কিছুক্ষণ আগে মিরপুর (উত্তর পীরের বাগ) এলাকায় কৃমিনাশক ও ভিটামিন খাওয়ানোর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীকে ধমকিয়ে গেলেন (কথিত) আমার দেশ পত্রিকার বিশিষ্ট সাংবাদিক (সাংবাদিক কিনা সন্দেহ)।
সরকার ঘোষিত নিদির্ষ্ট দিনে ও সময়ে কর্তব্যরত কর্মীর কাছে ভিটামিন সহ অন্যান্য বড়ি চান তার বাসায় নিয়ে গিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য। এতে কর্মী বলেন আমাদের নিয়ম হলো বাচ্চাকে নির্দিষ্ট কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। যাতে করে বড়ির (ট্যাবলেট) ব্যবহার + খাওয়ানো দুটোই নিশ্চিত হবে। এ কথা শোনার পর তিনি দায়িত্বরত নারী কর্মীকে ধমক দিয়ে বলেন, জানেন আমি কে? আপনি জানলে আমাকে এ কথা বলতেন না ।
আমি আমার দেশ পত্রিকার সিনিয়ন রিপোর্টার। আপনাদের প্রধান কে ? তার কন্টাক্ট নং দিন। এহেন সাংবাদিকের(?) আচরনে উক্ত নারী কর্মী কিছুটা ভয় পেয়ে বলেন, ঠিক আছে নিয়ম নাই কিন্তু বাচ্চা আনতে অসুবিধে হলে আপনাকে দিচ্ছি, আপনি বসেন। এবার সাংবাদিক সাহেব আরও ক্ষেপে গিয়ে বলেন এখন আমি নিব না। এবার আমার বাসায় গিয়ে খাইয়ে আসতে হবে।
এ পর্যায়ে উক্ত কর্মী তার ক্লিনিক ম্যানেজারকে ফোন করে বলেন একজন লোক এধরণের আচরণ করছে। এ পর্যায়ে সাংবাদিক সাহেব (?) বলেন আমাকে একটু কথা বলতে দেন (তার নিজের ফোন ব্যবহার করল না, এমনকি ভিজিটিং কার্ড চাইলেও দেন নি)। তিনি (সাং---?) ম্যানেজারকে অভিযোগ দিলে তিনিও অফিসিয়াল নিয়মের কথা বলেন। ইতোমধ্যে সাং---(?) ইপিআই এর অফিসে অন্য কাউকে দিয়ে ফোন করিয়ে বলায়েছেন যে, উক্ত স্থানে টাকার বিনিময়ে ভিটামিন দেয়া হচ্ছে। এর পরপরই ইপিআই থেকে ভিজিটে লোক আশে এবং আশে পাশের অনেকের কাছেই খোজ নিয়ে জানতে পারেন যে, এটি একটি ডাহা মিথ্যা কথা এবং দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত নারী কর্মীটি সংশ্লিষ্ট এলাকার নারীদের (যারা সেবা নিয়ে থাকেন) নিকট অতি প্রিয় মানুষ।
এ কোন ধরণের কলম সন্ত্রাস ? নাকি ভন্ডামী।
আশে পাশের দোকান ও স্থানীয় বাসিন্দাদের কয়েক জনের কাছে জানা গেছে মাঝে মাঝে একজন লোক এ এলাকায় এরকম করেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।