পৃথিবীতে এখনো ভাল মানুষের সংখ্যাই বেশি হে ছাগুরা, তোমাদের বাপধনদের বিচার শুরু হওয়ার পরে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্ঠায় লিপ্ত আছো নানাভাবে। দেশের পরিস্থিতি যদি ভালোর দিকে থাকলে তোমাদের বাপধনরা ঝুলবে। কিন্তু খারাপ দিকে গেলে টাকা পয়সা দিয়ে ছুটে আসবে, এটাই সত্য কথা। সহিংসতা ছড়ানোর কাজে তোমরা মসজিদের মাইকে গুজব ছড়াও সাইদিকে চাঁদে দেখা যায়, অথবা, মাদ্রাসার ইমামকে মেরে ফেলছে, এরপরে আল্লাহর নাম নিয়ে মানুষ হত্যা কর। নিজেরা বিচ্ছিন্নভাবে গুজব ছড়িয়ে যখন সুবিধা করতে পারলে না, তখন আনলা নাস্তিক ইস্যু।

যারা বিচার চায় তারাই নাস্তিক। এখন হেফাজতের সমাবেশে সহিংসতা ছড়িয়ে আবারও মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছ। হাইতি-যুক্তরাষ্ট্রে মারা যাওয়া মানুষের লাশের ছবি শাপলা চত্ত্বর বানাও। আহত হয়ে পড়ে থাকা মানুষকে বানাও মৃত মানুষ। লাশ গুম হওয়ার কত প্রনালী যে ছড়াইছ, আগুনে পোড়ায়, মেডিসিন দিয়া গায়েব করে, নদীর হাঙ্গরে খায়, আরো কত কী! কিন্তু এই অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে আড়াই হাজার লাশের নাম ঠিকানা দিতে পারলে না! সাভার ট্রাজেডির পরে ছড়াইছো সেনাবাহিনী লাশ গুম করে।

কাল দেখলাম, মৃত্যুঞ্জয়ী রেশমাকে নিয়েও তোমরা মিথ্যা গুজব ছড়াতে কসুর করছ না! তোমাদের বিবেক বলে কিছু নেই, এটা না বললেও হবে। কিন্তু আমার প্রশ্ন, তোমাদের নেতারা ঠিক কিভাবে ব্রেইন ওয়াশ করে, যে একের পর এক এমন মিথ্যাচার চালিয়ে যাও? কাল এক ছাগু জানাইলো, জিহাদে নাকি কোরান পোড়ানো জায়েজ আছে। মিথ্যাও কি স্বার্থ হাসিলের ক্ষেত্রে তেমনি জায়েজ? এমন নির্লজ্জভাবে একের পর এক মিথ্যা ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছ, সত্য থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছ, এতে কি মনের দিক দিয়ে একটুও অপরাধবোধ জাগে না? নাকি তোমাদের নেতারা আজগুবি ধর্মীয় ব্যাখ্যা তৈরি করে এসব করলেও বেহেস্ত নিশ্চিত এমন বুঝিয়ে রেখেছে? হতে পারে। আত্মহত্যা মহাপাপ (কোরান ৪-২৯) কোরানে থাকলেও কোন হাবিজাবি ব্যাখ্যা দিয়ে জিহাদি কার্যক্রমে তাকে জায়েজ করে ফেলা হয়। কাজেই তোমাদের নেতারাও মিথ্যার সাথে নিয়মিত সহবাস জায়েজ করে ফেলবে, তাতে আশ্চর্য হচ্ছি না।

তোমাদের জন্য আসলেই করুনা হয়। হে ছাগুরা, তোমরা ছাগুই রয়ে গেলা, আর মানুষ হলে না। [ছাগুদের নিয়া কিছু বললে কিছু আবাল এসে আওয়ামী লীগের দোষ টেনে ছাগুদের দোষ ঢাকতে চায়। সেসব গু গিয়ে গু ঢাকা টাইপ ছাগুদের মুখে আমি হাগি। ] ।