আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

স্নোডেনের ফাঁস করা তথ্য: বিভিন্ন দূতাবাসে গোপনে নজরদারি করছে যুক্তরাষ্ট্রে যুক্তরাষ্ট্র

আমি নিজের মাঝে খুজে পেতে চাই আমার আমাকে। যেতে চাই বহুদূর। ওয়াশিংটনে অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাসে আড়িপাতার গোপন যন্ত্র বসিয়ে নজরদারি করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ব্যাপারে তাদের ৪৮টি লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ফ্রান্স, ইতালি ও গ্রিসের দূতাবাস রয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক পত্রিকা গার্ডিয়ানের অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

খবর ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পলাতক সাবেক কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা তথ্যের বরাত দিয়ে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়, গুপ্তচরবৃত্তির অংশ হিসেবে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও জাতিসংঘের মিশনে ইলেকট্রনিক যোগাযোগব্যবস্থায় আড়িপাতার যন্ত্র বসিয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে সিআইএ। এসব যন্ত্রের মাধ্যমে বিভিন্ন তারবার্তাও রেকর্ড করা হয়। স্নোডেনের ফাঁস করা ২০১০ সালের নথির বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে জানানো হয়, ওয়াশিংটনে অবস্থিত ফ্রান্স, ইতালি ও গ্রিসের দূতাবাস থেকে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চালানো হয়েছে। জাপান, মেক্সিকো, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত ও তুরস্কের দূতাবাসও রয়েছে এই তালিকায়।

ফাঁস হওয়া নথিপত্রে ওয়াশিংটনে ফ্রান্সের দূতাবাসের পরিচালিত গোপন গোয়েন্দা নজরদারিকে ‘ওয়াবাশ’ ও ইতালির দূতাবাসে পরিচালিত নজরদারিকে ‘অপারেশন ব্রুনো’ নামে অভিহিত করা হয়। বাদ যায়নি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দূতাবাসও। দূতাবাসে গোপন-যন্ত্র বসানো ছাড়াও ইন্টারনেটে গোপনে আড়িপাতা হয়েছে ইইউর ওপর। গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে গতকাল ওয়াশিংটনের কাছে জবাব চেয়েছে ইইউ ও ফ্রান্স। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.