আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বর্তমানের ভূত বই-এর পাতায় নয়তো টিভির পর্দায়।

প্রদীপ হালদার,জাতিস্মর। ভূত নিয়ে মানুষ অনেক গল্প লিখেছে। যত রকমভাবে মানুষকে ভয় দেখানো যায় তার কথা মানুষ বলেছে। আমি জানি ভয় দেখানোর মতো গল্প আজ আর মানুষের মাথায় নেই। ভূত থাকলেও কি আর ভূত না থাকলেও বা আমাদের কি।

ভূততো আমাদের কোন কাজে লাগবে না। আর ভূত কেমনভাবে ভয় দেখাতে পারে তার সবটাই মানুষ টিভির মাধ্যমে দেখেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখে নি। তাই ভূতের পেছনে আমরা সময় নষ্ট করবো কেন? আমি জানলাম ভূত আছে। কিন্তু ভূততো আমার ডাকে কাছে আসছে না, কিংবা আমার কথা শুনে ভূত কাজ করে দেখাচ্ছে না।

তাই আমার বক্তব্য ভূত নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। এক সময়ে রাক্ষসের গল্প শোনা যেতো। বর্তমানে একটা রাক্ষসও খুঁজে পেলাম না। ভূত যখন আমরা কেউ দেখি নি,তখন ভূত নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। কোন মানুষ কখনো কোনদিন কাউকে ভূত দেখাতে পারবে না।

বরং ভূতের গল্প শোনাতে পারবে,তার বেশী কিছু পারবে না। বোধ হয় মানুষ মৃত্যুর পরে ভূত হয় না। আর যদি ভূত হয়,তাহলে এত ভূত কোথায় যাচ্ছে? একটা ভূতও কি আমার কাছে আসতে পারে না? নাকি ভূতেরা অন্য দেশে চলে যাচ্ছে? না সেরকম ঘটনা শোনা যায় নি। তাহলে বর্তমানের ভূতেরা কি ভয় পেয়ে কোথাও পালিয়ে যাচ্ছে? একটা সাহসী ভূত কি নেই। আমি বলতে পারি বর্তমানের মানুষ ভূতের বেড়াজাল ভেঙে অনেক সাহসী হয়েছে।

ভূতের গল্প বলে কোন মানুষ আর অন্য মানুষকে বোকা বানাতে পারবে না। আমার মনে হয় ভূতেরা ভয় পেয়ে মুখ লুকাচ্ছে। ভূতেদের মুখ লুকানোয় ভালো। কোন মানুষের সামনে হাজির হয়ে একটি টাকাও দিলো না। এমন ভূত থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো।

ভূত ভয় দেখাতে জানলে আমরাই বা কম কিসে, আমরাই ভূতকে ভয় দেখিয়ে ভূতের ঠ্যাং ভেঙে দেবো। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.