যুদ্ধাপরাধী নয় বা বাংলাদেশ কালে গ্রেনেড হামলা,খুন-ধর্ষণ বা অন্য কোন মানবাধিকার লঙ্ঘন করেনি এমন রক্ষণশীল শরীয়া আইনের ধ্যানে বিভোর তরুণের সংখ্যা কিন্তু অনেক, ছাত্রশিবির বা হিজবুত তাহরীরের তরুণদের মুখগুলো মনে করুন। জার্মানীর ধর্মান্ধ নব্যনাতসীদের তুলনায় তাদের মাথার ও হাতের সংখ্যা অনেক বেশী। কারণ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬কোটি। অন্যদিকে জার্মানীর জনসংখ্যা ৮ কোটি।
এইসব ধর্মান্ধ তরুণদের মধ্যে যারা নেহাত ধর্মব্যবসায়ীদের টাকার লোভে জিহাদ ব্যবসা প্যাকেজে যুক্ত, তাদের নিয়ে চিন্তা কম, টাকার জন্য এরা টেন্ডারবাজির জন্য দলবদল করে বা সহি কায়দায় ফেনসিডিল বিক্রী করে।
কিন্ত যাদের আসলেই ব্রেন ওয়াশড হয়েছে, তাদের প্রশিক্ষণ একটি জীবনদর্শন। তারা ভুল বিপ্লবের আলেয়ায় হাতে গ্যাস বোমা নিয়ে ঘুরছে, মুক্তসমাজ গুঁড়িয়ে দিয়ে শরীয়া আইন প্রচলন করতে। এখন বুঝতে চেষ্টা করা যাক কিভাবে এই নিষ্পাপ তরুণদের মগজ ধোলাই হয়েছে।
ওয়াজিরিস্তানের জঙ্গী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গুলো নিসর্গের বেহেশতের স্যুটিং স্পটের মত। সেইখানে গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক আধুনিক জীবনের বিরুদ্ধে ব্রেণওয়াশ করার সময়, আফঘান বা পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী থেকেবহিষ্কৃত বা চাকরি ছেড়ে টাকার লোভে পালিয়ে যাওয়া মার্সিনারী যুদ্ধ প্রশিক্ষকরা আলোচনার আবেগীমুহূর্তে চরস ধোয়ায় আচ্ছন্ন করেন চারপাশ, তরুণদের ঝরণার ধারে নিয়ে গিয়ে বলেন, এই নহরের চেয়েও সুন্দর নহর পাবে জান্নাতুল ফেরদাউসে।
তারপর সিডি চালিয়ে হলিউডের নায়িকা এঞ্জেলিনা জোলি বা বলিউডের বিপাশা বসুদের মতো পার্থিব হুর দেখিয়ে বলে, আরও সুন্দর তারা জান্নাত হুরেরা।
চিন্তা করুণ যে ছেলেটি মাত্র হাজার দুই-তিনেক ডলারের বিনিময়ে তার ছোটভাইবোনের রুটির বন্দোবস্ত করেছে,যাকে তার মায়ের আঁচল থেকে ছিঁড়ে কিনে আনা হয়েছে,জীবনের নিষ্ঠুর এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আবার এক নতুন জীবনের(মৃত্যুপরবর্তী) আলোছায়ায় বুকে বোমার সাস্পেন্ডার পরে হেঁটে যায় বেহেশতের দিকে, তাকে ডাকতে থাকে ওয়াজিরিস্তানের চেয়ে সুন্দর নহর আর সিডির হুরদের চেয়ে সুন্দর সানিয়া মির্জারা।
এইরকম সংকল্পবদ্ধ তরুণরা ইনটেরোগেশন সেলে জিজ্ঞাসাবাদের সময় যে ঋজুতার পরিচয় দেয়, তাতে তাক লেগে যায় তদন্ত বা জিজ্ঞাসাবাদ কর্মকর্তাদের। ওরা পার্থিব চাওয়ার উর্ধে তখন বেহেশতের অপেক্ষা করছে, কারাগার থেকে আত্মা আগেই চলে গেছে বেহেশতের ইমিগ্রেশন রুমে। কারণ এদের মগজধোলাই হয়েছে মস্তিষ্কের রসায়ন (কেমিক্যাল ব্যালেন্স) ওলট পালট করে দিয়ে।
বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলো গরীব বাচ্চাদের একমাত্র গন্তব্য, মাদ্রাসা একটা প্রায় নিরুপায় বিকল্প। সব মাদ্রাসাই জঙ্গীপ্রশিক্ষণ কেন্দ্র তা বলার অবকাশ নেই, কিন্তু যেহেতু মাদ্রাসাকে ঘিরে সন্দেহের কারণ তৈরী হয়েছে, এই সংশয় কাটাতে গেলে শান্তিপ্রিয় মাদ্রাসার আলেমদের সহযোগিতা লাগবে, অন্তত বিজ্ঞান,ইংরেজী আর কম্পিউটার প্রশিক্ষণ আর শান্তির ইসলামের দর্শন দিয়ে জেহাদী যুদ্ধ ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক জঙ্গী ভাবনা প্রতিস্থাপিত করে।
শিক্ষামন্ত্রী আশা করছি এদিকে নজর দেবেন। ধর্মমন্ত্রী মসজিদের ইমামদের একইভাবে কাজে লাগাতে পারেন মসজিদের খোতবার সময় অন্তত দুইমিনিট ইসলামের শান্তি এবং জিহাদের সঠিক ব্যাখ্যাটা তুলে ধরার জন্য। আমার জানামতে সবচেয়ে কঠিন জিহাদ হচ্ছে নিজের মধ্যের খারাপের বিরুদ্ধে,অসত্যের বিরুদ্ধে নিজের প্রতিযুদ্ধ প্রতিনিয়ত।
ইসলাম যদি ধর্ম হয়, তাহলে অতীতের মুসলমান খলিফা বাদশাহদের রাজনৈতিক জিহাদ অপব্যাখ্যার অনুসারী একবিংশের মুসলমানেরা হতে পারেনা। সেটা জিহাদ দেবতাদের পূজা, কাজেই শিরক।
বাংলাদেশের জিহাদ আঞ্চলিক বলে যারা উড়িয়ে দেন, তারা রমনার বটমূল,উদীচীর অনুষ্ঠানে বোমা হামলা,একুশে অগাস্ট,সতের অগাস্ট ভুলে গেলেন সেই বুড়ির মত যার বৃষ্টিদিনেই কেবল ঘরের ছাদ সারানোর কথা মনে পড়ে। একি সঙ্গে তেষট্টি জেলায় বোমা হামলার সামরিক কৌশল হাফরেড জামায়েতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশের ধর্মান্ধ বাংলাভাইয়ের মাথা থেকে এসেছে, এটা যারা ভাবছেন তারা আরেকবার ভেবে দেখুন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন সৎ দেশপ্রেমিকযুদ্ধকৌশলবিশেষজ্ঞ আমাকে ইমেইল করে জানালেন (স্কুলের বন্ধুতা সূত্রে), বাংলাদেশের জঙ্গীবাদ আঞ্চলিক,এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গীবাদের সম্পর্ক হয়তো তেমন নেই।
ই-মেইল পড়ে অবাক হলাম। আমরা বন্ধুরা আসলে সরল নদী মানুষ। আমাদের শত্রুরা ধর্মান্ধ কালাশ্নিকভ হায়েনা মানুষ।
তবে উনার (নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক কর্ণেল) কাছ থেকে একটা ভালো পরামর্শ এসেছে। সরকার চাইলে আনসার বাহিনীকে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আধুনিক ট্রেনিং দিয়ে প্রতিষেধক অপারেশনে নামাতে পারেন।
এতে সামাজিক অপরাধও ভয় পাবে চুরি-ডাকাতি-খুনের আগে। জিহাদ মাথায় নিয়ে ঘুরছে যে অল্পবয়েসী তরুণেরা এদের রিকনসিলেয়েশন বা প্রশমন ক্যাম্প খুলে জীবনে ফেরাতে হবে। এত সংখ্যক তরুণকে অন্ধকারে রেখে আমরা সুশীলসমাজ আলো আমার আলো গাইলে তা ইউটোপিয়া শোনাবে। এই শেষের বাক্যটি বাতিঘর শাহরিয়ার কবিরেরও। কিছুদিন আগে করাচী বাংলাদেশ হাইকমিশনে উনার সঙ্গে দেখা হয়েছিল।
করাচীতে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার রুহুল আলম সিদ্দীকিও বাতিঘরের কথাগুলো মনদিয়ে শুনছিলেন। বাতিঘর ইংরেজিতে বললেন “লার্ণ টু বি ইনক্লুসিভ”। সবাইকে নিয়ে সুখে বাঁচতে শিখতে বললেন শাহরিয়ার কবির।
সিএনএন এর অনৈতিক হলুদ এমবেডেড (যুদ্ধ-ট্যাংকে-শায়িত)সাংবাদিকতার সঙ্গে মিলেমিশে দাড়িটুপির মেক আপ পরে যুদ্ধাপরাধী আর ধর্মব্যবসায়ী জিহাদ বিক্রেতারা যে ইসলামোফোবিয়া তৈরী করেছে বাংলাদেশে, গোটা গোলকে ,তা ভয়ংকর। আমরা এখন দাড়িটুপি দেখলেই জিহাদী ভাবি, বোরখা দেখলেই ভয় পাই বোমা না ফেন্সিডিল বহন করছে তাই ভেবে।
যাদের মাখালানানীরা বোরখা পরেনি তারাও বোরখা পরছে বেহেশত এ বলিউডের নায়ক জন আব্রাহাম বাখলিউডের নায়ক ব্র্যাড পিটের মতো সুদর্শন পুরুষ হুরের পুরস্কার থাকবেনা জেনেও। কেন তা জানা দরকার,বোঝানো দরকার পর্দা বাইরে নেই মানুষের মনে এই পুরোনো কথাটি। কোন ধর্ম আফিম নেশায় বুঁদ এই সরলমতী কিশোর- কিশোরীরা সত্যিই জানা দরকার।
ধর্মান্ধ শিবির নারীরা আওয়ামীলীগে ঢুকছে যুদ্ধগোয়েন্দা মাতাহারির (২য় গোলকযুদ্ধের নারী গোয়েন্দা)মত অথচ এইসব বাঙ্গালী মেয়েদের অন্তত সূফিয়া কামাল বা প্রীতিলতা হবার কথা ছিলো। তাই ম্যাডাম খালেদা জিয়া যদি বুঝে উঠতে যুদ্ধাপরাধী আর জিহাদব্যবসায়ীদের সিসিফাসের বোঝাটা নিয়ে আর ভোট পাওয়া যাবেনা ,তাহলে তিনি জার্মানীর খ্রিস্টিয় গণতন্ত্রী নেত্রী আঙ্গেলা ম্যারকেলের খ্রীস্টিয়ান পার্টির মত ফাউন্ডেশন তৈরি করে বাংলাদেশের এই অন্ধকারের তরুণদের জন্য দেশজুড়ে ফাউন্ডেশন বানিয়ে তাদের জীবনে ফেরাতে পারেন।
ছাত্রদলের দুর্বিনীত ছেলেদের ওখানে সংশোধনের চেষ্টা করতে পারেন। মনে রাখা দরকার আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্যে যে আগে তরুণ কর্মীদের তথ্যপ্রযুক্তি,ইংরেজী আর পেশাগত বা ভকেশনাল ট্রেনিং দিতে পারবেন, তত এগিয়ে যাবেন ভবিষ্যতের রাজনীতিতে। যদি স্যার শেখ হাসিনা এবং ম্যাডাম খালেদা জিয়া দলীয় কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কিছু প্লাম্বার (কায়িক পরিশ্রমী) বানিয়েও পশ্চিমে পাঠাতে পারেন,ওদের যা উপার্জন হবে, পার্টি ওদের চাঁদায় সৎ উপার্জনে চলে যাবে। প্লাম্বার ফিরে মন্ত্রীও হতে পারেন,অতীতেও হয়েছে,আমরা শ্রমের মর্যাদার হরলাল পড়া জাতি (ইতিবাচক অর্থে)।
আর সমাজেও এই নানারকম কৃত্রিম বিভাজন থেকে বেরিয়ে আসার মনোভঙ্গী দরকার,শীর্ণ শরীরের কোটরাগত চোখের,ফুরফুরে দাড়ির হাত টিপে টিপে জিহাদের দাওয়াত যেমন বিরক্তিকর টিশার্ট-জিন্স পরে দাড়িটুপি দেখলেই তাকে নিয়ে ক্যারিকেচার করাটাও গ্রাম্যতা কুচুটে অর্থে।
মুক্তিযুদ্ধ-বঙ্গবন্ধু ও ধর্মনিরপেক্ষতা প্রশ্নে একমত হয়ে ৭২এর সংবিধানএ ফিরে ফ্রেস স্টার্ট (মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নবায়ন) দিতে না পারলে বাংলাদেশকে হতভাগ্য রুয়ান্ডার মতোই খুনোখুনির ব্যবসা করে যেতে হবে পরের শতাব্দীতেও। সিএনএন তখন এমবেডেড জার্নালিজম করবে বাংলাদেশ নিয়ে” আ ল্যান্ড অফ পলিটিক্যাল ক্যানিবালস” বলে। আফঘানিস্তান-পাকিস্তানের সিএনএন পাচালী শুনলে দেখতে টের যায় বাংলাদেশ নিয়ে তাদের ২০১৪র এমবেডেড কাভারেজের পরিকল্পনা। ওয়ার কাভারেজ সেলস। উত্তেজনার ভোক্তা আমরা সবাই।
অনলাইন সুবিধার এই যুগে আমরা ২৪ঘন্টা দিবালোকের আলোয় সত্য দেখতে পাই। ফ্রিমেসেনদের (গোলক ব্যাংকিং ব্যবসা- ধর্মব্যবসা-রাজনীতি ব্যবসা নিয়ন্ত্রণকারী প্রাচীনতম পরিবার যাদের বংশলতিকার যুবরাজরা এখোনো সক্রিয়) ষড়যন্ত্র সূত্র বোঝা তরুণের সংখ্যা এখন অনেক। এখন ফ্রিমেসেন ভাবনা আঙ্গিক বদলে নতুন সিন্ডিকেট ভাবনা বিনির্মাণ করেছে। আমরা জানি কিভাবে কতিপয় ক্ষমতা ব্যবসায়ী ধর্মানুভূতির বিজ্ঞাপন চালাতে পশ্চিমা এবং আরব মিডিয়ায় খৃস্টীয় এবং মুসলিম জাতীয়তাবাদের বিষ জারিত করে চলেছে পয়সা খরচ করে, অস্ত্র বিক্রীর বাজার তৈরীর জন্য। ধর্মান্ধ বুশ এবং ধর্মান্ধ লাদেনের মত আকর্ষণীয় সিএনএন মিডিয়া মডেল এমনকি ফ্যাশন টিভির প্রতিশ্রুতিশীল মডেল নাওমী ক্যাম্পবেলও হতে পারেনি।
ইতালীয় চিন্তাবিদ নিক্কলো ম্যাকিয়াভেলীর (৩ মে ১৪৬৯ – ২১ জুন ১৫২৭ পর্যন্ত বেঁচে থাকা ডার্ক-বুদ্ধিজীবী)গোলক রাজনৈতিক ব্যবসার নির্দয় (তাঁর লেখা দ্য প্রিন্স) নীলনক্সা বাস্তবায়ন দেখে, আমরা সিএনএ-ফক্সটিভি মিডিয়া আসক্ত হয়ে আমাদের মনোভূমিতে জায়গা করে দিই ষড়যন্ত্র সূত্রগুলোকে। এরা আমাদের গ্রামের কুটিল (কালা ম্যাকিয়াভেলী চিন্তাবিদ) মাতবরদের মত (অনেকে জাতীয় সংসদেও আছে) চোরকে চুরি করতে বলে গৃহস্তকে ধর ধর বলে শঠতার সঙ্গে। যুদ্ধের রেসিপি তৈরীর এই ছায়া নর্তকরা কেউ খৃষ্টান-মুসলমান-ইহুদী-হিন্দু বা নাস্তিক নন। এরা ব্যবসায়ী, ব্যবসা এদের ধর্ম,এরা যখন রেড ওয়াইনে সিপ করে তখন আফঘানিস্তানের কান্দাহারের রক্তের রঙের সঙ্গে মেলায়, যখন চুরুট ধরায় তখন টুইন টাওয়ার ভেঙ্গে যায় বা লকারবিতে বিমান পুড়তে থাকে,যখন সুইটজারল্যান্ডের বরফ বেহেশত বা হল্যান্ডের টিউলিপ বাগান বা ত্রিপোলি্র রাজকীয় তাঁবু বা শরম আল শেখের অবকাশ প্রাসাদে টপ মডেলদের সঙ্গে রিরংসায় মেতে ওঠে শীর্ষ রাজনৈতিক ব্যবসায়ীরা, ইরাকের বসরা শহরের নারীরা তখন ধর্ষিত হয় গণিমতের সামগ্রী হিসেবে। এদের ক্ষমতার ব্রাঞ্চে ন্যুইয়র্ক-বাগদাদ-কাবুল বার-বি-কিউ আয়োজনের স্যাডিজম পুরো গোলকের মানুষের জীবনচর্যা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় এক ক্যানিবাল প্রচেষ্টা।
প্রোস্টেট জটিলতায় ক্ষুব্ধ কতিপয় বৃদ্ধ-জরদগব-জাঢ্য জুয়াড়ীর জুয়া বোর্ডে বুশ-ডিকচেনী-ব্লেয়ার-হাওয়ার্ড-লাদেন-সাদ্দাম-আহমেদিনেজাদ কার্ড। আর আমরা খুঁজে মরি আম-জাম-খেজুর স্ট্রবেরী জনতার কান নিয়েছে চিলে। ।
ডেটলাইন; কাবুল (আপডেটকৃত) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।