আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খন্দকার মাহবুব হোসেন এখন রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য আইনি লড়াই করছে। বিএনপির খন্দকার মাহবুব যাদের বিরুদ্ধে মামলায় লড়েছেন ৪০ বছর পর তাদের পক্ষে লড়ছেন। সেলুকাস !

খন্দকার মাহবুব হোসেন এখন রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য আইনি লড়াই করছে। এরা কতটা ভ্রষ্ট চরিত্রের হতে পারে তা জানলে "বিস্ময়" শব্দটিও বিস্মিত হবে। স্বাধীনতার পরে রাজাকারদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এই মামলাগুলোতে শাস্তি নিশ্চিত করতে এডভোকেসি করেছে তৎকালীন স্পেশাল পিপি খন্দকার মাহবুব হোসেন। ১) ১৯৭২ সালের দালাল আইন এর ১(খ) এবং বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪৩৬ নাম্বার ধারায় হানাদার বাহিনীর দালালী ও অগ্নিসংযোগ অভিযোগের দায়ে... দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড: দৈনিক সংবাদের, সেপ্টেম্বর ৮, ১৯৭২। ২) খুনি রাজাকার আব্দুর রহমানের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে ট্রাইবুনালের জজ খোরশেদ আলী: দৈনিক বাংলা, ২৯ নভেম্বর ১৯৭২।

৩) শাহজাহানপুর কলোনির ত্রাস রাজাকার কমান্ডার শাহজাহান ওরফে মুন্নার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের জজ জনাব এস এম মাহমুদ: দৈনিক বাংলা, ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩। ৪) রাজাকার কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৯৭২ সালে দায়েরকৃত মামলা নং: (৫)৭২, জি আর নং- ২৫০ (২) ৭২ ৫) সাকা চৌধুরীর নামে ১৯৭২ সালে দালাল আইনে চট্টগ্রাম জেলার হাট হাজারী থানায় ১৩/৪/১৯৭২ তারিখে ১৭ নং মামলা দায়ের হয়। রাউজান থানায় ৪১(১)৭২ নং এবং ৪৩(১)৭২ নং মামলা দায়ের করা হয়। এফ আই আর নাম্বার হচ্ছে- ইউ/এস/৩০২/১২০(১৩)/২৯৮ দণ্ডবিধি। বিএনপির খন্দকার মাহবুব যাদের বিরুদ্ধে মামলায় লড়েছেন ৪০ বছর পর তাদের পক্ষে লড়ছেন।

সেলুকাস ! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.