আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রধানমন্ত্রী দাবি মেনে নিন, নাহলে অনশনে যোগ দিন

আহ অমরত্ব, তোমার উষ্ণ ঠোঁটে রাখি ঠোঁট, চোখ বন্ধ করে সবটুকু আনন্দ ভোগ করি। তোমার উষ্ণতায় বারেবারে বিলীন হয়ে যাই, দিতে পারিনি কিছুই, শুধু নষ্ট করে যাই। ৬৩ দিন অনশনে থাকার পর মৃত্যু বরণ করলেন যতীন দাস। ১৩ জুলাই ১৯২৯ এ শুরু হওয়া এই অনশনের সমাপ্তি ঘটে একটি মহৎ মৃত্যুর মাধ্যমে। যে দাবিতে তাঁর এই অনশন সেই দাবি পূরণ হয়নি।

ব্রিটিশ সরকার একটা দাবি মেনে নেয়ার চেয়ে মৃত্যুকে মেনে নেয়া সহজ মনে করেছিল। এখন ২০১৩, আবার একটি দাবিতে অনশন চলছে। আজ দাবি দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে। আর একটি পরাধীন দেশের জায়গায় একটি স্বাধীন দেশ। ব্রিটিশ সরকারের জায়গায় আজ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নামধারী একটি সরকার।

কিন্তু আজও অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। বাংলার বীর সন্তানদের দাবী মেনে নেয়নি এই সরকার। প্রতিবার যখন খবর দেখছি , আরও একজন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন ,তখন খারাপ লাগার পরিমাণটা প্রতিবারই বাড়ছে। কিন্তু যদি একজন অনশনকারীর মৃত্যু হয় তাহলে পরিস্থিতি কি হবে? এই আন্দোলন তখন আর দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে নয়, আন্দোলন হবে সরকারের বিরুদ্ধেও। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি দাবি মেনে নিন, নাহলে আপনিও অনশনে যোগ দিন।

আপনি কি একশ ঘণ্টা অনশন করতে পারবেন? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.