I like to hear complain from my readers about my lacks.............................................আমি এক পরী যার ডানাও নেই, আকর্ষনও নেই কারো জন্ম হয়েছিল আজ, সে ছিল এক ছোট্ট, হ্যা, এত্ত ছোট্ট একটা মেয়ে, আর সালটা ছিল লিপসাল।
তারপর? তারপর তার নামকরন করে রাখা হয় *****।
তার মায়ের নাম ছিল পাখি, তাই সবাই তাকে ডাকত পাখির ছানা, কি অদ্ভুত, না?
একটু একটু করে বড় হওয়া মেয়েটা সব বলতো, মনের সব কথা। সেটা সবাই ভালবাসতো না, বিরক্ত হতো আর তাই তাকে তারা ডাকতে শুরু করল পকপকি! সে যে কি রাগ করত!
একদিন,
ব্যাবিলনের ঝুলন্ত বাগানের গল্প পড়তে পড়তে সে ভাবল, সে যদি রাজকন্যা হত, তবে তার নাম কি হত? আর রাজকন্যাদের নামতো অনেক সুন্দর আর দীর্ঘ হয়, তাই তার নাম দিল সে রাজকন্যা রিয়ানা।
কিন্তু, যখন সে আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারল না, তখনি বিপত্তি হল।
গ্রামেতো সবাই সেভাবে কথা বলে, তাই যখন সে গ্রামে বেড়াতে যেত, সবাই তাকে ডাকত পাহারিয়া, সবাই মিলে ওর নামটাকে দিলো বদলে।
তার বাবা তাকে একটা ছোট্ট নাম দিয়াছিল, অনেক আদুরে। সেটা হল ফারু।
সে যখন দেখল কথা বললে সবাই রাগ করে, সে কথা বলাই বন্ধ করে দিল। তখন সবাই তাকে ডাকতে লাগল নিরবতা হীরন্ময়।
কি কান্ড!
তার ছোট ফুপি, আর তাকে রাগাতে হলে তার আপুরা তাকে ডাকত ফারাহ। খুব রাগ করত সে তখন!
কেউ কেউ বলে তার নাম নাকি অনেক বড় , কি বোকা ওরা, তাইনা? তাই তার নামটা ছোট করে তারা বলে রিয়া।
একজন, তাকে ডাকত বুড়ি, সে বুড়ি না হলেও নামটা মজার মনে হত তার কাছে!
এখন সে ভাবে, এত নাম দিয়ে সে কি করবে, আর একজন মানুষের কয়টা নাম চাই?
*******************************************
জন্ম, সে সত্য,
মৃত্যু, সেও সত্য।
মাঝখানে আমি রয়ে,
কয়েক মুহুর্ত!
পাঠিয়েছে মানুষ রুপে,
দেবতা কিংবা অমানুষ নয়।
সাধারন, কিন্তু সকল
ভিন্নতার সমন্বয়!
দিবসে জাগবে,
রাত্রিতে নিদ্রা।
নিয়মে রয়েছে যদিও,
মানতে করি পরোয়া!
খাদ্য সে অপরিহার্য,
না পারি ছাড়িতে,
না পারি এক সাথে,
সব খেতে!
মহামানবদের প্রতিকৃতি
দেখে হচ্ছি বিস্মিত!
পার্থক্য তাদের রাখবে মনে
সবাই মরন পর্যন্ত!
কিন্তু মোটেও করিনা আফসোস।
কেনো? কেননা
এই যুগে হয়না কেউ মহামানব,
শুধুই মানব, আর তাদের ছলনা।
আজ তবে বিদায়,
এখনি আসবে স্বপ্নের দলেরা
ছুটিয়ে নিয়ে আমায়
অজানা মানুষদের ভিড়ে।
তাই যাবার উৎসবে,
ব্যস্ত আমি,
আসি বলতেও
ভুলে যাচ্ছি!
***************************************
যারা এখন বুঝেনি কার কথা বলছি, তাদের বুঝাতে পারছিনা, কিছু মনে করবেন না! ।
আমি সবসময় প্রথম ব্যক্তিতে লিখতে পছন্দ করি, তাই ভাবলাম এই লেখাটা তৃতীয় ব্যক্তিতে লিখলে কেমন হয়? সেইজন্য, তাছারা এভাবে লেখার অনেক সুবিধা, কিন্তু আমি সুবিধা গুলো বলব না।
তবে যে বলতে পারবে, তার জন্য একটা উপহার থাকবে, সেটা তবে শুধু সেই উত্তরদাতার জন্য।
এটা আমার অর্ধশত ব্লগ, সবাইকে তাই ''ভালো থাকার শুভেচ্ছা'' ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।