জাতীয় সংসদে গত দুই দিনের 'অশালীন' বা 'নিষিদ্ধ পল্লী' সদৃশ শব্দচয়ন আর আচরণ দেখে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কমরেডরা যেন হতাশ না হোয়ে পড়েন। ওয়েস্ট মিনস্টার পদ্ধতির পূজারীরাও স্বীকার করবেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশের এমপি-রাই মারতে যান না বা গালিগালাজ করেন না। এরূপ হাতাহাতির দৃশ্য বহু পার্লামেন্টেই দেখা যায়। গুগলে সার্চ দিন। দেখবেন, সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ইন্ডিয়ান এমপি-রাও হাতাহাতি করছেন।
বরং দেখুন কারা এসব কাজ বেশি করেন। দেখবেন যারা সিলেক্টেড এমপি, তারা। তাদের ওপর একটা বাড়তি চাপ থাকে দলীয় প্রধানের আনুগত্য লাভের। ইলেক্টেড এমপি-দের এই চাপ থাকে না। এর থেকেই বোঝা চলে, ইলেকশন কতো দরকারী।
সাম্য প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সিলেকশনের বিরুদ্ধে থাকতে হবে। ১/১১-এর বিরোধিতা করতে হবে।
পার্লামেন্টকে শুয়োরের খোঁয়াড় বলার অধিকার আছে আপনার। কিন্তু গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে যাওয়ার জরুরত নেই।
রাজশাহী ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।