সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ আমার হাবিজাবি লেখা পড়ে কারো মেজাজ খারাপ হলে আমি দায়ী নই!! অনেকদিন ধরে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে ঘুরিনা। যাব যাব করে যাওয়া হচ্ছেনা। পরশুদিন লাবণ্য আপু মেসেজে জিজ্ঞেস করলেন আমাদের নদীটা কেমন আছে! মেসেজ দেখেই মনে হলো অনেকদিন হলো নদীটাকে দেখতে যাই না। যদিও এটা নদী না, নদ। যাই হোক, সময় করে ঘুরে আসলাম দুই বান্ধবীকে নিয়ে।
বকবক বন্ধ করে আসেন ছবি দেখিঃ
১।
শীতের দিনে সমস্যা এটাই, ব্রহ্মপুত্র নদটা সরু হতে হতে ড্রেনের আকার ধারণ করে। এজন্য ভালো লাগেনা বেশী।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে
৮।
জয়নুল আবেদীন সংগ্রহশালার সামনে
ভেতরে ঢুকে অভিভূত হয়েছি। ফুলে ফুলে সাজানো সবটা।
৯। গোলাপ
১০। গোলাপ, আবারো!
১১।
ফুল আর ফুল
১২। ফুলের নাম জানা নেই
১৩। গাদা গাদা গাঁদা
১৪। হরেক রঙের ডালিয়া
১৫। হলুদ ডালিয়া
১৬।
এগুলো চন্দ্রমল্লিকা নাকি?
১৭। রঙ আর রঙ!
১৮। কসমস নাকি এগুলো?
১৯। আরেকটা গোলাপ
২০। খাবেন নাকি জামাই চটপটি
২১।
ফুসকা খেতে মজা ছিল কিন্তু প্রচন্ড ঝাল! আমার চোখ দিয়ে টপাটপ পানি পড়ছিলো।
২২। এটা হচ্ছে গিয়ে ফ্রি
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।