(لا اله الا الله محمد رسول الله)
প্রযোজনে দেশকে ধ্বংস করে দিব, তারপরও ক্ষমতায় যাওয়া চায়, এটা হলো আমাদের কিছু বদমাইশ রাজনৈতিক দলগুলোর মূলনীতি, দেশের ভাল কিছু দেখলে বা দেশের সুনাম বৃদ্ধি হয় এই রকম কিছু হলে তাদের মনে প্রতিহিংসার আগুন জ্বলে, নিজে নিজে অর্ন্তজ্বলায় জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয় তাদের নোংরা কালো হৃদয়।
১৯৭১ সালেও একটি নোংরা পর্ণ প্রজাতি তারা সহ্য করতে পরেনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, আজ তারা একত্রিত হয়ে হয়ে নেংটি বাদরের মত শুরু করেছে বেহায়ার মত উলঙ্গপনা।
এইসব জাতীয় চুদুরবুদুর বাদী দল ও নোংরা বেহায়া প্রজাতি জামাত শিবিরের প্রিয় টয়লেট পেপারের বদমাইশি নিউজ প্রকাশনার ধরণ দেখে মনে হয় এটি কোন নিউজ পেপার নয় একটি একটি রাজনৈতিক দলের মিথ্যা, উদ্ভট আর বানোয়াট তথ্যর প্রেস নোট।
এই আমার দেশ পর্ণ টয়লেট পেপার রেশমা উদ্ধারের ব্যাপারে শুরুতে যে ভাবে উলঙ্গের মত বেহায়াপনায় লিপ্ত হয়েছে তা সত্তি জাতির জন্য মারাত্বক হতাশা আল লজ্জা জনক ব্যাপার,
রানা প্লাজা বিধ্বস্ত হবার পর থেকেই সেখানে প্রচুর মানুষের ভীর সারাক্ষণ লেগেই ছিল, সেখানে ছিল প্রচুর মিডিয়া সাংবাদিক, ও মিড়িয়া ক্যামরা, সেচ্চ সেবক কর্মী, প্রচুর সাধারণ জনতা, আর ঐ রানা প্লাজার ভেতর যারা বা যাদের মৃত দেহ আটকা পড়েছিল তাদের পরিবারের অন্তীয় স্বজন ও পরিবারের সদস্যরা সারাক্ষণ সর্বক্ষণিক ঘটনা স্থলে উপস্থিত ছিল, তাছাড়া সেখানে ছিল প্রচুর সেনা সদস্য ও পুলিশ। এতো গুলো মানুষের উপস্থিতিতে জীবন্ত রেশমমাকে উদ্ধার কর হয়েছিল ।
এখন নাকি এটা একটি সাজানো নাটক
এখন সেই আমার দেশ টয়লেট পেপার বলতেছে রেশমা উদ্ধার ঘটনা একটি সরকারের সাজানো নাটক! আর এর সাথে যোগ দিয়েছে বি,এন,পি ও জামাত শিবিরের সর্মকরা , তারা বিভিন্ন ব্লগে, ফেসবুকে অপপ্রচার চালাচ্ছে রেশমা উদ্ধারের ঘটনা একটি সাজানো।
আমারদেশ যুক্তি দেখিয়েছে, রেশমা চারটি বিস্কুট আর এক বোতল পারি খেয়ে কি ভাবে ১৭ দিন বেচেঁ ছিল।
রেশমাকে উদ্ধার নিয়ে আমারদেশ পত্রিকার চুলকানি দেখুন।
Click This Link
Click This Link
যারা এই রমক যুক্তি দেখাচ্ছেন বা দেখিয়েছেন তারেপ্রতি আমার পাল্টা যুক্তি হরো।
নকশা বিবি পচা খাবার আর পানি খেয়ে বেঁচে ছিলেন ৬৩ দিন।
আর ২৭ দিন পয়ঃনিষ্কাশন পাইপের পানি পান করে বেঁচে ছিলেন ইভান্স। ২০১০ সালে চিলির এক খনিতে ৬৯ দিন আটকে থাকার পর, খনির পাশে অনুরূপ একটি সুড়ঙ্গ তৈরি করে ৩৩ শ্রমিককে উদ্ধার করা হয়। ২০০৪ সালে ইরানের বামনগরীতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৪৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার ১৩ দিন পর ৫৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করেন উদ্ধারকারীরা। আবার ১৯৯৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সুপার মার্কেট ধসে ৫০২ জন নিহত হন।
এ মার্কেটের ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৯ বছরের এক তরুণীকে উদ্ধার করা হয়। পার্ক সিউং হিউন নামের এ তরুণী জমে থাকা সামান্য বৃষ্টির পানি পান করে ১৬ দিন বেঁচে ছিলেন।
বিধ্বস্ত রানা প্লাজা হতে রেশমা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে যার চুলকানিতে ভুগতেছে তাদের কাছে ছোট একটি প্রশ্ন।
ধরে নিলাম রেশমা উদ্ধারের ঘটনা সাজানো, তাতে বি,এন,পি জামাতের বা আমারদেশ পত্রিকার ক্ষতি কি? রেশমা যদি সাজানো নাটকের অভিনেত্রী হয় তাতে যদি রেশমা সুন্দর সুস্থ সুখী ভাবে বেচেঁ তাকেন তাতে তো সবাই খুশি হবার কথা,
উদ্ধার কাজে অংশ নিয়ে ছিল আমাদের গৌরবের সেনা বাহিনী, যদি বিশ্বকে আর দেশে রেশমা উদ্ধারের ঘটনাকে সাজানো নাটক হিসাবে প্রচার করা হয় এতে দেশের ও আমাদের সেনা বাহিনীর র্দুনাম ও কলল্ক হবে।
আর যদি রেশমা উদ্ধারের ঘটনা মিথ্যা বা সাজানো নাটক হিসাবে প্রচার না করে , ঘটনাটিকে সত্য বলে প্রচার করা হয় তাতে আমাদের, দেশের, সেনা বাহিনী সবার সুনাম হবে।
আর এই দেশ আর সেনাবাহিনী শুধু আওয়ামীলীগের নয়, একই দেশ বি,এন,পি , জাতীয় পাটি, আওয়ামীলীগ সবার। দেশের সুনাম হলে দেশের সব মানুষের সুনাম।
রেশমা উদ্ধার ঘটনা নিয়ে দেশে বিদেশে সাজানো উদ্ভট, মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে তাতে লাভ কি? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।