যখন শুধু দলীয় বিবেচনায় অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমানকে (যিনি ছাত্রলীগের নেতাদের দেখলে নিজে গাড়ি থেকে নেমে কুশলাদী জিজ্ঞাসা করেন) ৫৮ জন সিনিয়র শিক্ষককে ডিঙ্গিয়ে বুয়েটের প্রো-ভিসি নিয়োগ দেওয়া হলো তখন থেকে প্রো-ভিসির অবস্হা হলো ''গায়ে মানে না আপনি মোড়ল'' টাইপের।
তারপর বিভিন্ন নিয়োগ কমিটি, সিলেকশন কমিটির তিনি প্রধান হওয়া শুরু করলেন। কিন্তু শিক্ষক সমাজে তিনি মোটেও পাত্তা পাচ্ছিলেন না, তাই এক অশুভ তৎপরতায় নিজের দল ভারী করার চেষ্টা করলেন। তিনি বুয়েটে চালু করলেন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বুয়েট।
এর সদস্য কারা দেখুন।
এই পরিষদের এক নাম্বার ব্যক্তিকেই বর্তমান উপাচার্য রেজিস্ট্রার হিসাবে নিয়োগের যোগ্যতা প্রদানের জন্য সম্প্রতি ভূতাপেক্ষা পদোন্নতি দিয়েছেন।
এই পরিষদ গঠন হওয়ার পর থেকেই বুয়েটে যত গন্ডগোল শুরু হয়েছে। এই বঙ্গবন্ধু পরিষদের দাবীদাওয়া গুলোর একটি
দেখুন।
বর্তমান ভিসি তার পদে ৩১শে আগস্ট ২০১০ নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েই ঐ দিনই ডেপুটি রেজিষ্ট্রার কামাল আহম্মদকে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসাবে নিয়োগ দেয়। পরে শিক্ষকদের প্রবল আপত্তির মুখে তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।
২০১১ সালে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়ার পর বুয়েটের ওয়েবসাইটের নিউজে বঙ্গবন্ধু পরিষদের নাম দেওয়া ছিলো। সম্প্রতি সেটা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
http://www.buet.ac.bd/?page_id=2795
ছবি এবং তথ্য সমূহ বুয়েটলিকস থেকে সংগ্রহকৃত
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।