আজ জাতির মুখ বন্ধ্। কিছু বলতে পারবেনা তাই একটু বলতে আসলাম জাতীয়তা : বাংলাদেশী
বিভাগ : খুলনা
জেলা : সাতক্ষীরা
উপজেলা : তালা
জীবন খুব ভালভাবে না কাটলেও, কাটছিল ভালভাবে। এরই মধ্যে বড় মেয়ের স্বামী টাকার প্রয়োজনে, মেয়ের উপর চাপ সৃষ্টি করে। বড়মেয়ে টাকার জন্য আসে মায়ের কাছে, টাকার জন্য, বলে রাখা ভাল বাড়ীর কার্তা মা ও ছোট মেয়ে। মেয়ের টাকা চাওয়ায় মা বাবাকে না জানিয়ে, গ্রাম্য সুদখোরদের কাছ থেকে অধিক সুদে টাকা নিয়ে বড় মেয়েকে দেয়।
বাবা প্রতিদিনের টকা প্রতিদিনই মা ও ছোট বোনের কাছে দেয়।
দিন যায় রাত যায় সুদরে টাকা জোগাড় করতে করতে আসল টাকা আর জোগাড় হয় না। এদিকে কোন জমি জমা না থাকায় জমি হারি নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এ জন্য সমিতি থেকে লোন নেয়। এখন দুই দিক।
একদি গ্রাম্য সুদ খোরদের সুদ-আসলের টাকা, অন্যদিকে সমিতির সুদ আসল টাকা।
কষ্টো করে করে তবুও সমিতির টাকা সোধ করে কিন্তু গ্রাম্য সুদখোর দের সুদের টাকা আসল টাকা থেকে বেশি থেকে বেশি বাড়তে থাকে। এক সময় দেখা যায় গ্রাম্য সুদখোরদের সুদের টাকা শোধ করা ও পারিবারিক দেনা শোধ করার জন্য। আর একজন সুদ খোরের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নেয়।
এখন প্রথম সুদ খোরের সুদের টাকা তো শোধ হল।
কিন্তু আসল টাকা থেকে তো সুদ বাড়তেই আছে। এখন সুদ খোর একজন নয় দুই জন্।
এ তো একজন দুজন। এখন দেখা যাচ্ছে সুদ খোরের সংখ্য প্রায় ২০/৩০ জন। কিন্তু এই সুদের টাকা নিয়েছে বাবা জানে না।
এখন উপায়, গ্রামের লোক জনের কাছ থেকে ধার চুপি চুপি ধার কর।
লোক জনের কাছ থেকে ধার করে শেষ পর্যন্ত সুদের টাকা শোধ করতে পারেনি। তাদের দেনা কমপক্ষে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা।
সুদরে টাকার ভয়ে গতকাল রাতে তারা দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যায়।
এখন চেনা যাচ্ছে গ্রাম্য রক্ত চুসি সুদ খোর দের।
বি: দ্র: আমার বাড়ির পাশে বাড়ী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।