নাস্তিক , ধর্মদ্রোহী লোক সমাজের কীট, বিষফোঁড়ার মত। বিষ জমতে জমতে শরীরে বিষফোড়া যেমন মারাত্নক ক্ষতি করে, ধর্মদ্রোহিরাও তাই করে। আল্লাহর রাসুলের একটা হাদীস আছে , '' যদি তুমি তোমার সামনে কোন অন্যায় হতে দেখ তাহলে হাত দ্বারা সেটাকে বাধা দাও। যদি তা না পারো তাহলে মুখ দ্বারা বাধা দাও, যদি তাও না পারো তাহলে অন্তর দিয়ে ঘৃনা কর, আর এটাই ঈমানের সর্বনিম্ন স্তর, এর পর কারো অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ ঈমান থাকতে পারেনা । '' আজকে কিছু নাস্তিক তথাকথিত ব্লগারদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে কিছু তথাকথিত! বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজের লোক, ছাত্ররা ধর্মঘট, প্রতিবাদ করছে।

তাদের ঈমান কোন পর্যায়ে আছে , আল্লাহ ভালো জানে। যেই লোক বা যারা মহানবী কে মোটাপেট বলে, কোরআন কে আহম্মক পিডিয়া বলে , কটুক্তি করে, ধর্মের প্রবর্তক কে গালি দেয় একজন মুসলিম সেই লোকদের পক্ষে সাফাই গায় কিভাবে? তীব্র ধর্ম বিদ্বেষী লেখা কি মুক্তমনার পরিচয়?আজকাল ইসলামের বিরুদ্ধে যেই কটুক্তি, আক্রমন করে লিখে সেই মুক্তমনা, স্বাধীনচেতা । আর ইসলাম নিয়ে কথা বলা বা লিখলেই ধর্ম ব্যবসায়ী, সংকীর্ন মনা ! এদের স্বরূপ বা ভন্ডামি দেখি একটু নাস্তিকদের স্বরূপ ঃ পরীক্ষার আগের রাতে ঃ আল্লাহ এবারের মত পাস করায়ে দাও। কোন সুন্দরি মেয়ে দেখলে ঃ আল্লাহ, মালটা তো চরম । হোঁচট খাইলেঃ উফ আল্লাহ ব্যাথা পাইলাম, বাবা গো মা গো গেলাম ।

আর যদি বলা হয় , চল নামাজ পড়ে আসি , তখন উত্তর আসে , দোস্ত আমি তো ধর্মে বিশ্বাসী না। আপনারাই বলুন এটা কোন ক্যাটাগরীর নাস্তিকতা, ভন্ডামি ?যারা ধর্ম বিশ্বাসী নন তারা নিজের চরকায় তেল দেন, দয়া করে মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস, অনুভূতিতে আঘাত করবেন না। যেই ছাগল গুলো ব্লগে লেখে সে নাস্তিক , এরা আসলে নিজের সৃষ্টি,পৃথিবীতে আগমন, নিজের অস্তিত্বকেও অবিশ্বাস করে। যদি কোন স্রষ্টাই না থাকে তাইলে তোকে বানাইছে কে, বড় করছে, হাত পা, বাকশক্তি ,মেধা, জ্ঞান বুদ্ধি দিয়েছে কে? একটা মোবাইল বা ক্যামেরাও নিজে নিজে তৈরি হওয়া সম্ভব না, মানুষ তো আরো পরের কথা। এমনিই এমনিই দুনিয়াতে আসছ নাকি? আজ পতিত বামে দেশটা ভরে গিয়েছে।

বামদের গোড়া চীন ,রাশিয়ায় তাগো ভাত নাই,বাংলাদেশে পাত্তা চায় !বামদের কাছে ধর্ম শোষনের হাতিয়ার, কারণ ধর্ম তো ইচ্ছে মত নারী ভোগের অনুমতি দেয় না, মানুষকে শালীন ভাবে থাকতে বলে, চলতে বলে। শাহরিয়ার কবির, নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু কি রাতে মানুষ যাতে না ঘুমাতে পারে সেই জন্য হরতাল দিয়েছেন ? এই বছরের সেরা জোকস হতে পারে ঃ শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল ! ।