আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুয়েটে সন্ত্রাসী হামলা। কুয়েট নিয়ে বিভিন্ন প্রত্রিকা ।বিচার না হওয়া পর্যন্ত সঙ্গে থাকুন।প্রতিদিনের অপডেট।রিপোষ্ট

এবার তোরা মানুষ হবি facebook.com/tabassumDorshon ১ ও ২ জানুয়ারী তে ঘটে যাওয়া ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটি তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এতে ৫ জন ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার এবং ১৫ জন কে বিভিন্ন মেয়াদ এ শাস্তি দেয়া হয়েছে। এদের বিপক্ষে ভাংচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে। ১৩ তারিখ থেকে কুয়েটের প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ১২ তারিখ থেকেই ছাত্র দের জন্য হল মুক্ত করে দেয়া হবে।

আজীবন বহিষ্কারাদেশ প্রাপ্ত ছাত্ররা হলঃ ১। জুবায়ের সিরাজ(EEE 2k7) ২। রাইয়ান তাহসিন(IEM 2k7) ৩। রবিউল ইসলাম(EEE 08) ৪। মহিউদ্দিন শুভ(ECE 2k10) ৫।

সাইফুল্লাহ আল মামুন(ME 2K8) সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত , তদন্ত কমিটি কিছু সাধারন ছাত্র ও ছাত্রলীগের কর্মীকে বহিস্কারের করবে বলে সবাই ধারনা করছে। অনেকে বলছে, তদন্ত কমিটি বিভিন্ন পত্রিকার ছবি দেখে ও জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে ভাংচুর কারী ছাত্র সনাক্ত করছে । খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়এক মাসেও প্রতিবেদন দেয়নি তদন্ত কমিটি prothom-alo 2012-02-04 খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) বন্ধের এক মাসেও শিক্ষা কার্যক্রম চালুর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এমনকি গত ১ ও ২ জানুয়ারির ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটি এখনো প্রতিবেদন দেয়নি। শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সেশনজটের আশঙ্কা করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ১ জানুয়ারি মধ্যরাতে অমর একুশে ছাত্রবাসে বার্ষিক বনভোজনের টাকা আত্মসাতের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে সাধারণ ছাত্রদের বাগিবতণ্ডা হয়। পরদিন ছাত্রলীগের বহিরাগতরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় পুলিশসহ আহত হয় ২৫ জন। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবন ভাঙচুর করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই দিন বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

এদিনই ছাত্রলীগের নেতা এস এম জুবায়ের সিরাজ ও খানজাহান আলী থানার এসআই আবদুুল হাই বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। ছাত্রলীগের নেতার মামলায় ৪০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়। এতে শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মো. আরিফ হোসেনসহ চার শিক্ষকও রয়েছেন। ৩ জানুয়ারি ঘটনা তদন্তে পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. কেরামত আলীকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে দিতে বলা হয়।

ওই ঘটনার জের ধরে ৮ জানুয়ারি ছাত্রকল্যাণ পরিচালক শিবেন্দ্র শেখর শিকদার ও অমর একুশে ছাত্রাবাসের সহকারী প্রাধ্যক্ষ সজল কুমার অধিকারী পদত্যাগ করেন। ১১ জানুয়ারি শিক্ষকদের দাবি মেনে না নেওয়ায় শিক্ষক সমিতি উপাচার্যের সভা বয়কট করে। পরবর্তী সময় ২৪ জানুয়ারি কুয়েট কর্তৃপক্ষ শিক্ষক সমিতির পাঁচ দফা দাবির একাংশ মেনে নেয়। দাবি অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে মিছিল ও সভার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তার পরও বিশ্ববিদ্যালয় চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

প্রথম বর্ষের ছাত্র মেহেদী হাসান বলেন, ‘প্রথম থেকে আমরা পিছিয়ে আছি। এরপর এই এক মাস বন্ধ থাকায় আমরা আরও পিছিয়ে যাচ্ছি। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বন্ধুরা বলে তাদের পরীক্ষা সামনে, আমার তখন খুব খারাপ লাগে। ’ যন্ত্রকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র শুভজিৎ বটব্যাল বলেন, ‘আমরা সেশনজটের আশঙ্কা করছি। গরমের ছুটির আগে আমাদের সেমিস্টার পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার কথা, কিন্তু তা সম্ভবত হবে না।

আমাদের খুব ক্ষতি হবে। ’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুরকৌশল বিভাগের এক ছাত্র জানান, বিশ্ববিদ্যালয় আবার খুলবে। কিন্তু যারা ঘটনা ঘটাল তারা আড়ালে থেকে যাবে। সব সময় শিক্ষার্থীদের ভীতি নিয়ে ক্লাস করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহম্মদ আলমগীর প্রথম আলোকে বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের অপেক্ষায় আছেন তাঁরা।

প্রতিবেদন পেলে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে। তদন্ত কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মো. কেরামত আলীর মুঠোফোনে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি। কুয়েটে শিক্ষা কার্যক্রম এক মাস বন্ধ শিক্ষার্থীরা হতাশায় : মহাজোট সরকারের ৩ বছরে ৩ দফা বন্ধ শুক্রবার ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২,আমার দেশ। একমাস ধরে বন্ধ রয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)। গত ২ জানুয়ারি ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ-পুলিশের সঙ্গে সাধারণ ছাত্রদের সংঘর্ষ হয়।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ এবং সন্ধ্যার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। এরপর প্রায় আড়াই হাজার ছাত্রছাত্রীর শিক্ষাজীবন থেকে ঝরে পড়েছে মূল্যবান একটি মাস। নতুন শিক্ষাবর্ষে কুয়েটে ভর্তি হয়েছে আরও ৫৬০ শিক্ষার্থী। মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে এদের ক্লাস শুরুর কথা থাকলেও তা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সংঘর্ষের সময় শিক্ষকদের সঙ্গে চরম দুর্বব্যহার ও তত্কালীন সভাপতিকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে ৬ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালন করছে শিক্ষক সমিতি।

দাবি পূরণ না হলে ভিসিকে পদত্যাগ করতে হবে বলে জোরালো ঘোষণা দিয়েছেন তারা। ফলে কুয়েট খুললেও ক্লাসে ফিরছেন না শিক্ষকরা। কুয়েটের ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলমগীর বলছেন, সংঘর্ষের ঘটনায় প্রফেসর ড. মো. কেরামত আলীকে আহ্বায়ক এবং প্রফেসর হারুন অর রশিদকে সদস্য সচিব করে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরেই কুয়েট খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। আমি যত শিগগির সম্ভব রিপোর্ট জমা দিতে আহ্বান জানিয়েছি।

তারা প্রতিদিনই কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি জানান, তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। শিক্ষক সমিতির কর্মবিরতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাদের দাবিগুলোর ব্যাপারে আমার যা করণীয় ছিল আমি তাদের জানিয়ে দিয়েছি। এর চেয়ে বেশি কিছু বলা বা করা সম্ভব নয়। ছাত্র সংঘর্ষের বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব ও কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত ছাত্রকল্যাণ পরিচালক প্রফেসর হারুন অর রশিদ জানান, সংঘর্ষের ব্যাপকতা অনেক বেশি ছিল।

যে কারণে কাজের পরিধিও অনেক ব্যাপক। আমরা তদন্ত চালাচ্ছি। কুয়েট বন্ধ থাকায় ছাত্রদের পাওয়া যাচ্ছে না। মোবাইল ফোনে অথবা রেজিস্ট্রি ডাকযোগে চিঠি পাঠিয়ে আমরা এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ জন ছাত্রের ভাষ্য নিয়েছি। অনেক শিক্ষক স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কমিটির কাছে লিখিত আকারে ওই দিনের ঘটনার বিবরন দিয়েছেন।

এসব কিছু মিলিয়ে সংঘর্ষের ঘটনার কারণ আমরা অনেকাংশে বের করে আনতে পেরেছি। প্রাপ্ত তথ্য চেক ও ক্রস চেক করতে সময় লাগছে। এছাড়া সংঘর্ষে একজন পুলিশ অফিসার আহত হয় ও একজন ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করে। ফলে পুলিশেরও বক্তব্য নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। আশা করছি, ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে পারব।

কুয়েটের অমর একুশে হলের বার্ষিক ভোজ অনুষ্ঠানে নিম্নমানের খাবার পরিবেশনের অভিযোগে কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রতিবাদী হয়ে উঠলে খাবার ও পরিবেশনা কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। খাদ্যক্রয়ে লাখ টাকা লুটপাটের অভিযোগ ওঠে ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে। আর এদের কাজ পাইয়ে দিতে খোদ ভিসিরই নির্দেশ ছিল বলে শিক্ষার্থীরা সে সময় মিডিয়ার কাছে অভিযোগ করেন। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা খাবার ফেলে দেয় এবং কয়েকজন শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাখে। এর জেরে ২ জানুয়ারি দুপুরে শাসকদলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শতাধিক বহিরাগত সন্ত্রাসীসহ ধারালো অস্ত্র, লাঠিসোটা, লোহার রড নিয়ে একুশে হলে প্রবেশ করে।

তাদের হামলায় অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীকে আহত করে। পাশাপাশি ক্যাম্পাসে আহত হয় ৪ জন শিক্ষক ও এক পুলিশ কর্মকর্তা। এ সময় কুয়েটের ভিসির বাংলোসহ কয়েকটি ভবন, গাড়ি, আসবাবপত্র, দরজা জানালার কাচ ব্যাপক ভাংচুর হয়। পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ হয়। কুয়েট কর্তৃপক্ষ বিকালে একাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনা করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ও সন্ধ্যার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়।

পরদিন কুয়েট শাখা ছাত্রলীগের এক নেতা বাদী হয়ে খানজাহান আলী থানায় একটি মামলা করেন যাতে প্রফেসর ড. মো. আরিফ হোসেনকে আসামি করা হয়। ন্যক্কারজনক এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের খুঁজে বের করে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার, মামলা প্রত্যাহার এবং কুয়েটে ছাত্র ও শিক্ষকদের রাজনীতি বন্ধসহ ক্যাম্পাস থেকে সব ব্যানার পোস্টার ৩ দিনের মধ্যে অপসারণের দাবিতে আলটিমেটাম দেয় শিক্ষক সমিতি। কিন্তু একটি দাবিও পূরণ না হওয়ায় ১১ জানুয়ারি থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করে শিক্ষক সমিতি। এ সময় তারা প্রশাসন চালাতে ব্যর্থতা ও অযোগ্যতার অভিযোগ এনে ভিসির পদত্যাগ দাবি করেন। এদিকে সর্বশেষ পরিস্থিতি এবং করণীয় নির্ধারণে গত সোমবার সকালে শিক্ষক সমিতি এক বৈঠক করেছে।

সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাসুদের সভাপতিত্বে এ সভায় কর্মবিরতি অব্যাহত রাখার এবং খুব শিগগিরই একটি প্রেস কনফারেন্সের মাধ্যমে তাদের অবস্থান মিডিয়ার সামনে তুলে ধরার সিদ্ধান্ত হয়। ২০০৯ সালের ২১ ডিসেম্বর রাতে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সঙ্গে সংঘর্ষে ৬ জন আহত হন। ২০০৯ সালের ৪ মে এ প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে সাংবাদিক ও ছাত্রসহ ২৫ জন আহত হন। এই ঘটনার পর কর্তৃপক্ষ ৩০ মে পর্যন্ত কুয়েট বন্ধ ঘোষণা করে। ২০১০ সালের ১১ এপ্রিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন হলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মারধর করে।

পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে উঠলে কর্তৃপক্ষ ১০ মে পর্যন্ত ক্যাম্পাস বন্ধ রাখে। ২০১১ সালের ১৭ অক্টোবর যৌন হয়রানির সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের ক্যাম্পাস থেকে বহিষ্কারের দাবিতে ছাত্রীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয়। একই দাবিতে ছাত্রীরা ২৪ অক্টোবর ভিসি কক্ষের সামনে অবস্থান ও বিক্ষোভ করে। সর্বশেষ গত ২ জানুয়ারি একুশে হলে বার্ষিক ভোজ নিয়ে ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনায় কুয়েট বন্ধ হয়ে যায়। অস্থির কুয়েট : নিয়োগের নামে ছাত্রলীগ পুনর্বাসন প্রকল্প বৃহস্পতিবার ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ মার খায় কেউ, ফায়দা পায় কেউ !!!!!! মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে খুপ্রবি ছাত্রদল নেতাদের সাক্ষাত্ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮১ সদস্যবিশিষ্ট নবগঠিত কমিটির অনুমোদন দিয়েছে।

আজ (১৩/০১/১২) দু'টি কর্মসূচী আছে। ক)আগামীকাল বেলা ১১ টায় প্রেস ক্লাব, ঢাকা তে প্রাক্তন কুয়েটিয়ানরা একটি সংবাদ সম্মেলন করবেন। খ) ২ জানুয়ারি কুয়েটে ঘটে যাওয়া ঘটনা এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররূপী সন্ত্রাসীদের হাতে ছাত্র নিহতের ঘটনায় জাবি ছাত্রদের সাথে একাত্ম হয়ে বিকাল ৩ টায় জাতীয় যাদুঘরের সামনে একটি মানববন্ধন করা হবে। সবাইকে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। শিক্ষকবৃন্দ গত মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন।

তাদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- ১)গত ১ ও ২ জানুয়ারি ক্যাম্পাসে সহিংস ঘটনার সময় অমর একুশে হলে শিক্ষক লাঞ্ছনাকারীদের চিরতরে বহিষ্কার। ২)শিক্ষক সমিতির সভাপতির ওপর হামলাকারীদের শাস্তি- প্রদান। ৩)শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এক ছাত্রের দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার। ৪) ক্যাম্পাসে ভাঙচুরকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ৫)ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করা। কুয়েটের ছাত্রদের উপর নির্মম হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনঃ শনিবার ৭ জানুয়ারী বেলা ১১টায় ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে।

শান্তিপূর্ন প্রতিবাদের কিছু ফটো: কুয়েটের একজন আসামী বলছি কাঁদল ছাত্র,কাঁদল শিক্ষক। কুয়েট "ভিসি ছাত্রলীগ কর্মীদের বললেন, আমারে বাঁচাও । ছাত্রলীগ কর্মীরা শ্লোগান দিল,ভিসি তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই । "জাহাঙ্হীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জোবায়ের হত্যার জন্য কে দায়ী ?  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.