আমার অহংকারে, অহংকারী হয়ে , উষ্ণতার আগুন মেখে, পোড়াও আমাকেই : অচেনা দহনে...
কেঁচো কম্পোস্ট সার প্রয়োগে ফসলের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এই সার ব্যবহার করে রাসায়নিক সারের তুলনায় ২৫-৩০ শতাংশ ফলন বেশি হয়। এছাড়া মাটিতে পানির ধারণ ক্ষমতা বাড়ে, মাটির স্বাস্খ্য ভাল থাকে, শস্য হয় বিষ মুক্ত।
মযমনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কেশরগজ্ঞের এক নারী খামারী কেঁচো কম্পোস্ট সার উৎপাদন করে স্বনির্ভরশীল হয়েছেন।
তিনি বলেন, গোবর ও পঁচনশীল জৈব পদার্থ দিয়ে বিশেষ জাতের কেঁচোর মাধ্যমে বসতবাড়িতেই কেচোঁ কম্পোস্ট সার তৈরি করেছেন।
এই সার দিয়ে উৎপাদিত লাউ বাজারে নেয়া মাত্র বিক্রি হয়ে যায়। লাউয়ের স্বাদ এর জন্য দুর-দুরান্ত থেকেও লাউ কিনতে গ্রাহক আসে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেঁচো কম্পোস্ট একটি জৈব সার যা জমির উর্বরতা বাড়াতে ব্যবহার করা হয় । গাছের পাতা, খড়, গোবর, লতা, পাতা, পঁচনশীল আবর্জনা ইত্যাদি খেয়ে কেঁচো মলত্যাগ করে এবং এর সাথে কেঁচোর দেহ থেকে রাসায়নিক পদার্থ বের হয়ে কেঁচো কম্পোস্ট তৈরি হয়।
কৃষিবিদ দেবাশীষ রায় জানিয়েছেন, কৃষি জমিতে মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও আগাছানাশক ঔষধ ব্যবহারের ফলে মাটির ঊর্বরা শক্তি দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।
হ্রাসকৃত উর্বরা শক্তি ৩-৫ বছরের মধ্যেই উদ্ধার করা সম্ভব জমিতে কেচোঁ কম্পোস্ট সার ব্যবহার করে।
কেঁচো কম্পোস্ট সার নিয়ে আরো পড়ুন
১. জাতীয় ই তথ্যকোষ
২. কেঁচো সার - বেলের কাঁটার ব্লগ
৩.ফসলের জন্য কেঁচোসার
৪.
ফুলবাড়ীয়ায় পরিবেশ বান্ধব উৎকৃষ্ট মানের কেঁচো সার উৎপাদনে ব্যাপক সাড়া
(সাক্ষাৎকারটি গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কেশরগজ্ঞ থেকে দুরন্ত বিপ্লব নিয়েছেন। আমি সহকারি হিসাবে তার সাথে ছিলাম। ) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।