যা বলবো সত্য বলবো, তবে সব সত্য বলবো না। ইরানে ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর এই প্রথম দেশজুড়ে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। তবে বিরোধী ও সংস্কারপন্থী প্রধান দলগুলো এ নির্বাচন বর্জন করেছে বলে পশ্চিমা দেশগুলোর দাবি। বিরোধী বিভিন্ন দলের নেতাদের এক বছর ধরে কারাবন্দী রাখা হয়েছে।
এই নির্বাচনে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়নি।
বিরোধী দলের বর্জন ও সীমিতসংখ্যক প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফলে নির্বাচনে বড় ধরনের অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। সংগঠনটির মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক পরিচালক জো স্টক বলেন, ইরানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে সুযোগ দেওয়া হয়েছে অযোগ্য প্রার্থীদের এবং সংস্কারপন্থীদের অন্যায়ভাবে বন্দী রাখা হয়েছে।
নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে তিন হাজার ৪০০ জনকে অনুমতি দেয় ইরানের গার্ডিয়ান কাউন্সিল। নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আহ্বান করাকে ‘জনগণের প্রতি অবমাননা’ বলে মন্তব্য করে শক্তিশালী এই গার্ডিয়ান কাউন্সিল। প্রতিষ্ঠানটির মুখপাত্র আব্বাস আলী কাদখোদাই গত বৃহস্পতিবার বলেন, ২০০৮ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনের চেয়ে এবার ভোটারদের উপস্থিতি বেশি হবে।
একটি ভোটকেন্দ্রের কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, তাঁর কেন্দ্রে ব্যবহূত ব্যালটের সংখ্যা জানানোর অনুমতি নেই। এ ব্যাপারে সরকারি সংবাদমাধ্যমে পরে ঘোষণা দেওয়া হবে।
সূত্র: ইরানে পার্লামেন্ট নির্বাচন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।