ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি শতকরা ৫৪ ভাগ বেড়েছে। ইউরোপীয় কমিশন আজ (মঙ্গলবার) ঢাকায় প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলেছে, আমদানিকারক দেশগুলোর পক্ষ থেকে আইন শিথিল করার কারণে বাংলাদেশ ২০১১ সালে এক হাজার ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি পণ্য ইউরোপে রপ্তানি করেছে। ২০১০ সালে ইউরোপীয় দেশগুলোতে বাংলাদেশ ৭১৫ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। খবর; রে.তে. ইউরোপীয় কমিশনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে,”বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পণ্য রপ্তানির ওপর থেকে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা তুলে দেয়ার কারণে রপ্তানির পরিমাণে এ বিশাল বৃদ্ধি ঘটেছে। ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে ওই সীমাবদ্ধতা তুলে দেয়া হয়।” ইউরোপীয় দেশগুলোতে বাংলাদেশের মোট রপ্তানিপণ্যের শতকরা ৮৭ ভাগ তৈরি পোশাক। এ ছাড়া, বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। বাংলাদেশের পোশাক তৈরি ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বাংলাদেশকে কোটা ও শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার জন্য ইইউ’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি ইউরোজোনের ঋণ সংকট ও অর্থনৈতিক মন্দার ব্যাপারে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এর ফলে ইউরোপে বাংলাদেশের পণ্য চাহিদা কমে যেতে পারে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।