স্বীকার করি কোনও কিছু বদলে দেওয়ার ক্ষমতা আমার নাই, আমি ভীরু। তবুও, লিখি, লিখতে ইচ্ছে করে। অন্তত কিছু কথা, কারও না কারও কাছে বলতে পারছি! আমার এই লেখাটা গত শুক্রবারে বণিক বার্তায় ছাপা হয়েছে। নিচে লিংক দিলাম। খুব আহামরি কোনও লেখা নয়, তবু পড়ার অনুরোধ রইলো।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে প্রতিদিনই বাড়ছে খাদ্যের চাহিদা। এই বাড়তি চাহিদা পূরণের জন্য আমাদের কৃষকরা বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন, পাশাপাশি তারা নিজেরা বিভিন্ন কলাকৌশল উদ্ভাবন ও তার প্রয়োগ করে চলছেন। উত্পাদন বাড়ানোর প্রয়াসে আমাদের কৃষকরা অনেক বিপজ্জনক ও ক্ষতিকর প্রযুক্তি বা উপায় গ্রহণ ও প্রয়োগ করছেন। ফলে আমাদের কৃষি পড়ছে নানাবিধ হুমকির মুখে। আমাদের কৃষিবৈচিত্র্য পড়েছে ঝুঁকিতে।
হাইব্রিড ও জেনেটিক্যালি মোডিফাইড অরগানিজম বা জিএমও বীজ ব্যবহার এমনই দুটি ঝুঁকির নাম। অনেকে অবশ্য হাইব্রিড বা জিএমও বীজকে ক্ষতিকর বলতে নারাজ। তারা বরং মনে করেন, এগুলো আমাদের মতো দেশের খাদ্য উত্পাদন বাড়াতে বিজ্ঞানের আশীর্বাদ। এই বিষয়ে সারা বিশ্বেই পক্ষে-বিপক্ষে স্পষ্টত দুটি দল রয়েছে। হাইব্রিড বীজ দেশের কৃষির জন্য ভালো কি মন্দ— সে বিষয়ে বিতর্ক উপস্থাপন বা বিশ্লেষণ এ প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য নয়।
এ প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য বরং কিছু অভিজ্ঞতা ও কিছু আশঙ্কার বিষয় তুলে ধরা। দেশের কৃষি ও খাদ্যনিরাপত্তা পরিস্থিতির বিশ্লেষণ তাই এখানে প্রাসঙ্গিকভাবেই উপজীব্য।
View this link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।