণী! শবানুগমনের সময় এলে আটপৌড় পালংকের পাশে স্বজন সমাবেশ- ভাত মাছ মাংস বা সব্জী নয়, নিজেকে খেয়েই বানিয়েছি খাবার এক্কাদোক্কা করে উঠে যাওয়া কেবল উপরেই,মেঘ বা আকাশেরও উপর , শেষ ট্রেণের চারপাশে স্বজন সমাবেশ, কেউ কেউ হিসাবের দাশর্নিক, কেউ কেউ জেনে যায় - জীবন রাখার জায়গা নষ্ট করেছে নিজেই- কেউ কেউ আতংকিত কি আছে জীবণের ওপাড়ের জীবণে অথচ স্বজন সমাবেশের প্রত্যেকের চোখ আদ্র! প্রত্যেকের চোখ আদ্র!! সামনে কিছু নেই, পিছনে মরুভূমী, দুপাশে রাগী শূণ্যতা, নিজের ভিতর মৃত আত্না মুহূর্তেই নেমে আসে প্রথম ঘরে, সাপ লুডুর প্রথম ঘর- অথচ সময় গেছে ফুরিয়ে, জীবণকে খেয়েই জীবন হয়েছে পার জীবনের অপেক্ষায় অথচ মূর্খ প্রজাপতি নিজেকে বাচিয়ে রং,রসে উর্ধে চলে যায় সময় এলেই ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।